গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার বন্ধে জারি করা রুল শুনানিতে এজলাস কক্ষে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল হয়েছে। আজ ২২ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে শুনানির একপর্যায়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হট্টগোল হয়। শুনানির একপর্যায়ে বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ও তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল রুলের শুনানি পিছিয়ে আগামীকাল ধার্য করার আর্জি জানান। এসময় আওয়ামীপন্থি আইনজীবী ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম কায়সার কামালকে উদ্দেশ্য করে বলেন, শুনানি কখন হবে সেটা আপনি বলার কে? কোর্টে উপস্থিত বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা কামরুলের কথার প্রতিবাদ জানান এবং হইচই শুরু করেন।
আওয়ামী লীগের এই প্রেসিডিয়াম সদস্যকে উদ্দেশ্য করে ‘গম চোর’, ‘গম চোর’ বলে উচ্চ স্বরে হইচই করতে থাকেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। আর আওয়ামী লীগের আইনজীবীরা কামরুল ইসলামের বক্তব্যে সমর্থন জানান। বিএনপির আইনজীবীরা বলেন, এটা বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ পাননি। এটা হাইকোর্ট। তখন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আদালতকে বলেন, কোর্টের ভেতরে তিনি (কামরুল ইসলাম) যে ভাষায় কথা বলছেন, আমাদের তো বাইরে বের হতে ভয় হচ্ছে। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের এক রিট আবেদনে আইনের দৃষ্টিতে পলাতক তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার নিষিদ্ধ করেন হাইকোর্ট। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অনলাইনে বক্তব্য দেওয়ায় ফের হাইকোর্টে আসেন রিটকারীরা। আদালতে রিটকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুল ইসলাম আর তারেক রহমানের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল।
ঠিকানা/এম
আওয়ামী লীগের এই প্রেসিডিয়াম সদস্যকে উদ্দেশ্য করে ‘গম চোর’, ‘গম চোর’ বলে উচ্চ স্বরে হইচই করতে থাকেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। আর আওয়ামী লীগের আইনজীবীরা কামরুল ইসলামের বক্তব্যে সমর্থন জানান। বিএনপির আইনজীবীরা বলেন, এটা বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ পাননি। এটা হাইকোর্ট। তখন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আদালতকে বলেন, কোর্টের ভেতরে তিনি (কামরুল ইসলাম) যে ভাষায় কথা বলছেন, আমাদের তো বাইরে বের হতে ভয় হচ্ছে। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের এক রিট আবেদনে আইনের দৃষ্টিতে পলাতক তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার নিষিদ্ধ করেন হাইকোর্ট। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অনলাইনে বক্তব্য দেওয়ায় ফের হাইকোর্টে আসেন রিটকারীরা। আদালতে রিটকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুল ইসলাম আর তারেক রহমানের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল।
ঠিকানা/এম