
সামার এলেই প্রবাসীরা মেতে ওঠেন বিনোদনে। আর এই বিনোদনের অন্যতম অনুষঙ্গ বনভোজন। প্রবাসে গড়ে ওঠা তিন শতাধিক সংগঠন প্রায় প্রতি বছর বনভোজনের আয়োজন করে।
বনভোজনের স্থান হিসাবে বেছে নেওয়া হয় সবুজ ছায়াঘেরা মনোরম পার্ক। সংগঠনের সদস্যরা সপরিবারে এসব বনভোজনে অংশ নিয়ে দিনভর আনন্দে মেতে ওঠেন।
এসব বনভোজনে সুস্বাদু খাবার সরবরাহ করে দারুণ প্রশংসা কুড়িয়েছে বাংলাদেশি রেস্টুরেন্টগুলো। বছরের এই সময়টাতে বনভোজনগুলোতে প্রায় মিলিয়ন ডলারের খাবার সরবরাহ করে বাংলাদেশি মালিকানাধীন রেস্টুরেন্টগুলো। আর বনভোজনে খরচের বেশিরভাগ অর্থ ব্যয় হয় খাবারেই। কারণ বনভোজন মানেই সুস্বাদু খাবার-দাবার।
নিউইয়র্কে একাধিক রেস্টুরেন্ট মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিবছর সামারে রেস্টুরেন্টগুলো ভালো ব্যবসা করে। বিশেষ করে বনভোজনে খাবার সরবরাহের জন্য আগাম অর্ডার পেয়ে থাকে রেস্টুরেন্টগুলো। প্রতিটি অর্ডার ১০০ থেকে ১০০০ জনের জন্য হয়। তবে গড়ে দেড়শ জনের খাবারের অর্ডার হয়। সে হিসাবে তিন শতাধিক সংগঠনের বনভোজনে গড়ে ৫ হাজার করে খরচ হলে দেড় মিলিয়ন ডলারের অর্ডার হয়। কোনো কোনো সংগঠনের বনভোজনে উপস্থিতি এক হাজার ছাড়িয়ে যায়। সে হিসাবে খাবারের খরচও বেশী।
রেস্টুরেন্ট মালিকরা বলছেন, বনভোজনে সাধারণতঃ ট্রে হিসাবে খাবারের দাম নির্ধারণ করা হয়। কোনো কোনো রেস্টুরেন্টে এক ট্রে গরুর মাংস ১৫০ ডলার রাখা হয়। কোনো রেস্টুরেন্টে এই দাম ২০০ ডলার। তবে খাবার সরবরাহের বিষয়টি কষ্টসাধ্য। যেমন খাবারের মান নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়। তাছাড়া পিকনিক স্পটগুলো দূরে হয়। এক্ষেত্রে সময়মত খাবার পৌঁছে দিতে হয়। খাবারের তালিকায় থাকে সাদা ভাত, পোলাও, গরু ও খাসির মাংস ও সবজি তরকারি। ডেজার্ট হিসাবে থাকে পায়েস।
তাদের মতে, বনভোজনের খাবার সরবরাহে খুব যে লাভ হয় তা বলা যাবে না। তবে বনভোজনে কমিউনিটির নানান শ্রেণিপেশার মানুষেরা অংশ নেন। খাবারের স্বাদ ও মান ভালো থাকলে রেস্টুরেন্টেুর সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। এজন্য এ বিষয়টি আমাদের কাছে প্রাধান্য পেয়ে থাকে।
এদিকে বনভোজনের অন্যতম আকর্ষণ থাকে র্যাফেল ড্র। আর এই র্যাফেল ড্রতে থাকে আকর্ষণীয় পুরস্কার। তবে এসব পুরস্কারের সিংহভাগই আসে ডোনেশন হিসাবে।
বনভোজনের স্থান হিসাবে বেছে নেওয়া হয় সবুজ ছায়াঘেরা মনোরম পার্ক। সংগঠনের সদস্যরা সপরিবারে এসব বনভোজনে অংশ নিয়ে দিনভর আনন্দে মেতে ওঠেন।
এসব বনভোজনে সুস্বাদু খাবার সরবরাহ করে দারুণ প্রশংসা কুড়িয়েছে বাংলাদেশি রেস্টুরেন্টগুলো। বছরের এই সময়টাতে বনভোজনগুলোতে প্রায় মিলিয়ন ডলারের খাবার সরবরাহ করে বাংলাদেশি মালিকানাধীন রেস্টুরেন্টগুলো। আর বনভোজনে খরচের বেশিরভাগ অর্থ ব্যয় হয় খাবারেই। কারণ বনভোজন মানেই সুস্বাদু খাবার-দাবার।
নিউইয়র্কে একাধিক রেস্টুরেন্ট মালিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিবছর সামারে রেস্টুরেন্টগুলো ভালো ব্যবসা করে। বিশেষ করে বনভোজনে খাবার সরবরাহের জন্য আগাম অর্ডার পেয়ে থাকে রেস্টুরেন্টগুলো। প্রতিটি অর্ডার ১০০ থেকে ১০০০ জনের জন্য হয়। তবে গড়ে দেড়শ জনের খাবারের অর্ডার হয়। সে হিসাবে তিন শতাধিক সংগঠনের বনভোজনে গড়ে ৫ হাজার করে খরচ হলে দেড় মিলিয়ন ডলারের অর্ডার হয়। কোনো কোনো সংগঠনের বনভোজনে উপস্থিতি এক হাজার ছাড়িয়ে যায়। সে হিসাবে খাবারের খরচও বেশী।
রেস্টুরেন্ট মালিকরা বলছেন, বনভোজনে সাধারণতঃ ট্রে হিসাবে খাবারের দাম নির্ধারণ করা হয়। কোনো কোনো রেস্টুরেন্টে এক ট্রে গরুর মাংস ১৫০ ডলার রাখা হয়। কোনো রেস্টুরেন্টে এই দাম ২০০ ডলার। তবে খাবার সরবরাহের বিষয়টি কষ্টসাধ্য। যেমন খাবারের মান নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়। তাছাড়া পিকনিক স্পটগুলো দূরে হয়। এক্ষেত্রে সময়মত খাবার পৌঁছে দিতে হয়। খাবারের তালিকায় থাকে সাদা ভাত, পোলাও, গরু ও খাসির মাংস ও সবজি তরকারি। ডেজার্ট হিসাবে থাকে পায়েস।
তাদের মতে, বনভোজনের খাবার সরবরাহে খুব যে লাভ হয় তা বলা যাবে না। তবে বনভোজনে কমিউনিটির নানান শ্রেণিপেশার মানুষেরা অংশ নেন। খাবারের স্বাদ ও মান ভালো থাকলে রেস্টুরেন্টেুর সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। এজন্য এ বিষয়টি আমাদের কাছে প্রাধান্য পেয়ে থাকে।
এদিকে বনভোজনের অন্যতম আকর্ষণ থাকে র্যাফেল ড্র। আর এই র্যাফেল ড্রতে থাকে আকর্ষণীয় পুরস্কার। তবে এসব পুরস্কারের সিংহভাগই আসে ডোনেশন হিসাবে।