
রবিবার রাতে মিউনিখে রোমাঞ্চকর এক ফাইনালে স্পেনকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো নেশন্স লিগের শিরোপা জিতেছে পর্তুগাল। দলটা শিরোপা জেতার পথে দুবার পিছিয়ে পড়েও ফিরে এসেছে। তাতে বড় অবদান রেখেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। গোল করিয়েছেন, এরপর নিজেও করেছেন। ২-২ গোলে ড্র হওয়ার পর খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে স্পেনকে হারিয়ে শিরোপা নিশ্চিত করে পর্তুগাল।
জয়ের পর আবেগে ভেঙে পড়েন ৪০ বছর বয়সী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এটি ছিল তার ১৩৮তম গোল। এই গোলেই ম্যাচে সমতা ফেরায় পর্তুগাল। পরে পেনাল্টিতে স্পেনকে ৫-৩ ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় তারা।
ম্যাচের আগে থেকেই উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। কারণ এটি ছিল দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ‘পুরনো বনাম নতুন’ লড়াই—একদিকে রোনালদো, অন্যদিকে স্পেনের টিনএজ সেনসেশন লামিন ইয়ামাল।
ম্যাচের ২১তম মিনিটে স্পেনের মার্টিন জুবিমেন্দি গোল করে এগিয়ে দেন স্পেনকে। তবে বেশিক্ষণ সেই লিড থাকেনি। রোনালদোর পাস থেকে নুনো মেন্ডেস সমতা ফেরান।
এরপর পেদ্রির চমৎকার পাস থেকে আবারও লিড নেয় স্পেন। গোলটি করেন মিকেল ওইয়েরজাবাল, যিনি গত ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়সূচক গোল করেছিলেন।
তবে মিকেলের এই গোলটাকে জয়সূচক হয়ে যেতে দেননি রোনালদো। দ্বিতীয়ার্ধে ফের আলো ছড়ান তিনি। ম্যাচের ঘণ্টার কাটা পেরোনোর পর গোল করে ম্যাচে আবারও সমতা ফেরান তিনি। এরপর অবশ্য তিনি ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়েন।
যোগ করা অতিরিক্ত সময়েও কোনো গোল না হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে পর্তুগালের সব পেনাল্টি সফল হয়। আর স্পেন তাদের চতুর্থ পেনাল্টিটি মিস করে বসে, আলভারো মোরাতা শটটা মিস করেন। পঞ্চম শটে পর্তুগাল গোল করে বসায় স্পেন আর সুযোগই পায়নি। শিরোপা ওঠে রোনালদোর হাতেই।
ম্যাচ শেষে রোনালদো আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। ট্রফি জেতার পর তাকে কাঁদতে দেখা যায়। এ কান্নাও আনন্দেরই বটে।
ঠিকানা/এএস
জয়ের পর আবেগে ভেঙে পড়েন ৪০ বছর বয়সী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এটি ছিল তার ১৩৮তম গোল। এই গোলেই ম্যাচে সমতা ফেরায় পর্তুগাল। পরে পেনাল্টিতে স্পেনকে ৫-৩ ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় তারা।
ম্যাচের আগে থেকেই উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। কারণ এটি ছিল দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ‘পুরনো বনাম নতুন’ লড়াই—একদিকে রোনালদো, অন্যদিকে স্পেনের টিনএজ সেনসেশন লামিন ইয়ামাল।
ম্যাচের ২১তম মিনিটে স্পেনের মার্টিন জুবিমেন্দি গোল করে এগিয়ে দেন স্পেনকে। তবে বেশিক্ষণ সেই লিড থাকেনি। রোনালদোর পাস থেকে নুনো মেন্ডেস সমতা ফেরান।
এরপর পেদ্রির চমৎকার পাস থেকে আবারও লিড নেয় স্পেন। গোলটি করেন মিকেল ওইয়েরজাবাল, যিনি গত ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়সূচক গোল করেছিলেন।
তবে মিকেলের এই গোলটাকে জয়সূচক হয়ে যেতে দেননি রোনালদো। দ্বিতীয়ার্ধে ফের আলো ছড়ান তিনি। ম্যাচের ঘণ্টার কাটা পেরোনোর পর গোল করে ম্যাচে আবারও সমতা ফেরান তিনি। এরপর অবশ্য তিনি ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়েন।
যোগ করা অতিরিক্ত সময়েও কোনো গোল না হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে পর্তুগালের সব পেনাল্টি সফল হয়। আর স্পেন তাদের চতুর্থ পেনাল্টিটি মিস করে বসে, আলভারো মোরাতা শটটা মিস করেন। পঞ্চম শটে পর্তুগাল গোল করে বসায় স্পেন আর সুযোগই পায়নি। শিরোপা ওঠে রোনালদোর হাতেই।
ম্যাচ শেষে রোনালদো আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। ট্রফি জেতার পর তাকে কাঁদতে দেখা যায়। এ কান্নাও আনন্দেরই বটে।
ঠিকানা/এএস