লং আইল্যান্ড বাংলাদেশ সোসাইটির উদ্যোগে ১৯ আগস্ট ব্যাবিলন টাউন হলে প্রথমবারের মতো মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলায় মানুষের ঢল নেমেছিল। দিনব্যাপী ছিল নানা আয়োজন। মেলায় ছিল বর্ণিল পোশাকের সমাহার। মেলায় আসা লং আইল্যান্ডবাসী লং আইল্যান্ডে বাংলাদেশ
আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা, ব্রুকলিন, ব্রঙ্কসসহ বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশিরা প্রতিবছরই একাধিক সংগঠনের ব্যানারে এ ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করলেও লং আইল্যান্ডে এবারই প্রথম মেলার আয়োজন করা হলো। এবার কমিউনিটির অতিপরিচিত মুখ, ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের চেয়ারম্যান, মূলধারার রাজনীতিক গিয়াস আহমেদ এবং বারী হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট ও সিইও আসেফ বারী টুটুল লং আইল্যান্ডে এ ধরনের অনুষ্ঠান করার উদ্যোগ নেন। অত্যন্ত সফলভাবে তারা অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন করেন। এ জন্য লং আইল্যান্ড প্রবাসী বাংলাদেশিরা আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান এবং আগামী দিনেও তা অব্যাহত রাখার অনুরোধ করেন।
অনুষ্ঠানে বেশ কয়েকজন স্থানীয় নির্বাচিত প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। তারা বাংলাদেশের কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি দেখে অত্যন্ত খুশি হন। তারাও আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।
শুরুতে মেলার উদ্বোধন করা হয়। মেলায় পোশাকসামগ্রী, খাবারের দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যের স্টল ছিল।
মূলধারার রাজনীতিক ও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মধ্যে বক্তব্য দেন ব্যাবিলন টাউন হলের সুপারভাইজার রিচ শেফার্ড, স্টেট সিনেটর মনিকা মেন্ডারেস, সাফোক কাউন্টির ইলেকশন কমিশনার কেভিন মারফি ও অ্যাসেম্বলিম্যান জিন প্যারিস।
মেলায় কনভেনরের দায়িত্ব পালন করেন গিয়াস আহমেদ, কো-কনভেনর ছিলেন আসিফ বারী টুটুল, মোহাম্মদ মহসীন, মিয়া আলীম পাখি, আসাদুল বারী আসাদ, মেম্বার সেক্রেটারি ছিলেন রিয়াজ আহমেদ, প্রধান সমন্বয়কারী গোলাম ফারুক শাহীন, চেয়ারম্যান অব দ্য উইংস ছিলেন তারেক হাসান খান (সিকিউরিটি), মুজিব চৌধুরী রানা (পাবলিসিটি), জিয়াউল ইসলাম জুয়েল (অ্যাওয়ার্ড), রফিক খান (স্টল), আব্দুলাহ আল মামুন (স্বেচ্ছাসেবক), নাজমুন আলীম (মহিলা বিষয়ক)। সদস্যসচিব হিসেবে কাজ করেন রিয়াজ মাহমুদ।
কালচারাল ইভেন্টের দায়িত্বে ছিলেন ইসতিয়াক রুমি, শাহাদত হোসেন রাজু ও মহিউদ্দীন আহমেদ বাপ্পী। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেন নিম্মি, আশরাফুল হাসান বুুলবুল ও শারমিন রেজা ইভা। নৃত্যে ছিলেন হীরা ও এমা। অনুষ্ঠানে ছিল লাইফ কনসার্ট। সেখানে অংশ নেন বেবী নাজনীন, রিজিয়া পারভীন, রবি চৌধুরী, বিন্দুকনাসহ দেশের বরেণ্য বেশ কয়েকজন শিল্পী। এ ছাড়া প্রবাসের জনপ্রিয় শিল্পীরা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। দেশ-প্রবাসের শিল্পীদের সংগীত পরিবেশনা দর্শককে বিমোহিত করে।
মেলায় প্রবেশের জন্য কোনো ফি ছিল না। অনুষ্ঠানের বড় চমক ছিল র্যাফল ড্র। এতে প্রথম পুরস্কার ছিল গাড়ি। এ ছাড়া স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার ছিল। মেলা উপলক্ষে একটি ম্যাগাজিনও প্রকাশ করা হয়। ম্যাগাজিনের সম্পাদক ছিলেন গোলাম ফারুক শাহিন। মেলাকে সফল করার জন্য চিফ কো-অর্ডিনেটর হিসেবে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন গোলাম ফারুক শাহিন।
আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা, ব্রুকলিন, ব্রঙ্কসসহ বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশিরা প্রতিবছরই একাধিক সংগঠনের ব্যানারে এ ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করলেও লং আইল্যান্ডে এবারই প্রথম মেলার আয়োজন করা হলো। এবার কমিউনিটির অতিপরিচিত মুখ, ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের চেয়ারম্যান, মূলধারার রাজনীতিক গিয়াস আহমেদ এবং বারী হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট ও সিইও আসেফ বারী টুটুল লং আইল্যান্ডে এ ধরনের অনুষ্ঠান করার উদ্যোগ নেন। অত্যন্ত সফলভাবে তারা অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন করেন। এ জন্য লং আইল্যান্ড প্রবাসী বাংলাদেশিরা আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান এবং আগামী দিনেও তা অব্যাহত রাখার অনুরোধ করেন।
অনুষ্ঠানে বেশ কয়েকজন স্থানীয় নির্বাচিত প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। তারা বাংলাদেশের কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি দেখে অত্যন্ত খুশি হন। তারাও আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।
শুরুতে মেলার উদ্বোধন করা হয়। মেলায় পোশাকসামগ্রী, খাবারের দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যের স্টল ছিল।
মূলধারার রাজনীতিক ও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মধ্যে বক্তব্য দেন ব্যাবিলন টাউন হলের সুপারভাইজার রিচ শেফার্ড, স্টেট সিনেটর মনিকা মেন্ডারেস, সাফোক কাউন্টির ইলেকশন কমিশনার কেভিন মারফি ও অ্যাসেম্বলিম্যান জিন প্যারিস।
মেলায় কনভেনরের দায়িত্ব পালন করেন গিয়াস আহমেদ, কো-কনভেনর ছিলেন আসিফ বারী টুটুল, মোহাম্মদ মহসীন, মিয়া আলীম পাখি, আসাদুল বারী আসাদ, মেম্বার সেক্রেটারি ছিলেন রিয়াজ আহমেদ, প্রধান সমন্বয়কারী গোলাম ফারুক শাহীন, চেয়ারম্যান অব দ্য উইংস ছিলেন তারেক হাসান খান (সিকিউরিটি), মুজিব চৌধুরী রানা (পাবলিসিটি), জিয়াউল ইসলাম জুয়েল (অ্যাওয়ার্ড), রফিক খান (স্টল), আব্দুলাহ আল মামুন (স্বেচ্ছাসেবক), নাজমুন আলীম (মহিলা বিষয়ক)। সদস্যসচিব হিসেবে কাজ করেন রিয়াজ মাহমুদ।
কালচারাল ইভেন্টের দায়িত্বে ছিলেন ইসতিয়াক রুমি, শাহাদত হোসেন রাজু ও মহিউদ্দীন আহমেদ বাপ্পী। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেন নিম্মি, আশরাফুল হাসান বুুলবুল ও শারমিন রেজা ইভা। নৃত্যে ছিলেন হীরা ও এমা। অনুষ্ঠানে ছিল লাইফ কনসার্ট। সেখানে অংশ নেন বেবী নাজনীন, রিজিয়া পারভীন, রবি চৌধুরী, বিন্দুকনাসহ দেশের বরেণ্য বেশ কয়েকজন শিল্পী। এ ছাড়া প্রবাসের জনপ্রিয় শিল্পীরা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। দেশ-প্রবাসের শিল্পীদের সংগীত পরিবেশনা দর্শককে বিমোহিত করে।
মেলায় প্রবেশের জন্য কোনো ফি ছিল না। অনুষ্ঠানের বড় চমক ছিল র্যাফল ড্র। এতে প্রথম পুরস্কার ছিল গাড়ি। এ ছাড়া স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার ছিল। মেলা উপলক্ষে একটি ম্যাগাজিনও প্রকাশ করা হয়। ম্যাগাজিনের সম্পাদক ছিলেন গোলাম ফারুক শাহিন। মেলাকে সফল করার জন্য চিফ কো-অর্ডিনেটর হিসেবে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন গোলাম ফারুক শাহিন।