
হার্টের স্টেন্টের (রিং) দাম কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। রিংয়ের দাম একেকটি ৩ হাজার থেকে ৮৮ হাজার টাকা পর্যন্ত কমবে বলে জানা গেছে। ৪ আগস্ট (সোমবার) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানের সই করা এক আদেশে তিন কোম্পানির ১১ ধরনের স্টেন্টের দাম কমিয়ে নতুন করে নির্ধারণ করা হয়। স্টেন্ট আমদানি প্রতিষ্ঠানভেদে খুচরা মূল্য সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে স্টেন্টভেদে দাম কমানো হয়েছে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা।
স্টেন্ট বা রিং পরানোই বাংলাদেশে হার্টের চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি। কারো হৃদপিন্ডে রক্ত সঞ্চালনে ব্লক বা বাধার সৃষ্টি হলে ডাক্তার তাকে এক বা একাধিক রিং পরানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
হার্টে রিং পরানোর পদ্ধতিকে অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি বলা হয়। এই পদ্ধতিতে, একটি সরু ক্যাথেটার ব্যবহার করে ধমনীতে একটি ছোট, জাল আকৃতির নল (স্টেন্ট) স্থাপন করা হয়। এটি রক্তনালীকে খোলা রাখতে সাহায্য করে এবং হৃদপিণ্ডে রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
আর রিং বাংলাদেশে আসে দেশের বাইরে থেকে। সাধারণত ইউরোপ-আমেরিকা থেকে এগুলো আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জার্মানি, পোল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস ও আয়ারল্যান্ড থেকে রিং আসে বাংলাদেশে। এছাড়া জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত থেকেও রিং আমদানি করা হয়।
আমদানি করা এসব রিংয়ের মূল্য তালিকা বিভিন্ন হাসপাতালে টানানো থাকে। রোগীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ তালিকা থেকে বেছে নেওয়া রিং রোগীর হার্টে প্রতিস্থাপন করেন চিকিৎসকরা।
ঠিকানা/এএস
এতে সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানের সই করা এক আদেশে তিন কোম্পানির ১১ ধরনের স্টেন্টের দাম কমিয়ে নতুন করে নির্ধারণ করা হয়। স্টেন্ট আমদানি প্রতিষ্ঠানভেদে খুচরা মূল্য সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে স্টেন্টভেদে দাম কমানো হয়েছে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা।
স্টেন্ট বা রিং পরানোই বাংলাদেশে হার্টের চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি। কারো হৃদপিন্ডে রক্ত সঞ্চালনে ব্লক বা বাধার সৃষ্টি হলে ডাক্তার তাকে এক বা একাধিক রিং পরানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
হার্টে রিং পরানোর পদ্ধতিকে অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি বলা হয়। এই পদ্ধতিতে, একটি সরু ক্যাথেটার ব্যবহার করে ধমনীতে একটি ছোট, জাল আকৃতির নল (স্টেন্ট) স্থাপন করা হয়। এটি রক্তনালীকে খোলা রাখতে সাহায্য করে এবং হৃদপিণ্ডে রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
আর রিং বাংলাদেশে আসে দেশের বাইরে থেকে। সাধারণত ইউরোপ-আমেরিকা থেকে এগুলো আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জার্মানি, পোল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস ও আয়ারল্যান্ড থেকে রিং আসে বাংলাদেশে। এছাড়া জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত থেকেও রিং আমদানি করা হয়।
আমদানি করা এসব রিংয়ের মূল্য তালিকা বিভিন্ন হাসপাতালে টানানো থাকে। রোগীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ তালিকা থেকে বেছে নেওয়া রিং রোগীর হার্টে প্রতিস্থাপন করেন চিকিৎসকরা।
ঠিকানা/এএস