মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশন অব নর্থ আমেরিকা ইনকের উদ্যোগে ‘বাংলার মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান’ গত ২০ আগস্ট রোববার সানিসাইডের ট্রসনি পার্ক, স্কিলম্যান অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রথমবারের মতো সংগঠনটি বাংলার মেলার আয়োজন করে। মেলায় বিভিন্ন বয়সের বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থী উপস্থিত হন। মেলায় ছিল রকমারি স্টল। মেলায় বসেই তারা বাংলাদেশে যেসব জিনিস পাওয়া যায়, সেসব জিনিস কেনার সুযোগ পেয়েছেন।
মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উর্মি ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান। বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশ ও আমেরিকার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। উদ্বোধনী ঘোষণা দেন প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দ জোবায়ের আলী। অনুষ্ঠানে নেতারা বক্তব্য দেন। মেলার মাঝখানে সংগঠনের কার্যনির্বাহী পরিষদের নেতৃবৃন্দকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। মেলার স্পন্সর করেন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীরা।
অনুষ্ঠানে ছিল আকর্ষণীয় র্যাফল ড্র। এই পর্বে বিভিন্ন দামি উপহার দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিল প্রথম পুরস্কার ১৪০০ ডলারের সোনার গয়নার সেট। এটি পেয়েছেন জ্যাকসন হাইটসের বাসিন্দা আউয়াল। এ ছাড়া আইফোন ১৪, ল্যাপটপ, ৫৫ ইঞ্চি কালার টিভি, ৪৩ ইঞ্চি কালার টিভিসহ বিভিন্ন উপহারসামগ্রী ছিল। মেলায় র্যাফেল ড্রতে পুরস্কার ছিল স্বর্ণের সেট ইত্যাদি গার্ডেন অ্যান্ড গ্রিলের সৌজন্যে, আইফোন১৪ মল্লিকা ইলেকট্রনিক্সের সৌজন্যে, মাইক্যাল কোরের ব্যাগ এভার গ্রিন হোম কেয়ারের সৌজন্যে রহমান মালিক, ৫৫ ইঞ্চি টিভি এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ারের সৌজন্যে, ল্যাপটপ ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের সৌজন্যে, ৪৩ ইঞ্চি টিভি রাবেয়া ভকতের সৌজন্যে, বাইসাইকেল এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ারের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ আহমেদের সৌজন্যে।
মেলায় সাংস্কৃতিক পর্বে অংশ নেন সংগীতশিল্পী শাহনাজ বেলী, কালা মিয়া, পলি সায়ন্তী, শশী, আশরাফ রানা, নাভিনসহ প্রবাসের বিভিন্ন শিল্পীরা। লাইভ কনসার্টের সাউন্ডে ছিলেন তানভীর শাহীন।
সংগঠনের জেনারেল সেক্রেটারি মিজানুর রহমান বলেন, আমরা এই প্রথমবারের মতো মেলা করেছি। মেলাটি সফল হয়েছে। এক হাজারের বেশি মানুষ সেখানে যোগ দিয়েছেন। তাদের আগমনে মেলা প্রাঙ্গণ মুখরিত হয়ে ওঠে। মেলা প্রাঙ্গণে ছিল রকমারি ও বাহারি স্টল। সেখানে মানুষ আনন্দ নিয়ে কেনাকাটা করেছেন। মেলা সফল করতে যারা সহযোগিতা করেছেন, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করছি, আগামী দিনে আরও সুন্দর ও সফল মেলার আয়োজন করতে পারব।
দুপুরে বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন মেলার আহ্বায়ক কমিটি, সংগঠনের কার্যকরি, উপদেষ্টা ও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যরা শেষ বিকেলে মেলায় ব্যাপক উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। সব বয়সী মানুষ বাঙালি পোশাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেলায় অংশগ্রহণ করেন। মেলায় বয়স্কদের পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের জন্য ছিল বিশেষ খেলাধুলার ব্যবস্থা। ছিল আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র। মেলায় যারাই এসেছেন তারাই সুন্দর একটি বিকাল উপভোগ করেছেন। সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। মেলায় মানুষের উপস্থিতি এবং সার্থক মেলা আয়োজকদের কষ্ট আনন্দে রূপ নিয়েছে।
