
তৃতীয় দিনও ব্যাটিংয়ের স্বর্গ, ম্যাচের ফল নিয়ে নিশ্চয়তা দিতে পারছিলেন না বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ শন টেইটও। শুক্রবার (২০ জুন) চতুর্থ দিন মধ্যাহ্নবিরতির পর বদলে গেল দৃশ্যপট। গলের ফ্ল্যাট উইকেট হঠাৎ যেন ব্যাটারদের জম হয়ে উঠল। শেষ দুই সেশনে উইকেট পড়ল ৭টি। আবহাওয়া-উইকেট একই রকম থাকলে শেষ দিনটি রোমাঞ্চকরই হতে চলেছে গলে। ১০ রানে এগিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে চতুর্থ দিন শেষে ৩ উইকেটে ১৭৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে লিড দাঁড়াল ১৮৭।
তৃতীয় সেশনে উইকেট থেকে উড়ছে ধুলা। ব্যাটারদের দিতে হয় কঠিন পরীক্ষা। এর মাঝেও সাদমান ইসলাম ও নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটিতে ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসের মতো চতুর্থ উইকেটে আবারও জুটি বড় করার চেষ্টা করছেন শান্ত-মুশফিক। ৪৯ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন দুজনে। শান্ত ৫৬ ও মুশফিক ২২ রানে অপরাজিত আছেন।
তার আগে ওপেনার এনামুল হক বিজয় দ্বিতীয় ইনিংসেও করেছেন হতাশ। প্রথম ইনিংসে ০, এবার ফিরলেন ১৪ বলে ৪ রান করে। দ্বিতীয় উইকেটে মুমিনুল হককে নিয়ে ৩৬ রানের জুটি গড়েন আরেক ওপেনার সাদমান। অভিজ্ঞ মুমিনুল এবারও প্রথম ইনিংসের মতো থিতু হয়ে উইকেট দিয়েছেন সুইপ করতে গিয়ে। ৪০ বলে ১৪ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে।
তৃতীয় উইকেটে সাদমান-শান্তর ৬৮ রানের জুটিতে দলীয় ১০০ পেরিয়ে যায় বাংলাদেশ। সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকা সাদমানের সুযোগ ছিল ইনিংস বড় করার। কিন্তু ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ টেস্ট ফিফটি করে ফেরেন ১২৬ বলে ৭৬ রান করে। ইনিংসে ছিল ৭টি চার। তারপর শান্ত-মুশফিকের জুটি। বাংলাদেশ অধিনায়ক এরই মধ্যে তুলে নিয়েছেন নিজের ষষ্ঠ টেস্ট ফিফটি। শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে প্রবাত জয়াসুরিয়া, তারিন্দু রত্নায়েকে ও মিলান রত্নায়েকে একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
বাংলাদেশের বিপক্ষে গলে লিড নেওয়া শ্রীলঙ্কার জন্য ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু নাঈম হাসানের ঘূর্ণিতে শেষ মুহূর্তে ধসে পড়ল লঙ্কানরা। বাংলাদেশের থেকে প্রথম ইনিংসে ১০ রান কম করেছে স্বাগতিকেরা। ৬ উইকেটে ৪৬৫ রান নিয়ে প্রথম সেশন শেষে বিরতিতে যায় শ্রীলঙ্কা। উইকেটে তখন ছিলেন কামিন্দু মেন্ডিস ও মিলান রত্নায়েকে। কিন্তু বিরতি থেকে ফিরে ১৫ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ৪৮৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। বাংলাদেশের নাঈম হাসান নিয়েছেন ৫ উইকেট আর হাসান মাহমুদ ৩ উইকেট পেয়েছেন।
ঠিকানা/এনআই
তৃতীয় সেশনে উইকেট থেকে উড়ছে ধুলা। ব্যাটারদের দিতে হয় কঠিন পরীক্ষা। এর মাঝেও সাদমান ইসলাম ও নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটিতে ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসের মতো চতুর্থ উইকেটে আবারও জুটি বড় করার চেষ্টা করছেন শান্ত-মুশফিক। ৪৯ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন দুজনে। শান্ত ৫৬ ও মুশফিক ২২ রানে অপরাজিত আছেন।
তার আগে ওপেনার এনামুল হক বিজয় দ্বিতীয় ইনিংসেও করেছেন হতাশ। প্রথম ইনিংসে ০, এবার ফিরলেন ১৪ বলে ৪ রান করে। দ্বিতীয় উইকেটে মুমিনুল হককে নিয়ে ৩৬ রানের জুটি গড়েন আরেক ওপেনার সাদমান। অভিজ্ঞ মুমিনুল এবারও প্রথম ইনিংসের মতো থিতু হয়ে উইকেট দিয়েছেন সুইপ করতে গিয়ে। ৪০ বলে ১৪ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে।
তৃতীয় উইকেটে সাদমান-শান্তর ৬৮ রানের জুটিতে দলীয় ১০০ পেরিয়ে যায় বাংলাদেশ। সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকা সাদমানের সুযোগ ছিল ইনিংস বড় করার। কিন্তু ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ টেস্ট ফিফটি করে ফেরেন ১২৬ বলে ৭৬ রান করে। ইনিংসে ছিল ৭টি চার। তারপর শান্ত-মুশফিকের জুটি। বাংলাদেশ অধিনায়ক এরই মধ্যে তুলে নিয়েছেন নিজের ষষ্ঠ টেস্ট ফিফটি। শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে প্রবাত জয়াসুরিয়া, তারিন্দু রত্নায়েকে ও মিলান রত্নায়েকে একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
বাংলাদেশের বিপক্ষে গলে লিড নেওয়া শ্রীলঙ্কার জন্য ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু নাঈম হাসানের ঘূর্ণিতে শেষ মুহূর্তে ধসে পড়ল লঙ্কানরা। বাংলাদেশের থেকে প্রথম ইনিংসে ১০ রান কম করেছে স্বাগতিকেরা। ৬ উইকেটে ৪৬৫ রান নিয়ে প্রথম সেশন শেষে বিরতিতে যায় শ্রীলঙ্কা। উইকেটে তখন ছিলেন কামিন্দু মেন্ডিস ও মিলান রত্নায়েকে। কিন্তু বিরতি থেকে ফিরে ১৫ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ৪৮৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। বাংলাদেশের নাঈম হাসান নিয়েছেন ৫ উইকেট আর হাসান মাহমুদ ৩ উইকেট পেয়েছেন।
ঠিকানা/এনআই