
লিটল বাংলাদেশ খ্যাত ব্রুকলিনে গত ২২ জুন রোববার অনুষ্ঠিত হলো পথমেলা ২০২৫। মেলায় বিপুলসংখ্যক স্টল ছিল, যেখানে ছিল বাহারি পণ্যের সমাহার। আর বিদেশের মাটিতে দেশীয় পণ্য পেয়ে কেনাকাটায় মেতে ওঠেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তাদের উপচেপড়া ভিড় ছিল স্টলগুলোতে।
তবে- বিপরীত চিত্র ছিল মেলার মুলমঞ্চের অনুষ্ঠান ঘিরে। দিনভর দর্শকবিহীন অনুষ্ঠানে আয়োজকদের ঢালাও পদক বিতরণ ও বক্তৃতাবাজি ছিল দৃষ্টিকটু। শেষ মুহূর্তে দর্শকদের আগমন ঘটলেও তা ছিল হতাশাব্যঞ্জক। বক্তৃতাবাজির কারণে প্রিয় শিল্পীদের গান শুনতে পারেননি মেলাপ্রেমীরা। শিল্পীরাও আয়োজকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সূরে বলেছেন - তাদের একটি গান গাওয়ার পর যেভাবে থামিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা ছিল অনেকটাই অপমানজনক।
মেলা মঞ্চে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনয়নের দৌড়ে থাকা স্টেট অ্যাসেম্বলি মেম্বার জোহরান মামদানি, সিটি কাউন্সিল মেম্বার শাহানা হানিফ, আব্দুল কাদের মিয়া ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মো. কাদের মিয়া, সমাজকর্মী ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ ফজলুল হক এবং মো. জাফরউল্লাহ, ফোবানার চেয়ারপারসন শাহনেওয়াজ, রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টর নুরুল আজিম, চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ এবং কাজী আজম প্রমুখ।
চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড বাংলাদেশি বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন-এর উদ্যোগে এটি ছিল ১৫তম পথমেলা। মেলার উদ্বোধন করেন লায়ন ফজলুল কাদের। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিশিষ্ট নির্মাণ ব্যবসায়ী ও কলামিস্ট শামসুদ্দিন আজাদ। এসময় মেলার আয়োজক সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম পাটোয়ারি, সেক্রেটারি মইনুল আলম বাপ্পী, মেলা কমিটির আহবায়ক মামুনউর রশীদ, সদস্য সচিব আনোয়ারুল আজিম, প্রধান সমন্বয়কারী আবুল হাসান মহিউদ্দিন প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
সকালে বৃষ্টি হলেও দুপুর থেকে খরতাপ আর অসহনীয় গরমে কেউ যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন সে ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক চিকিৎসার ব্যবস্থাও ছিল। নিরাপত্তার জন্যে নিউইয়র্কের বেশ কয়েক ডজন পুলিশ ছিল সার্বক্ষণিতভাবে।
মেলামঞ্চে নেতৃবৃন্দ বক্তব্য প্রদানের ফাঁকে ফাঁকে জনপ্রিয় শিল্পী শাহ মাহবুব, নিলীমা শশী, কামরুজ্জামান বকুল, অনিক রাজ, নাজু আখন্দ প্রমুখ সঙ্গীত পরিবেশন করেন। মঞ্চের পরিবেশনায় ছিলেন- জনপ্রিয় উপস্থাপক আশরাফুল হাসান ও শারমিনা সিরাজ সোনিয়া।
মেলামঞ্চে সমাজকর্মে বিশেষ অবদানের জন্যে মো. কাদের মিয়া, জাফরউল্লাহ, নুরুল আজিম, ফিরোজ আহমেদ-সহ অনেককেই সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয় বিপুল করতালির মধ্যে।
মেলায় ৫ ডলারের লটারির টিকিটের প্রথম পুরস্কার ছিল সেডান কার। আরো পুরস্কারের মধ্যে ছিল সোনার চেইন. লকেড, এলডি টিভি, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ইত্যাদি।
তবে- বিপরীত চিত্র ছিল মেলার মুলমঞ্চের অনুষ্ঠান ঘিরে। দিনভর দর্শকবিহীন অনুষ্ঠানে আয়োজকদের ঢালাও পদক বিতরণ ও বক্তৃতাবাজি ছিল দৃষ্টিকটু। শেষ মুহূর্তে দর্শকদের আগমন ঘটলেও তা ছিল হতাশাব্যঞ্জক। বক্তৃতাবাজির কারণে প্রিয় শিল্পীদের গান শুনতে পারেননি মেলাপ্রেমীরা। শিল্পীরাও আয়োজকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সূরে বলেছেন - তাদের একটি গান গাওয়ার পর যেভাবে থামিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা ছিল অনেকটাই অপমানজনক।
মেলা মঞ্চে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনয়নের দৌড়ে থাকা স্টেট অ্যাসেম্বলি মেম্বার জোহরান মামদানি, সিটি কাউন্সিল মেম্বার শাহানা হানিফ, আব্দুল কাদের মিয়া ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মো. কাদের মিয়া, সমাজকর্মী ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ ফজলুল হক এবং মো. জাফরউল্লাহ, ফোবানার চেয়ারপারসন শাহনেওয়াজ, রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টর নুরুল আজিম, চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ এবং কাজী আজম প্রমুখ।
চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড বাংলাদেশি বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন-এর উদ্যোগে এটি ছিল ১৫তম পথমেলা। মেলার উদ্বোধন করেন লায়ন ফজলুল কাদের। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিশিষ্ট নির্মাণ ব্যবসায়ী ও কলামিস্ট শামসুদ্দিন আজাদ। এসময় মেলার আয়োজক সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম পাটোয়ারি, সেক্রেটারি মইনুল আলম বাপ্পী, মেলা কমিটির আহবায়ক মামুনউর রশীদ, সদস্য সচিব আনোয়ারুল আজিম, প্রধান সমন্বয়কারী আবুল হাসান মহিউদ্দিন প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
সকালে বৃষ্টি হলেও দুপুর থেকে খরতাপ আর অসহনীয় গরমে কেউ যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন সে ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক চিকিৎসার ব্যবস্থাও ছিল। নিরাপত্তার জন্যে নিউইয়র্কের বেশ কয়েক ডজন পুলিশ ছিল সার্বক্ষণিতভাবে।
মেলামঞ্চে নেতৃবৃন্দ বক্তব্য প্রদানের ফাঁকে ফাঁকে জনপ্রিয় শিল্পী শাহ মাহবুব, নিলীমা শশী, কামরুজ্জামান বকুল, অনিক রাজ, নাজু আখন্দ প্রমুখ সঙ্গীত পরিবেশন করেন। মঞ্চের পরিবেশনায় ছিলেন- জনপ্রিয় উপস্থাপক আশরাফুল হাসান ও শারমিনা সিরাজ সোনিয়া।
মেলামঞ্চে সমাজকর্মে বিশেষ অবদানের জন্যে মো. কাদের মিয়া, জাফরউল্লাহ, নুরুল আজিম, ফিরোজ আহমেদ-সহ অনেককেই সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয় বিপুল করতালির মধ্যে।
মেলায় ৫ ডলারের লটারির টিকিটের প্রথম পুরস্কার ছিল সেডান কার। আরো পুরস্কারের মধ্যে ছিল সোনার চেইন. লকেড, এলডি টিভি, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ইত্যাদি।