সংগঠনের সভাপতি ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ও উর্মির চমৎকার এই মেলায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য আবুল হাসিম হাসনু, সিলেট সদর সমিতির ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য রিয়াজ উদ্দিন কামরান, সিলেট সদস্য সমিতির সভাপতি আব্দুল মালেক খান লায়েক, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজ, এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ উদ্দিন, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহীন কামালী, সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম, সাবেক কোষাধ্যক্ষ আতাউর গনি আসাদ, কুইন্স ডোমেক্রেটিক লিডার অ্যার্ট লার্জ অ্যাটর্র্নি মঈন চৌধুরী, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য আব্দুল হেলিম, গোলাপগঞ্জ সোসাইটির সভাপতি এবাদ চৌধুরী, কমিউনিটি অ্যাকটিভিস্ট ফক্কু মিয়া, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিসবাহ মজিদ, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রানা ফেরদৌস চৌধুরী, সৈয়দ ফয়সল আহমেদ, শাহাবুদ্দিন চৌধুরী, ওসমানী নগরের সাবেক সভাপতি বশির উদ্দিন, কুইন্স বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ড চেয়ারম্যান তোফায়েল চৌধুরী, বশির খান, আব্দুল হামিদ, সাইদুল হক, মোতাস্িসর মিয়া, বালাগঞ্জ সমিতির সাবেক সভাপতি আশিক মিয়া, মোকাস্সির জামান, আতাউর রহমান, রোমানা আহমেদ, জামির উদ্দিন চৌধুরী, সংগঠনের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সৈয়দ শওকত আলী, আবু সুফিয়ান, সৈয়দ জুবায়ের আলী, নাসির উদ্দিন, এম রহমান ফরিদ, মামুনুর রশিদ শিপু, আজিজুর রহমান, আবু বক্কর চৌধুরী, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তুতিউর রহমান, ফখরুল ইসলাম, মদব্বীর হোসেন, মোহাম্মদ বদিউজ্জামান, জাবেদ খসরু, হাজী মোহাম্মদ ইকবাল, মজির উদ্দিন, আব্দুল জব্বার, শাহ রকিব আলী, মইনউদ্দীন আহমেদ, মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, সুফিয়ান আহমেদ চৌধুরী, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকী, মোহাম্মদ আবলি কালাম ও নূরে আলম জিকো, জেবিবিএ’র সাধারণ সম্পাদক ও মেয়রের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা ফাহাদ সোলায়মান, জালালাবাদ অ্যাসোসিশনের সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়্যুম, মেঘনা ট্রাভেলেসের মোহাম্মদ রহমান, মেঘা হোম রিয়েলিটির তাসমিয়া চৌধুরী, ল’ অফিস এহসান, বিডি অটোরিফেয়ারের আলমগীর হুসেন, অ্যাটর্র্নি হাসান মালিক, মেডোব্রোক মরগেজের আকিব হুসেন, বিসমিল্লাহ, জান্নাত ও জমজম ফার্মেসির নাফিউল হক, মাম’র রেস্টুরেন্ট, মল্লিকা ভিডিও, এম এ ফরিদ, রাইসফা ইসলাম, জাকির চৌধুরী, ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ার, অ্যাটর্র্নি প্যারি ডি সিলভা, শাহ গ্রুপের প্রেসিডেন্ট শাহ জে চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মইনুজ্জামান চৌধুরী।
