যুক্তরাষ্ট্রে যারা বসবাস করছেন, তাদের মধ্যে একটি অংশের কোনো বৈধ স্ট্যাটাস নেই। নথিপত্র নেই। কেউ কেউ আছেন, যাদের ডিপোর্টেশন অর্ডার হয়েছে কিন্তু নিজ দেশে ফিরে যাননি, এ দেশেই থেকে গেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন মানুষ আছেন, যারা নানা উপায়ে স্ট্যাটাস পেয়েছেন কিন্তু তাতেও ঝামেলা আছে। বিশেষ করে, বোনাফাইড ম্যারিড নন, পড়তে এসে লেখাপড়া শেষ না করে স্ট্যাটাস হারিয়েছেন অথবা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি ছাড়া বাইরে কাজ করেছেন আবার স্ট্যাটাস থাকলেও বিভিন্ন অপরাধ করেছেন- এমন ব্যক্তিরা এখন ভীষণ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। তারা কোথাও ধরপাকড়ের ঘটনা শুনলেই আঁতকে উঠছেন-এই বুঝি ধরা পড়ে যাবেন। আতঙ্কিত মানুষেরা ঘর থেকেও খুব প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হচ্ছেন না। তাদের ভয়- বের হলেই বুঝি আইসের হাতে আটক হবেন এবং ডিপোর্টেশনের মুখোমুখি হবেন। এ ধরনের অবস্থার কথা স্ক্যামাররাও জানে। আর সেটা জেনেই তারা বিভিন্ন মানুষকে বিপদে ফেলে বা ভয় দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে অর্থকড়ি হাতিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এরই অংশ হিসেবে স্ক্যামাররা বিভিন্ন মানুষের কাছে সন্দেহজনক ইমেইল পাঠাতে পারে বা ফোন করে মানি ট্রান্সফার করার জন্য বলতে পারে। কোনো মানুষ যাতে এ ধরনের প্রতারণার শিকার হয়ে অর্থকড়ি না হারান, সে জন্য সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছে ইউএসসিআইএস।
২২ জুন ইউএসসিআইএস সবার উদ্দেশে বলেছে, সাবধান! স্ক্যাম এড়িয়ে চলুন। ইমিগ্রেশনে আবেদনকারী এবং অনুরোধকারীরা স্ক্যাম বা জালিয়াতির শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। স্ক্যামের শিকার হওয়া এড়াতে আমরা আপনাকে অ্যাভয়েড স্ক্যামের ওয়েবপৃষ্ঠার তথ্য ব্যবহার করতে উৎসাহিত করছি। তারা আরও বলছে, যখন আপনার অভিবাসন-সংক্রান্ত বিষয়ে আইনি পরামর্শের প্রয়োজন হয়, তখন নিশ্চিত করতে হবে যে আপনাকে সাহায্যকারী ব্যক্তি একজন আইনজীবী অথবা ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের স্বীকৃত সংস্থার জন্য কর্মরত একজন স্বীকৃত প্রতিনিধি। অভিবাসন-সংক্রান্ত বিষয়ে আপনাকে আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য অন্য কেউ অনুমোদিত নয়।
তারা আরও বলছে, আবেদনকারীর জন্য সবচেয়ে সহজ হলো ইউএসসিআইএসের ওয়েবসাইটে একটি অনলাইন অ্যাকাউন্ট ওপেন করা। সেখানে আবেদন করার প্রক্রিয়া, আবেদন করা, জমা দেওয়া, ডকুমেন্ট সাবমিট করা ও কেস স্ট্যাটাসসহ সবকিছুই জানার সুযোগ রয়েছে। মামলার অবস্থা পরীক্ষা করা, বর্তমান মামলা প্রক্রিয়াকরণের সময় খুঁজে বের করা, ঠিকানা পরিবর্তন করা সবই করা যাবে। কেউ যদি সাইট থেকে তার প্রয়োজনীয় উত্তর খুঁজে না পান তবে ৮০০-৭৬৭-১৮৩৩ নম্বরে ফোনও করতে পারবেন। আইনজীবী কিংবা অনুমোদিত ব্যক্তির সহায়তা নিলে তার মাধ্যমেও জানতে পারবেন।
সাধারণত ইমেইলের মাধ্যমেই স্ক্যামাররা বেশি ভয় দেখিয়ে থাকে। এটি সন্দেহজনক ইমেইল হতে পারে। এমন ইমেইল পেলে সেটি ইউএসসিআইএসের ওয়েবমাস্টার ইমেইল বক্সে ফরোয়ার্ড করতে হবে। ওয়েবমাস্টার নিশ্চিত করতে পারবে যে কোনো ইমেইল স্ক্যাম কি না এবং কীভাবে এটি রিপোর্ট করবেন সে সম্পর্কে দরকারি তথ্য দিতে পারবে। তবে ওয়েবমাস্টার অভিবাসন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে না।
