
সরলতা-ভরা গ্রামীণ জীবন আহা কী যে ছিল ভালো!
হৃদ্যতা ছিল বাঁচার শক্তি অন্তরে ছিল আলো।
সম্প্রীতি ছিল দেখার মতন এখনো স্মৃতিতে ভাসে,
অভাব যতই থাকুক না ঘিরে মানুষ দাঁড়াত পাশে।
বিঘ্ন বিপদ যতই আসুক বাড়াত সবাই হাত,
অন্যায় এলে রুখে দিত সবে ভেঙে দিত বিষদাঁত।
একান্নবর্তী ছিল পরিবারে ছিলও সবার মিল,
কষ্টের সাথে যুঝত সবাই মন ছিল অনাবিল।
বিশ্বাস ছিল সবার ঊর্ধ্বে মানবতা ছিল আগে,
পারস্পরিক শ্রদ্ধাও ছিল ভেসে যেত তার রাগে!
বিনোদন ছিল খেলাধুলা আর নাটক যাত্রাপালা,
হতো মেলা খেলা গানের আসর মুছত হতাশা জ্বালা!
মেলা খেলা আর নবান্ন ঘিরে অতিথি আসত ঘরে,
অভাব যতই রাঙাক না চোখ হটত না পিছে ডরে।
পুকুরের মাছ ক্ষেতের সবজি সবাই সবারে দিত,
পথে দেখা হলে হতো কোলাকুলি খবরাখবর নিত।
গুরুজন কেউ পড়লে সামনে সম্মান দিত তারে,
বেয়াদবি হবে বলত না কথা চলে যেত চুপিসারে।
সমাজের ছিল শক্ত বাঁধন রাখতে পারিনি ধরে,
টুটে গেছে তাই প্রেম প্রীতি মায়া ভালোবাসা গেছে মরে।
হৃদ্যতা ছিল বাঁচার শক্তি অন্তরে ছিল আলো।
সম্প্রীতি ছিল দেখার মতন এখনো স্মৃতিতে ভাসে,
অভাব যতই থাকুক না ঘিরে মানুষ দাঁড়াত পাশে।
বিঘ্ন বিপদ যতই আসুক বাড়াত সবাই হাত,
অন্যায় এলে রুখে দিত সবে ভেঙে দিত বিষদাঁত।
একান্নবর্তী ছিল পরিবারে ছিলও সবার মিল,
কষ্টের সাথে যুঝত সবাই মন ছিল অনাবিল।
বিশ্বাস ছিল সবার ঊর্ধ্বে মানবতা ছিল আগে,
পারস্পরিক শ্রদ্ধাও ছিল ভেসে যেত তার রাগে!
বিনোদন ছিল খেলাধুলা আর নাটক যাত্রাপালা,
হতো মেলা খেলা গানের আসর মুছত হতাশা জ্বালা!
মেলা খেলা আর নবান্ন ঘিরে অতিথি আসত ঘরে,
অভাব যতই রাঙাক না চোখ হটত না পিছে ডরে।
পুকুরের মাছ ক্ষেতের সবজি সবাই সবারে দিত,
পথে দেখা হলে হতো কোলাকুলি খবরাখবর নিত।
গুরুজন কেউ পড়লে সামনে সম্মান দিত তারে,
বেয়াদবি হবে বলত না কথা চলে যেত চুপিসারে।
সমাজের ছিল শক্ত বাঁধন রাখতে পারিনি ধরে,
টুটে গেছে তাই প্রেম প্রীতি মায়া ভালোবাসা গেছে মরে।