
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইরান ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে দেখানোর চেষ্টা করছে অভিযোগ তুলেছেন ট্রাম্প।
২৩ জুন (সোমবার) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, ইরানের সব পারমাণবিক স্থাপনাতেই বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ‘পুরোপুরি ধ্বংস’ কথাটিই যথাযথ হয়।’ তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ভূগর্ভের অনেক গভীরে। একেবারে লক্ষ্যভেদ!’
এদিকে ইরান এখনো তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষয়ক্ষতির তথ্য প্রকাশ করেনি। তবে স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, অত্যন্ত সুরক্ষিত ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনার তিনটি স্থানে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুটি বিশাল গর্ত। বাংকার-বিধ্বংসী বোমার আঘাতে এমন গর্ত তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়া একটি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই পারমাণবিক চুল্লিকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য ওই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটিকে স্থাপন করা হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান রাফায়েল গ্রোসি আজ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এক জরুরি অধিবেশনে বলেছেন, ফর্দোতে প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতিটা হয়েছে ভূগর্ভে। ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ এখনো অজানা।
ঠিকানা/এএস
২৩ জুন (সোমবার) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, ইরানের সব পারমাণবিক স্থাপনাতেই বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ‘পুরোপুরি ধ্বংস’ কথাটিই যথাযথ হয়।’ তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ভূগর্ভের অনেক গভীরে। একেবারে লক্ষ্যভেদ!’
এদিকে ইরান এখনো তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষয়ক্ষতির তথ্য প্রকাশ করেনি। তবে স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, অত্যন্ত সুরক্ষিত ফর্দো পারমাণবিক স্থাপনার তিনটি স্থানে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুটি বিশাল গর্ত। বাংকার-বিধ্বংসী বোমার আঘাতে এমন গর্ত তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়া একটি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই পারমাণবিক চুল্লিকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য ওই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটিকে স্থাপন করা হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান রাফায়েল গ্রোসি আজ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এক জরুরি অধিবেশনে বলেছেন, ফর্দোতে প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতিটা হয়েছে ভূগর্ভে। ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ এখনো অজানা।
ঠিকানা/এএস