ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার দুর্নীতি ও অর্থ পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে ফোকলা করার কারণে বাংলাদেশকে বন্ধু রাষ্ট্র ব্রিকস’র সদস্য পদ দেয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, সরকার মেগা প্রজেক্টেও নামে মেগা দুর্নীতি করেছে। এই সরকার বড়াই করে দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়েছিল, ব্রিকসের মেম্বার হবে।
যারা ব্রিকসের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে আমাদের সেই বন্ধু রাষ্ট্র কেন আজকে আমাদের প্রত্যাখ্যান করেছে? বাস্তবতাকে তারা অস্বীকার করতে পারেনি। এই সরকার দুর্নীতি করে লাখ লাখ টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। তারা দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ফোকলা করে দিয়েছে। এ কারণে, কোনো যুক্তিতে তারা বাংলাদেশকে ব্রিকসের সদস্য পদ দিতে পারেনি- এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। যেভাবে বিশ্বপরিমন্ডল থেকে প্রত্যাখান হয়েছি আমাদের জন্য লজ্জার।
২৮ আগস্ট (সোমবার) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে’ অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আবদুল মঈন খান এসব কথা বলেন।
জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম-৭১ কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ প্রমুখ।
ঠিকানা/এম
যারা ব্রিকসের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে আমাদের সেই বন্ধু রাষ্ট্র কেন আজকে আমাদের প্রত্যাখ্যান করেছে? বাস্তবতাকে তারা অস্বীকার করতে পারেনি। এই সরকার দুর্নীতি করে লাখ লাখ টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। তারা দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ফোকলা করে দিয়েছে। এ কারণে, কোনো যুক্তিতে তারা বাংলাদেশকে ব্রিকসের সদস্য পদ দিতে পারেনি- এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। যেভাবে বিশ্বপরিমন্ডল থেকে প্রত্যাখান হয়েছি আমাদের জন্য লজ্জার।
২৮ আগস্ট (সোমবার) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে’ অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আবদুল মঈন খান এসব কথা বলেন।
জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম-৭১ কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ প্রমুখ।
ঠিকানা/এম