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন মেলার আহ্বায়ক এম এ খায়ের মজনু, সদস্য সচিব সৈয়দ গৌছুল হোসেন, প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দ জুবায়ের আলী, সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাসুক মিয়া, সহ-সভাপতি আব্দুস শহীদ হামজা, সহ-সাধারণ জুবায়ের খান জুয়েল, দপ্তর সম্পাদক লুৎফুর রহমান, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সৈয়দ আহমেদ জুয়েল, ক্রীড়া সম্পাদক আরজান খান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রুবিয়া বখত, সদস্য আলম উদ্দিন, শাহ মাহবুবুর রহমান, হেলাল খান, মুজিবুর রহমান রেনু, খলিলুর রহমান, আব্দুল মুক্তাদির, সামছুল ইসলাম, শাহ জাবের আহমেদ, বকুল পাল, আজম চৌধুরী শায়ের, মোবাদ্দেক খান ও শেবুল দাস শিবু। মেলা কমিটির উপদেষ্টা আবু সুফিয়ান আহমেদ, সৈয়দ শওকত আলী, নাসির উদ্দিন, এম রহমান ফরিদ, তিতুউর রহমান, আজিজুর রহমান, বদিউজ্জামান, হাজী মাহমুদ ইকবাল, মইনুল ইসলাম, মজির উদ্দিন চৌধুরী, আব্দুল জাব্বার, মইনুদ্দীন আহমেদ, আব্দুল হাসান পংকি মিয়া, সৈয়দ সাহাবউদ্দিন, শাহাবুদ্দীন চৌধুরী, ইকবাল আল হেলাল, আম্বিয়া মিয়া, মোদাব্বির হোসেন, আমিনুল হক জামশেদ, কো কনভেনর মাসুক মিয়া, এনায়েত হোসেন জালাল, রেজাউল করিম রেনু, অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, জাবেদ আহমেদ, সমন্বয়কারী মোহাম্মদ মহসীন, আরজান খান, যুগ্ম-সদস্য সচিব জুবায়ের খান জুয়েল, লুৎফুর রহমান, অর্থ সম্পাদক শাহ রাকিব আলী, আজম চৌধুরী শায়ের, যোগাযোগ ব্যবস্থায় ছিলেন রমজান আলী, আব্দুল করিম, খলিলুর রহমান, কামরুল হাসান, অপু রহমান, রিয়াদ তরফদার, মহসীন মিয়া, জামিল আহমেদ, সোয়েল খান, সালেক সনি প্রমুখ।
নিউইয়র্ক : মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনের বাংলার মেলায় অতিথি ও আয়োজকবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে অ্যাডভাইজর ছিলেন আবু সুফিয়ান আহমেদ, সৈয়দ শওকত আলী, নাসির উদ্দিন, এম রহমান ফরিদ, মামুনুর রশিদ শিপু, টটিউর রহমান, আজিজুর রহমান, মো. বদিউজ্জামান, হাজী মোহাম্মদ ইকবাল, মইনুল ইসলাম, মজির উদ্দিন চৌধুরী, আব্দুল জব্বার, মহিউদ্দিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকী, সুফিয়ান আহমেদ চৌধুরী, নুরে আলম জিকু, আব্দুল হাসান পনিক মিয়া, গিয়াস উদ্দিন, সৈয়দ শাহাব উদ্দিন, সাহাব উদ্দিন চৌধুরী, ইকবাল আল হেলাল, আম্বিয়া মিয়া, মোদাব্বির হোসেন, এনামুল হক জামশেদ। কো-কনভেনর ছিলেন মাসহুক মিয়া, এনায়েত হোসেন জালাল, রিয়াজুল করিম রিনু, অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, জাবেদ আহমেদ। কো-অর্ডিনেটর ছিলেন মো. মোহসীন, আরজান খান, জয়েন্ট মেম্বার সেক্রেটারি জুবায়ের খান জুয়েল, লুৎফর রহমান, ডাইরেক্টর ফাইন্যান্স শাহ রাকিব আলী, আজম চৌধুরী সায়ের। কমিউনিকেশন ও নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন রমজান আলী, আব্দুল করিম, আফাজুর রহমান, খলিলুর রহমান, কামরুল হোসেন, অপু রহমান, রিয়াদ তরফদার, মোহসীন মিয়া (লাল), জামিল আহমেদ, সোয়েল খান, সালেক সানী। এক্সিকিউটিভ মেম্বারের দায়িত্ব পালন করেন ফজলুর রহমান, মাসুক মিয়া, আবু সায়ীদ হামজা, মিজানুর রহমান, জুবায়ের খান জুয়েল, সৈয়দ গাউসাল হোসেন, লুৎফর রহমান, সৈয়দ আহমেদ জুয়েল, আরজান খান, রুবাইয়া খান, রুবাইয়া বখত, এমএ খায়ের মজনু, আলম উদ্দিন, শাহ মাহবুবুর রহমান, হেলাল খান, মুজিবুর রহমান, খলিলুর রহমান, আব্দুল মুক্তাদির, শামসুল ইসলাম, শাহ জাবের উদ্দিন, বকুল পাল, আজম চৌধুরী শাহেদ, মুসাদ্দেক খান, সিবুল দাস শিবু।
চিফ কো-অর্র্ডিনেটর ছিলেন সৈয়দ জোবায়ের আলী, কনভেনর এম এ খায়ের (মনজু), মেম্বার সেক্রেটারি সৈয়দ গাউসুল হোসেন, সংগঠনের সভাপতি ফজুলর রহমান এবং সেক্রেটারি মিজানুর রহমান। মেলাটি ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। জনপ্রিয় শিল্পীদের পরিবেশনায় মেলায় আগত দর্শকেরা বিমোহিত হন এবং তারা আনন্দ-উল্লাস করেন। আয়োজকদের পক্ষ থেকে মেলায় আগত সবাইকে ধন্যবাদ জানানো হয়।
