নারী বিশ্বকাপের ফাইনাল শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ‘চুমু-কাণ্ডে’ স্প্যানিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি লুইস রুবিয়ালেসকে নিষিদ্ধ করেছে ফিফা। তাকে সাময়িকভাবে ফুটবলের সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে ফিফা এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, আগামী ৯০ দিনের জন্য ফুটবল-সম্পর্কিত কোনো কার্যক্রমে লুইস রুবিয়ালেস অংশ নিতে পারবেন না।
ফিফা জানিয়েছে, সাময়িক নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি রুবিয়ালেস, আরএফইএফ ও ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (উয়েফা) অবহিত করেছে তারা।
নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে গত রোববার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্পেনের জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পদক পরিয়ে দেওয়ার সময় কাণ্ডটি করেন রুবিয়ালেস। পদক দেওয়ার সময় স্পেন দলের সব ফুটবলারকেই আলিঙ্গন করেন রুবিয়ালেস। গালে ও কপালে চুমুও এঁকে দেন অনেকের। তবে মাত্রা ছাড়িয়ে যান জেনিফার হারমোসোর ক্ষেত্রে। স্পেনের হয়ে একশর বেশি ম্যাচ খেলা এই ফুটবলারকে বেশ খানিক সময় আলিঙ্গনে জড়িয়ে রেখে পরে দুহাত দিয়ে মাথায় ধরে আচমকা ঠোঁটে চুমু দেন তিনি।
এর পরই তীব্র সমালোচনা শুরু হয় রুবিয়ালেসকে নিয়ে। পরে স্প্যানিশ ফুটবলের জরুরি সভা ডেকে চুমুর ঘটনাটি পারস্পরিক সম্মতিতে হয়েছিল দাবি করে তিনি বলেন, ‘দুজনের সম্মতিতে ঘটা একটি ঘটনা কি আমাকে এখান থেকে সরিয়ে দেবে? আমি পদত্যাগ করব না। আমি শেষ পর্যন্ত লড়ব।’
কয়েক ঘণ্টা পরই নারী ফুটবলারদের সংগঠন ফুটপ্রো ইউনিয়ন একটি বিবৃতি দেয়। সেখানে হারমোসো বলেছেন, ‘আমি পরিষ্কার করতে চাই, ওই চুমুতে কখনোই আমার সম্মতি ছিল না। আমি যা বলিনি, তেমন কিছু ছড়ানো হলে সহ্য করব না, তবে এর চেয়েও বেশি মানতে পারব না, যদি আমার কোনো কথাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়।’
একই সঙ্গে দেশটির ৮১ জন খেলোয়াড় জানিয়েছেন, রুবিয়ালেসকে বিদায় করা না হলে স্পেনের হয়ে আর খেলবেন না তারা। পরে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা ও স্পেন সরকার তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আইনি প্রক্রিয়া শুরু করে দেয়।
ঠিকানা/এনআই
এক বিবৃতিতে ফিফা এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, আগামী ৯০ দিনের জন্য ফুটবল-সম্পর্কিত কোনো কার্যক্রমে লুইস রুবিয়ালেস অংশ নিতে পারবেন না।
ফিফা জানিয়েছে, সাময়িক নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি রুবিয়ালেস, আরএফইএফ ও ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনকে (উয়েফা) অবহিত করেছে তারা।
নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে গত রোববার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্পেনের জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পদক পরিয়ে দেওয়ার সময় কাণ্ডটি করেন রুবিয়ালেস। পদক দেওয়ার সময় স্পেন দলের সব ফুটবলারকেই আলিঙ্গন করেন রুবিয়ালেস। গালে ও কপালে চুমুও এঁকে দেন অনেকের। তবে মাত্রা ছাড়িয়ে যান জেনিফার হারমোসোর ক্ষেত্রে। স্পেনের হয়ে একশর বেশি ম্যাচ খেলা এই ফুটবলারকে বেশ খানিক সময় আলিঙ্গনে জড়িয়ে রেখে পরে দুহাত দিয়ে মাথায় ধরে আচমকা ঠোঁটে চুমু দেন তিনি।
এর পরই তীব্র সমালোচনা শুরু হয় রুবিয়ালেসকে নিয়ে। পরে স্প্যানিশ ফুটবলের জরুরি সভা ডেকে চুমুর ঘটনাটি পারস্পরিক সম্মতিতে হয়েছিল দাবি করে তিনি বলেন, ‘দুজনের সম্মতিতে ঘটা একটি ঘটনা কি আমাকে এখান থেকে সরিয়ে দেবে? আমি পদত্যাগ করব না। আমি শেষ পর্যন্ত লড়ব।’
কয়েক ঘণ্টা পরই নারী ফুটবলারদের সংগঠন ফুটপ্রো ইউনিয়ন একটি বিবৃতি দেয়। সেখানে হারমোসো বলেছেন, ‘আমি পরিষ্কার করতে চাই, ওই চুমুতে কখনোই আমার সম্মতি ছিল না। আমি যা বলিনি, তেমন কিছু ছড়ানো হলে সহ্য করব না, তবে এর চেয়েও বেশি মানতে পারব না, যদি আমার কোনো কথাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়।’
একই সঙ্গে দেশটির ৮১ জন খেলোয়াড় জানিয়েছেন, রুবিয়ালেসকে বিদায় করা না হলে স্পেনের হয়ে আর খেলবেন না তারা। পরে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা ও স্পেন সরকার তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আইনি প্রক্রিয়া শুরু করে দেয়।
ঠিকানা/এনআই