প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকা সাহায্য নিয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে গেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর– এমন একটি খবর ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরে অবস্থানরত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ নিয়ে গণমাধ্যমকে তার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন,‘এই নোংরামির শেষ কোথায়? এটা নোংরামি ছাড়া আর কিছু নয়। মির্জা ফখরুল বাপের জমি বিক্রি করে চিকিৎসা ও রাজনীতি করে। আমাকে কেনা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, বিরোধী রাজনীতিবিদদের চরিত্র হননের এক জঘন্য খেলায় মেতেছে সরকার।’
এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে, এ খবর শুধু মিথ্যা নয়, এটা একটি নোংরামি।
২৭ আগস্ট (রবিবার) সন্ধ্যার পর সোনালী ব্যাংকের একটি চেক এবং মির্জা ফখরুলের ছবি জোড়া লাগিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ক্যাপশনে লেখা হয়, চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকা সাহায্য নিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিষয়টি বিএনপির মিডিয়া সেলের নজরে পড়লে তারা এর প্রতিবাদ জানান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, এটি নোংরামির একটি উদাহরণ। এ ধরনের নোংরামি যারা করতে পারে তাদেরকে কোনো সভ্যতার মধ্যে উল্লেখ করা যাবে না।
তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অনেক ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ। তার ব্যাপারে অবান্তর কোনো গুজব ছড়ানোর আগে ভাবনা-চিন্তা করা উচিত। এ ধরনের মানুষদের গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য বলব।
ঠিকানা/এসআর
এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে, এ খবর শুধু মিথ্যা নয়, এটা একটি নোংরামি।
২৭ আগস্ট (রবিবার) সন্ধ্যার পর সোনালী ব্যাংকের একটি চেক এবং মির্জা ফখরুলের ছবি জোড়া লাগিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ক্যাপশনে লেখা হয়, চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকা সাহায্য নিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিষয়টি বিএনপির মিডিয়া সেলের নজরে পড়লে তারা এর প্রতিবাদ জানান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, এটি নোংরামির একটি উদাহরণ। এ ধরনের নোংরামি যারা করতে পারে তাদেরকে কোনো সভ্যতার মধ্যে উল্লেখ করা যাবে না।
তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অনেক ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ। তার ব্যাপারে অবান্তর কোনো গুজব ছড়ানোর আগে ভাবনা-চিন্তা করা উচিত। এ ধরনের মানুষদের গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য বলব।
ঠিকানা/এসআর