যুক্তরাষ্ট্র থেকে সামরিক সরঞ্জামাদি কিনবে বাংলাদেশ

প্রকাশ : ২৪ অগাস্ট ২০২৩, ০৯:২৯ , অনলাইন ভার্সন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশ যুদ্ধজাহাজ, সাবমেরিনসহ যুক্তরাষ্ট্র থেকে সামরিক সামরিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করবে। প্রতিরক্ষা সহযোগিতার আওতায় এসব সরঞ্জাম ক্রয় করা হবে। কত সংখ্যক এবং কী পরিমাণে ক্রয় করা হবে, তা এখনো স্থির করা হয়নি। এ জন্য সামরিক বাহিনী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করা হবে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, সর্বাধুনিক এক স্কোয়াড্রন যুদ্ধজাহাজ ও দুটি ডুবোজাহাজ ক্রয়ের প্রস্তাব রয়েছে। আভাস দেওয়া হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়ে অর্থের পরিমাণ এক লক্ষ কোটি টাকা দাঁড়াতে পারে। আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে সরকার ব্যয়ের পরিমাণ কমিয়ে আনতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘ মেয়াদে বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখছে। দুই দেশের সামরিক বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনার পর তা স্থির করা হবে। আগামী অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নিরাপত্তা সংলাপ ও মিলিটারি টু মিলিটারি সংলাপ ও বাণিজ্যবিষয়ক টিকফা বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। জানা যায়, বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আগেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া ও অ্যাসিস্ট্যান্ট আন্ডার সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর ঢাকা আগমনের পর বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনার অন্যতম বিষয় ছিল সামরিক ক্রয়সংক্রান্ত।
গণতন্ত্র, মানবাধিকার, নির্বাচন, শ্রম অধিকার, আইনের শাসন প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনার নামে সরকারের ওপর নানামুখী চাপ প্রয়োগের কৌশল অবলম্বন করা হয় প্রধানত নিজ দেশের বাণিজ্যিক-অর্থনৈতিক স্বার্থে। বাংলাদেশে বিনিয়োগ, বাণিজ্য, উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, মানব পাচার-সংক্রান্ত সহযোগিতা নিয়ে পারস্পরিক আলোচনার পাশাপাশি সামরিক খাতে ক্রয় বাণিজ্য ও বঙ্গোপসাগরে মার্কিন কোম্পানির গ্যাস-তেলসহ প্রাকৃতিক সম্পদ অনুসন্ধানের সুযোগ নেওয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল উদ্দেশ্য।
কূটনৈতিক সূত্র জানায়, মূলত জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরোধ না বাড়িয়ে সমঝোতার পথে চলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক স্বার্থ দেখার পাশাপাশি বাংলাদেশের উন্নয়নেও বিশাল ভূমিকা রেখে আসছে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী। জ্বালানি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতসহ বেশ কয়েকটি খাতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগ করছে। সামনে এর পরিমাণ আরও বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছে।
M M Shahin, Chairman Board of Editors, Thikana

Corporate Headquarter :

THIKANA : 7409 37th Ave suite 403

Jackson Heights, NY 11372

Phone : 718-472-0700/2428, 718-729-6000
Fax: + 1(866) 805-8806



Bangladesh Bureau : THIKANA : 70/B, Green Road, (Panthapath),
5th Floor, Dhaka- 1205, Bangladesh.
Mobile: +880  1338-950041