
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন উচ্চ আদালত। এ নিয়ে বিএনপি আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি। দলটির ভেতরে কোনো আলাপ-আলোচনাও হয়নি- জানালেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাই ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন টকশোতে এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি তিনি। ২৭ মে মঙ্গলবার এই আলোচনা অনুষ্ঠানে একক অতিথি ছিলেন বিএনপির অন্যতম শীর্ষ এই নেতা।
একই দিনে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে বেকসুর খালাস দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এ বিষয়ে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ঠিকানা টিভির প্রধান সম্পাদক খালেদ মুহিউদ্দীন। ‘কোনো মন্তব্য করতে চাই না’- এর বেশি আর কিছু বলেননি বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক।
২৭ মে মঙ্গলবার নিউইয়র্ক সময় বেলা ১১টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা) হয় এই টকশো। যা সরাসরি সম্প্রচারিত হয় ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন ইউটিউব চ্যনেলে। যেখানে সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার- সমকালীন এসব বিষয়ে বিএনপির অবস্থান তুলে ধরেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সদ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে বিএনপির প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন খন্দকার মোশাররফ। সেই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে দায়িত্ব চালিয়ে যেতে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানালেন তিনি।
“আমরা বলেছি, আপনাকে (ড. ইউনূস) থাকতে হবে। অনেক আশা করে দেশের মানুষ আপনাকে এই পদে বসিয়েছে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য ভালো একটি নির্বাচন আয়োজন করে আপনি নিরপেক্ষ সরকারপ্রধান হিসেবে সসম্মানে বিদায় নেবেন।”- প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ ‘গুঞ্জন’ নিয়ে এমন ভাষ্য দিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
এদিকে যমুনার বৈঠকের পরও জাতীয় নির্বাচনের পথরেখা (রোডম্যাপ) স্পষ্ট হয়নি। বিএনপির ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবির বিপরীতে অন্তর্র্বতী সরকার সেই সময়টি পরের বছরের জুন পর্যন্তই হাতে রাখতে চাইছে। এ প্রসঙ্গে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন নিয়ে নানারকম টালবাহানা ও উসিলা দেখা যাচ্ছে। এজন্য আমরা উদ্বিগ্ন। একদিকে পতিত ফ্যাসিবাদিরা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। আবার এই সরকারও তাদের ওয়াদা অনুযায়ী নির্বাচনের কোনো তারিখ দিচ্ছে না। আমরা চাই, দ্রুত নির্বাচনের একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে।’
তিনি আরো যোগ করেন, ‘সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার- তিনটি আলাদা বিষয়। একটি আরেকটির জন্য কোনোভাবেই বাধা নয়।’
লন্ডনে চিকিৎসা নিয়ে আগের চেয়ে অনেক সুস্থ হয়ে দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। কিন্তু তিনি এখনো দৃশ্যত রাজনীতি থেকে দূরে আছেন। তিনি দলে সক্রিয় হবেন কি না, জানতে চাইলে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া এখনো দলের চেয়ারপারসন। তিনি যেদিন প্রয়োজন মনে করবেন, সেদিন তিনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিবেন রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কি না। আমরা অবশ্যই আশা রাখি, তিনি সক্রিয় হবেন। তারেক রহমানও দেশে এসে রাজনীতি করবেন। দেশের জনগণও সেটাই প্রত্যাশা করে।’
অন্তর্র্বতী সরকার যদি ডিসেম্বর মাসে জাতীয় নির্বাচন না দেয়, সেক্ষেত্রে বিএনপি কী এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে? এ প্রশ্নে দলটির নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমরা এখনো আশা করি, ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচন হবে। এ নিয়ে অন্তর্র্বতী সরকার কী করে, তা দেখতে আমরা আরো অপেক্ষা করবো। আন্দোলন বিষয়ে আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি।’
একই দিনে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে বেকসুর খালাস দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এ বিষয়ে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ঠিকানা টিভির প্রধান সম্পাদক খালেদ মুহিউদ্দীন। ‘কোনো মন্তব্য করতে চাই না’- এর বেশি আর কিছু বলেননি বর্ষীয়ান এই রাজনীতিক।
২৭ মে মঙ্গলবার নিউইয়র্ক সময় বেলা ১১টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা) হয় এই টকশো। যা সরাসরি সম্প্রচারিত হয় ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন ইউটিউব চ্যনেলে। যেখানে সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার- সমকালীন এসব বিষয়ে বিএনপির অবস্থান তুলে ধরেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সদ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে বিএনপির প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন খন্দকার মোশাররফ। সেই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে দায়িত্ব চালিয়ে যেতে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানালেন তিনি।
“আমরা বলেছি, আপনাকে (ড. ইউনূস) থাকতে হবে। অনেক আশা করে দেশের মানুষ আপনাকে এই পদে বসিয়েছে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য ভালো একটি নির্বাচন আয়োজন করে আপনি নিরপেক্ষ সরকারপ্রধান হিসেবে সসম্মানে বিদায় নেবেন।”- প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ ‘গুঞ্জন’ নিয়ে এমন ভাষ্য দিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
এদিকে যমুনার বৈঠকের পরও জাতীয় নির্বাচনের পথরেখা (রোডম্যাপ) স্পষ্ট হয়নি। বিএনপির ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবির বিপরীতে অন্তর্র্বতী সরকার সেই সময়টি পরের বছরের জুন পর্যন্তই হাতে রাখতে চাইছে। এ প্রসঙ্গে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন নিয়ে নানারকম টালবাহানা ও উসিলা দেখা যাচ্ছে। এজন্য আমরা উদ্বিগ্ন। একদিকে পতিত ফ্যাসিবাদিরা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। আবার এই সরকারও তাদের ওয়াদা অনুযায়ী নির্বাচনের কোনো তারিখ দিচ্ছে না। আমরা চাই, দ্রুত নির্বাচনের একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে।’
তিনি আরো যোগ করেন, ‘সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার- তিনটি আলাদা বিষয়। একটি আরেকটির জন্য কোনোভাবেই বাধা নয়।’
লন্ডনে চিকিৎসা নিয়ে আগের চেয়ে অনেক সুস্থ হয়ে দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। কিন্তু তিনি এখনো দৃশ্যত রাজনীতি থেকে দূরে আছেন। তিনি দলে সক্রিয় হবেন কি না, জানতে চাইলে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া এখনো দলের চেয়ারপারসন। তিনি যেদিন প্রয়োজন মনে করবেন, সেদিন তিনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিবেন রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কি না। আমরা অবশ্যই আশা রাখি, তিনি সক্রিয় হবেন। তারেক রহমানও দেশে এসে রাজনীতি করবেন। দেশের জনগণও সেটাই প্রত্যাশা করে।’
অন্তর্র্বতী সরকার যদি ডিসেম্বর মাসে জাতীয় নির্বাচন না দেয়, সেক্ষেত্রে বিএনপি কী এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে? এ প্রশ্নে দলটির নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমরা এখনো আশা করি, ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচন হবে। এ নিয়ে অন্তর্র্বতী সরকার কী করে, তা দেখতে আমরা আরো অপেক্ষা করবো। আন্দোলন বিষয়ে আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি।’