মেলা শেষে সভাপতি ফজলুর রহমান মেলাকে সফল এবং সার্থক করার জন্য সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মেলায় বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার জন্য সবার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উর্মি ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান। বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশ ও আমেরিকার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। উদ্বোধনী ঘোষণা দেন প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দ জোবায়ের আলী। অনুষ্ঠানে নেতারা বক্তব্য দেন। মেলার মাঝখানে সংগঠনের কার্যনির্বাহী পরিষদের নেতৃবৃন্দকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। মেলার স্পন্সর করেন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীরা।
অনুষ্ঠানে ছিল আকর্ষণীয় র্যাফল ড্র। এই পর্বে বিভিন্ন দামি উপহার দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিল প্রথম পুরস্কার ১৪০০ ডলারের সোনার গয়নার সেট। এটি পেয়েছেন জ্যাকসন হাইটসের বাসিন্দা আউয়াল। এ ছাড়া আইফোন ১৪, ল্যাপটপ, ৫৫ ইঞ্চি কালার টিভি, ৪৩ ইঞ্চি কালার টিভিসহ বিভিন্ন উপহারসামগ্রী ছিল। মেলায় র্যাফেল ড্রতে পুরস্কার ছিল স্বর্ণের সেট ইত্যাদি গার্ডেন অ্যান্ড গ্রিলের সৌজন্যে, আইফোন১৪ মল্লিকা ইলেকট্রনিক্সের সৌজন্যে, মাইক্যাল কোরের ব্যাগ এভার গ্রিন হোম কেয়ারের সৌজন্যে রহমান মালিক, ৫৫ ইঞ্চি টিভি এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ারের সৌজন্যে, ল্যাপটপ ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের সৌজন্যে, ৪৩ ইঞ্চি টিভি রাবেয়া ভকতের সৌজন্যে, বাইসাইকেল এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ারের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ আহমেদের সৌজন্যে।
মেলায় সাংস্কৃতিক পর্বে অংশ নেন সংগীতশিল্পী শাহনাজ বেলী, কালা মিয়া, পলি সায়ন্তী, শশী, আশরাফ রানা, নাভিনসহ প্রবাসের বিভিন্ন শিল্পীরা। লাইভ কনসার্টের সাউন্ডে ছিলেন তানভীর শাহীন।
সংগঠনের জেনারেল সেক্রেটারি মিজানুর রহমান বলেন, আমরা এই প্রথমবারের মতো মেলা করেছি। মেলাটি সফল হয়েছে। এক হাজারের বেশি মানুষ সেখানে যোগ দিয়েছেন। তাদের আগমনে মেলা প্রাঙ্গণ মুখরিত হয়ে ওঠে। মেলা প্রাঙ্গণে ছিল রকমারি ও বাহারি স্টল। সেখানে মানুষ আনন্দ নিয়ে কেনাকাটা করেছেন। মেলা সফল করতে যারা সহযোগিতা করেছেন, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করছি, আগামী দিনে আরও সুন্দর ও সফল মেলার আয়োজন করতে পারব।
দুপুরে বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন মেলার আহ্বায়ক কমিটি, সংগঠনের কার্যকরি, উপদেষ্টা ও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যরা শেষ বিকেলে মেলায় ব্যাপক উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। সব বয়সী মানুষ বাঙালি পোশাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেলায় অংশগ্রহণ করেন। মেলায় বয়স্কদের পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের জন্য ছিল বিশেষ খেলাধুলার ব্যবস্থা। ছিল আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্র। মেলায় যারাই এসেছেন তারাই সুন্দর একটি বিকাল উপভোগ করেছেন। সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। মেলায় মানুষের উপস্থিতি এবং সার্থক মেলা আয়োজকদের কষ্ট আনন্দে রূপ নিয়েছে।
