
চলতি জুলাইয়ের প্রথম ২৬ দিনে ১৯৩ কোটি (১ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৩ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)। চলতি মাসের বাকি দিনগুলোতেও এ গতি অব্যাহত থাকলে, এ মাস শেষে রেমিট্যান্স ২৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২৭ জুলাই (রবিবার) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, সদ্য সদ্যসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স রেকর্ড গড়েছে। ওই অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ২৭ শতাংশ বেশি।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই অঙ্ক এক অর্থবছরে দেশে আসা সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। রেমিট্যান্সের এমন ধারাবাহিক বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ও ডলারের জোগানে স্বস্তি এনে দিয়েছে।
সব শেষ জুনে প্রবাসীরা ২৮২ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমান ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আসা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ফিরি এসেছে। হুন্ডি প্রতিরোধে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ, প্রণোদনা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নতির ফলেই এমনটি হয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বৃদ্ধি পাবে।
ঠিকানা/এএস
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, সদ্য সদ্যসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স রেকর্ড গড়েছে। ওই অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ২৭ শতাংশ বেশি।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই অঙ্ক এক অর্থবছরে দেশে আসা সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। রেমিট্যান্সের এমন ধারাবাহিক বৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ও ডলারের জোগানে স্বস্তি এনে দিয়েছে।
সব শেষ জুনে প্রবাসীরা ২৮২ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ শতাংশ বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমান ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আসা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ফিরি এসেছে। হুন্ডি প্রতিরোধে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ, প্রণোদনা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নতির ফলেই এমনটি হয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বৃদ্ধি পাবে।
ঠিকানা/এএস