
পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মির্জা আজম ই-মেইলে সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান।
আজ ২৫ জুন (বুধবার) রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় সংঘটিত বিডিআর বিদ্রোহে হত্যাকাণ্ডের তদন্ত বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘শেখ হাসিনাসহ ১৪ জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। তারা আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘পালিয়ে থাকা দুজন রাজনীতিবিদ ই-মেইলের মাধ্যমে আমাদের কাছে সাক্ষ্য দিয়েছেন। একজন মির্জা আজম, আরেকজন জাহাঙ্গীর কবির নানক। তারা আমাদের কাছে লিখিত দিয়েছেন। আমরা সেগুলো পর্যালোচনা করছি। সবকিছুই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে পর্যালোচনার ফল দেখা যাবে।’
ঠিকানা/এসআর
আজ ২৫ জুন (বুধবার) রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় সংঘটিত বিডিআর বিদ্রোহে হত্যাকাণ্ডের তদন্ত বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘শেখ হাসিনাসহ ১৪ জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। তারা আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘পালিয়ে থাকা দুজন রাজনীতিবিদ ই-মেইলের মাধ্যমে আমাদের কাছে সাক্ষ্য দিয়েছেন। একজন মির্জা আজম, আরেকজন জাহাঙ্গীর কবির নানক। তারা আমাদের কাছে লিখিত দিয়েছেন। আমরা সেগুলো পর্যালোচনা করছি। সবকিছুই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে পর্যালোচনার ফল দেখা যাবে।’
ঠিকানা/এসআর