ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের নকআউটে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজির কাছে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়ে শেষ ষোলো থেকেই বিদায় নিতে হলো লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামিকে। অন্যদিকে কোয়ার্টার ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে পিএসজি।
আটলান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে পিএসজি একতরফা ফুটবলের সামনে বলতে গেলে দাঁড়াতেই পারেনি স্বাগতিক ইন্টার মায়ামি। দলটির হয়ে জোড়া গোল করেন হোয়াও নেভেস। একটি করেন আশরাফ হাকিমি ও একটি গোল আসে আত্মঘাতী। নিজেদের জালেই বল জড়িয়েছেন থমাস অ্যাভিলেস।
২০২৩ সালে প্যারিস ছেড়ে আসার পর এই প্রথম পিএসজির মুখোমুখি হলেন মেসি। কিন্তু প্রথমবারই তিক্ত অভিজ্ঞতা সঙ্গী হলো তার। শুধু তা-ই নয়, খালি হাতেই এই টুর্নামেন্ট থেকে মেসিকে ফিরতে হয়েছে।
ম্যাচের পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট করে দিচ্ছে, কে কতটা দাপট দেখাতে পেরেছে। পিএসজির ৬৭ ভাগ ছিল বলের দখল। ইন্টার মায়ামির ছিল মাত্র ৩৩ ভাগ বলের দখল। পিএসজি মেসিদের পোস্ট লক্ষ্যে শট নিয়েছিল ৯ বার। আর ইন্টার মিয়ামি শট নিয়েছিল মাত্র ৩ বার।
ম্যাচের শুরু থেকেই পিএসজির দাপট। ষষ্ঠ মিনিটেই পর্তুগিজ তারকা হোয়াও নেভেস গোলের সূচনা করেন। ৩৯তম মিনিটে হোয়াও নেভেস করেন নিজের দ্বিতীয় গোল। দলেরও দ্বিতীয় গোল ছিল সেটি। এরপর ৪৪তম মিনিটে আত্মঘাতী গোল করেন থমাস অ্যাভিলেস এবং প্রথমার্থ শেষ হওয়ার খানিক আগে, ৪৫+৩ মিনিটে চতুর্থ গোলটি করেন আশরাফ হাকিমি।
দ্বিতীয়ার্ধে মেসি এককভাবে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন। দু-একবার সুয়ারেজকে দিয়ে চেষ্টা করেছিলেন গোল করার। একবার শট নিয়েছিলেন, আরেকবার দুর্দান্ত একটি হেডও নিয়েছিলেন, কিন্তু পিএসজি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি ডোনারুমার ক্ষিপ্রতার সামনে এসব চেষ্টা খেই হারিয়েছে। পিএসজির জাল খুঁজে পায়নি।
প্রথমার্ধে ৪-০ গোলে এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে আর কোনো গোল করতে পারেনি পিএসজি। শেষ পর্যন্ত ৪-০ গোলের ব্যবধানেই ম্যাচ শেষ করে লুইস এনরিখের শিষ্যরা।
ঠিকানা/এনআই
আটলান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে পিএসজি একতরফা ফুটবলের সামনে বলতে গেলে দাঁড়াতেই পারেনি স্বাগতিক ইন্টার মায়ামি। দলটির হয়ে জোড়া গোল করেন হোয়াও নেভেস। একটি করেন আশরাফ হাকিমি ও একটি গোল আসে আত্মঘাতী। নিজেদের জালেই বল জড়িয়েছেন থমাস অ্যাভিলেস।
২০২৩ সালে প্যারিস ছেড়ে আসার পর এই প্রথম পিএসজির মুখোমুখি হলেন মেসি। কিন্তু প্রথমবারই তিক্ত অভিজ্ঞতা সঙ্গী হলো তার। শুধু তা-ই নয়, খালি হাতেই এই টুর্নামেন্ট থেকে মেসিকে ফিরতে হয়েছে।
ম্যাচের পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট করে দিচ্ছে, কে কতটা দাপট দেখাতে পেরেছে। পিএসজির ৬৭ ভাগ ছিল বলের দখল। ইন্টার মায়ামির ছিল মাত্র ৩৩ ভাগ বলের দখল। পিএসজি মেসিদের পোস্ট লক্ষ্যে শট নিয়েছিল ৯ বার। আর ইন্টার মিয়ামি শট নিয়েছিল মাত্র ৩ বার।
ম্যাচের শুরু থেকেই পিএসজির দাপট। ষষ্ঠ মিনিটেই পর্তুগিজ তারকা হোয়াও নেভেস গোলের সূচনা করেন। ৩৯তম মিনিটে হোয়াও নেভেস করেন নিজের দ্বিতীয় গোল। দলেরও দ্বিতীয় গোল ছিল সেটি। এরপর ৪৪তম মিনিটে আত্মঘাতী গোল করেন থমাস অ্যাভিলেস এবং প্রথমার্থ শেষ হওয়ার খানিক আগে, ৪৫+৩ মিনিটে চতুর্থ গোলটি করেন আশরাফ হাকিমি।
দ্বিতীয়ার্ধে মেসি এককভাবে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন। দু-একবার সুয়ারেজকে দিয়ে চেষ্টা করেছিলেন গোল করার। একবার শট নিয়েছিলেন, আরেকবার দুর্দান্ত একটি হেডও নিয়েছিলেন, কিন্তু পিএসজি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি ডোনারুমার ক্ষিপ্রতার সামনে এসব চেষ্টা খেই হারিয়েছে। পিএসজির জাল খুঁজে পায়নি।
প্রথমার্ধে ৪-০ গোলে এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে আর কোনো গোল করতে পারেনি পিএসজি। শেষ পর্যন্ত ৪-০ গোলের ব্যবধানেই ম্যাচ শেষ করে লুইস এনরিখের শিষ্যরা।
ঠিকানা/এনআই