
ঠিকানা টিভি ডেস্ক
ক্ষমতায় গেলে দেশকে ‘আফগানিস্তান বানাবে’ ইসলামী আন্দোলন- এমন সংবাদ প্রত্যাহারের দাবি তুলে দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, তিনি টকশোতে এমন কথা বোঝাতে চাননি। বরং তালেবান সরকারের অর্থনীতি অনুসরণের কথা বোঝাতে চেয়েছেন।
১ জুলাই মঙ্গলবার একক অতিথি হিসেবে থাকা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন টকশোতে বলেন, জাতীয় নির্বাচন জিতে সরকার গঠন করতে পারলে দেশে শরিয়া আইন চালু করবে ইসলামী আন্দোলন। এ ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হবে আফগানিস্তানকে। গ্রহণ করা হবে ইরানের দর্শন। এ ছাড়া আমেরিকা, ইংল্যান্ড, রাশিয়ার ভালো ভালো দর্শন, যেগুলো শরিয়ার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না, সেগুলোও জনগণের স্বার্থে গ্রহণ করা হবে।
তবে ৫ জুলাই শনিবার পাঠানো এক ভিডিও বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির দাবি করছেন, টকশোতে তার বক্তব্য থেকে নেওয়া সংবাদে শিরোনাম ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
তিনি বলছেন, তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর সারা দুনিয়া ভেবেছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ আফগানিস্তানে দুর্ভিক্ষ হবে, আফগানিরা না খেয়ে মারা যাবে। সেখানে উল্টো তাদের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
‘আমি উদাহরণ দিয়ে বলতে চেয়েছিলাম, একটি ভঙ্গুর দেশ আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে যদি প্রবৃদ্ধি হয়, সে ক্ষেত্রে আমরাও যদি সে অর্থনীতি অনুসরণ করি তাহলে আমাদের ভঙুর অর্থনীতিতেও উন্নয়ন ঘটবে।’- ভিডিও বক্তব্যে এমনটি বলেন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম।
তিনি আরও বলেন, ‘আফগানিস্তান আমি কেন বানাব? বরং বাংলাদেশকে এমন একটি মডেল বানাব, যা দেখতে গোটা বিশ্ব আসবে।’
উল্লেখ্য, ঠিকানা টিভির প্রধান সম্পাদক খালেদ মুহিউদ্দীন উপস্থাপিত সেই টকশোটির ইউটিউবে ৫ জুলাই পর্যন্ত দর্শকসংখ্যা প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার।
ঠিকানা/এনআই
ক্ষমতায় গেলে দেশকে ‘আফগানিস্তান বানাবে’ ইসলামী আন্দোলন- এমন সংবাদ প্রত্যাহারের দাবি তুলে দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, তিনি টকশোতে এমন কথা বোঝাতে চাননি। বরং তালেবান সরকারের অর্থনীতি অনুসরণের কথা বোঝাতে চেয়েছেন।
১ জুলাই মঙ্গলবার একক অতিথি হিসেবে থাকা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন টকশোতে বলেন, জাতীয় নির্বাচন জিতে সরকার গঠন করতে পারলে দেশে শরিয়া আইন চালু করবে ইসলামী আন্দোলন। এ ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হবে আফগানিস্তানকে। গ্রহণ করা হবে ইরানের দর্শন। এ ছাড়া আমেরিকা, ইংল্যান্ড, রাশিয়ার ভালো ভালো দর্শন, যেগুলো শরিয়ার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না, সেগুলোও জনগণের স্বার্থে গ্রহণ করা হবে।
তবে ৫ জুলাই শনিবার পাঠানো এক ভিডিও বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির দাবি করছেন, টকশোতে তার বক্তব্য থেকে নেওয়া সংবাদে শিরোনাম ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
তিনি বলছেন, তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর সারা দুনিয়া ভেবেছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ আফগানিস্তানে দুর্ভিক্ষ হবে, আফগানিরা না খেয়ে মারা যাবে। সেখানে উল্টো তাদের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
‘আমি উদাহরণ দিয়ে বলতে চেয়েছিলাম, একটি ভঙ্গুর দেশ আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে যদি প্রবৃদ্ধি হয়, সে ক্ষেত্রে আমরাও যদি সে অর্থনীতি অনুসরণ করি তাহলে আমাদের ভঙুর অর্থনীতিতেও উন্নয়ন ঘটবে।’- ভিডিও বক্তব্যে এমনটি বলেন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম।
তিনি আরও বলেন, ‘আফগানিস্তান আমি কেন বানাব? বরং বাংলাদেশকে এমন একটি মডেল বানাব, যা দেখতে গোটা বিশ্ব আসবে।’
উল্লেখ্য, ঠিকানা টিভির প্রধান সম্পাদক খালেদ মুহিউদ্দীন উপস্থাপিত সেই টকশোটির ইউটিউবে ৫ জুলাই পর্যন্ত দর্শকসংখ্যা প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার।
ঠিকানা/এনআই