সংগঠনের সভাপতি ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ও উর্মির চমৎকার এই মেলায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য আবুল হাসিম হাসনু, সিলেট সদর সমিতির ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য রিয়াজ উদ্দিন কামরান, সিলেট সদস্য সমিতির সভাপতি আব্দুল মালেক খান লায়েক, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজ, এস্টোরিয়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ উদ্দিন, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহীন কামালী, সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম, সাবেক কোষাধ্যক্ষ আতাউর গনি আসাদ, কুইন্স ডোমেক্রেটিক লিডার অ্যার্ট লার্জ অ্যাটর্র্নি মঈন চৌধুরী, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য আব্দুল হেলিম, গোলাপগঞ্জ সোসাইটির সভাপতি এবাদ চৌধুরী, কমিউনিটি অ্যাকটিভিস্ট ফক্কু মিয়া, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিসবাহ মজিদ, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রানা ফেরদৌস চৌধুরী, সৈয়দ ফয়সল আহমেদ, শাহাবুদ্দিন চৌধুরী, ওসমানী নগরের সাবেক সভাপতি বশির উদ্দিন, কুইন্স বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ড চেয়ারম্যান তোফায়েল চৌধুরী, বশির খান, আব্দুল হামিদ, সাইদুল হক, মোতাস্িসর মিয়া, বালাগঞ্জ সমিতির সাবেক সভাপতি আশিক মিয়া, মোকাস্সির জামান, আতাউর রহমান, রোমানা আহমেদ, জামির উদ্দিন চৌধুরী, সংগঠনের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সৈয়দ শওকত আলী, আবু সুফিয়ান, সৈয়দ জুবায়ের আলী, নাসির উদ্দিন, এম রহমান ফরিদ, মামুনুর রশিদ শিপু, আজিজুর রহমান, আবু বক্কর চৌধুরী, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তুতিউর রহমান, ফখরুল ইসলাম, মদব্বীর হোসেন, মোহাম্মদ বদিউজ্জামান, জাবেদ খসরু, হাজী মোহাম্মদ ইকবাল, মজির উদ্দিন, আব্দুল জব্বার, শাহ রকিব আলী, মইনউদ্দীন আহমেদ, মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, সুফিয়ান আহমেদ চৌধুরী, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকী, মোহাম্মদ আবলি কালাম ও নূরে আলম জিকো, জেবিবিএ’র সাধারণ সম্পাদক ও মেয়রের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা ফাহাদ সোলায়মান, জালালাবাদ অ্যাসোসিশনের সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়্যুম, মেঘনা ট্রাভেলেসের মোহাম্মদ রহমান, মেঘা হোম রিয়েলিটির তাসমিয়া চৌধুরী, ল’ অফিস এহসান, বিডি অটোরিফেয়ারের আলমগীর হুসেন, অ্যাটর্র্নি হাসান মালিক, মেডোব্রোক মরগেজের আকিব হুসেন, বিসমিল্লাহ, জান্নাত ও জমজম ফার্মেসির নাফিউল হক, মাম’র রেস্টুরেন্ট, মল্লিকা ভিডিও, এম এ ফরিদ, রাইসফা ইসলাম, জাকির চৌধুরী, ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ার, অ্যাটর্র্নি প্যারি ডি সিলভা, শাহ গ্রুপের প্রেসিডেন্ট শাহ জে চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মইনুজ্জামান চৌধুরী।
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন মেলার আহ্বায়ক এম এ খায়ের মজনু, সদস্য সচিব সৈয়দ গৌছুল হোসেন, প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দ জুবায়ের আলী, সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাসুক মিয়া, সহ-সভাপতি আব্দুস শহীদ হামজা, সহ-সাধারণ জুবায়ের খান জুয়েল, দপ্তর সম্পাদক লুৎফুর রহমান, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সৈয়দ আহমেদ জুয়েল, ক্রীড়া সম্পাদক আরজান খান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রুবিয়া বখত, সদস্য আলম উদ্দিন, শাহ মাহবুবুর রহমান, হেলাল খান, মুজিবুর রহমান রেনু, খলিলুর রহমান, আব্দুল মুক্তাদির, সামছুল ইসলাম, শাহ জাবের আহমেদ, বকুল পাল, আজম চৌধুরী শায়ের, মোবাদ্দেক খান ও শেবুল দাস শিবু। মেলা কমিটির উপদেষ্টা আবু সুফিয়ান আহমেদ, সৈয়দ শওকত আলী, নাসির উদ্দিন, এম রহমান ফরিদ, তিতুউর রহমান, আজিজুর রহমান, বদিউজ্জামান, হাজী মাহমুদ ইকবাল, মইনুল ইসলাম, মজির উদ্দিন চৌধুরী, আব্দুল জাব্বার, মইনুদ্দীন আহমেদ, আব্দুল হাসান পংকি মিয়া, সৈয়দ সাহাবউদ্দিন, শাহাবুদ্দীন চৌধুরী, ইকবাল আল হেলাল, আম্বিয়া মিয়া, মোদাব্বির হোসেন, আমিনুল হক জামশেদ, কো কনভেনর মাসুক মিয়া, এনায়েত হোসেন জালাল, রেজাউল করিম রেনু, অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, জাবেদ আহমেদ, সমন্বয়কারী মোহাম্মদ মহসীন, আরজান খান, যুগ্ম-সদস্য সচিব জুবায়ের খান জুয়েল, লুৎফুর রহমান, অর্থ সম্পাদক শাহ রাকিব আলী, আজম চৌধুরী শায়ের, যোগাযোগ ব্যবস্থায় ছিলেন রমজান আলী, আব্দুল করিম, খলিলুর রহমান, কামরুল হাসান, অপু রহমান, রিয়াদ তরফদার, মহসীন মিয়া, জামিল আহমেদ, সোয়েল খান, সালেক সনি প্রমুখ।
নিউইয়র্ক : মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনের বাংলার মেলায় অতিথি ও আয়োজকবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে অ্যাডভাইজর ছিলেন আবু সুফিয়ান আহমেদ, সৈয়দ শওকত আলী, নাসির উদ্দিন, এম রহমান ফরিদ, মামুনুর রশিদ শিপু, টটিউর রহমান, আজিজুর রহমান, মো. বদিউজ্জামান, হাজী মোহাম্মদ ইকবাল, মইনুল ইসলাম, মজির উদ্দিন চৌধুরী, আব্দুল জব্বার, মহিউদ্দিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকী, সুফিয়ান আহমেদ চৌধুরী, নুরে আলম জিকু, আব্দুল হাসান পনিক মিয়া, গিয়াস উদ্দিন, সৈয়দ শাহাব উদ্দিন, সাহাব উদ্দিন চৌধুরী, ইকবাল আল হেলাল, আম্বিয়া মিয়া, মোদাব্বির হোসেন, এনামুল হক জামশেদ। কো-কনভেনর ছিলেন মাসহুক মিয়া, এনায়েত হোসেন জালাল, রিয়াজুল করিম রিনু, অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, জাবেদ আহমেদ। কো-অর্ডিনেটর ছিলেন মো. মোহসীন, আরজান খান, জয়েন্ট মেম্বার সেক্রেটারি জুবায়ের খান জুয়েল, লুৎফর রহমান, ডাইরেক্টর ফাইন্যান্স শাহ রাকিব আলী, আজম চৌধুরী সায়ের। কমিউনিকেশন ও নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন রমজান আলী, আব্দুল করিম, আফাজুর রহমান, খলিলুর রহমান, কামরুল হোসেন, অপু রহমান, রিয়াদ তরফদার, মোহসীন মিয়া (লাল), জামিল আহমেদ, সোয়েল খান, সালেক সানী। এক্সিকিউটিভ মেম্বারের দায়িত্ব পালন করেন ফজলুর রহমান, মাসুক মিয়া, আবু সায়ীদ হামজা, মিজানুর রহমান, জুবায়ের খান জুয়েল, সৈয়দ গাউসাল হোসেন, লুৎফর রহমান, সৈয়দ আহমেদ জুয়েল, আরজান খান, রুবাইয়া খান, রুবাইয়া বখত, এমএ খায়ের মজনু, আলম উদ্দিন, শাহ মাহবুবুর রহমান, হেলাল খান, মুজিবুর রহমান, খলিলুর রহমান, আব্দুল মুক্তাদির, শামসুল ইসলাম, শাহ জাবের উদ্দিন, বকুল পাল, আজম চৌধুরী শাহেদ, মুসাদ্দেক খান, সিবুল দাস শিবু।
চিফ কো-অর্র্ডিনেটর ছিলেন সৈয়দ জোবায়ের আলী, কনভেনর এম এ খায়ের (মনজু), মেম্বার সেক্রেটারি সৈয়দ গাউসুল হোসেন, সংগঠনের সভাপতি ফজুলর রহমান এবং সেক্রেটারি মিজানুর রহমান। মেলাটি ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। জনপ্রিয় শিল্পীদের পরিবেশনায় মেলায় আগত দর্শকেরা বিমোহিত হন এবং তারা আনন্দ-উল্লাস করেন। আয়োজকদের পক্ষ থেকে মেলায় আগত সবাইকে ধন্যবাদ জানানো হয়।
মেলা শেষে সভাপতি ফজলুর রহমান মেলাকে সফল এবং সার্থক করার জন্য সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মেলায় বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার জন্য সবার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।