সাধারণত স্ক্যামাররা অভিবাসন-প্রক্রিয়া জটিল করে কাউকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করতে পারে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেইল বা ফোন কল ব্যবহার করতে পারে এবং সরকারি কর্মকর্তাদের ছদ্মবেশে ভুক্তভোগীকে ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার কথা বলতে পারে। ইউএসসিআইএস সব সময় সবাইকে সতর্ক করে থাকে, কোনো অনুমোদিত ব্যক্তি বা আইনজীবী ছাড়া ইমিগ্রেশন বিষয়ে কারও সাহায্য না নিতে। তাই ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত কোনো সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে কেউ ইমেইল পাঠালে এর কোনো উত্তর না দিতে এবং কোনো ধরনের অর্থ লেনদেন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
২২ জুন ইউএসসিআইএস সবার উদ্দেশে বলেছে, সাবধান! স্ক্যাম এড়িয়ে চলুন। ইমিগ্রেশনে আবেদনকারী এবং অনুরোধকারীরা স্ক্যাম বা জালিয়াতির শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। স্ক্যামের শিকার হওয়া এড়াতে আমরা আপনাকে অ্যাভয়েড স্ক্যামের ওয়েবপৃষ্ঠার তথ্য ব্যবহার করতে উৎসাহিত করছি। তারা আরও বলছে, যখন আপনার অভিবাসন-সংক্রান্ত বিষয়ে আইনি পরামর্শের প্রয়োজন হয়, তখন নিশ্চিত করতে হবে যে আপনাকে সাহায্যকারী ব্যক্তি একজন আইনজীবী অথবা ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের স্বীকৃত সংস্থার জন্য কর্মরত একজন স্বীকৃত প্রতিনিধি। অভিবাসন-সংক্রান্ত বিষয়ে আপনাকে আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য অন্য কেউ অনুমোদিত নয়।
তারা আরও বলছে, আবেদনকারীর জন্য সবচেয়ে সহজ হলো ইউএসসিআইএসের ওয়েবসাইটে একটি অনলাইন অ্যাকাউন্ট ওপেন করা। সেখানে আবেদন করার প্রক্রিয়া, আবেদন করা, জমা দেওয়া, ডকুমেন্ট সাবমিট করা ও কেস স্ট্যাটাসসহ সবকিছুই জানার সুযোগ রয়েছে। মামলার অবস্থা পরীক্ষা করা, বর্তমান মামলা প্রক্রিয়াকরণের সময় খুঁজে বের করা, ঠিকানা পরিবর্তন করা সবই করা যাবে। কেউ যদি সাইট থেকে তার প্রয়োজনীয় উত্তর খুঁজে না পান তবে ৮০০-৭৬৭-১৮৩৩ নম্বরে ফোনও করতে পারবেন। আইনজীবী কিংবা অনুমোদিত ব্যক্তির সহায়তা নিলে তার মাধ্যমেও জানতে পারবেন।
সাধারণত ইমেইলের মাধ্যমেই স্ক্যামাররা বেশি ভয় দেখিয়ে থাকে। এটি সন্দেহজনক ইমেইল হতে পারে। এমন ইমেইল পেলে সেটি ইউএসসিআইএসের ওয়েবমাস্টার ইমেইল বক্সে ফরোয়ার্ড করতে হবে। ওয়েবমাস্টার নিশ্চিত করতে পারবে যে কোনো ইমেইল স্ক্যাম কি না এবং কীভাবে এটি রিপোর্ট করবেন সে সম্পর্কে দরকারি তথ্য দিতে পারবে। তবে ওয়েবমাস্টার অভিবাসন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে না।
সাধারণত স্ক্যামাররা অভিবাসন-প্রক্রিয়া জটিল করে কাউকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করতে পারে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেইল বা ফোন কল ব্যবহার করতে পারে এবং সরকারি কর্মকর্তাদের ছদ্মবেশে ভুক্তভোগীকে ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার কথা বলতে পারে। ইউএসসিআইএস সব সময় সবাইকে সতর্ক করে থাকে, কোনো অনুমোদিত ব্যক্তি বা আইনজীবী ছাড়া ইমিগ্রেশন বিষয়ে কারও সাহায্য না নিতে। তাই ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত কোনো সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে কেউ ইমেইল পাঠালে এর কোনো উত্তর না দিতে এবং কোনো ধরনের অর্থ লেনদেন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।