সরকারি চাকরিজীবীদের ব্যাপারে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, আমরা আশা করবো, প্রজাতন্ত্রের কর্মীরা দেশের নিয়ম মেনে চলতে বাধ্য থাকবেন।
সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো চাওয়া থাকলে তা সচিবদের কমিটির কাছে জানাতে পারেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। ২৭ মে (মঙ্গলবার) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মাতারবাড়ি ও মহেশখালীকে নিউ সিঙ্গাপুরে রূপান্তরিত করতে চান বলে জানিয়েছে তার প্রেসসচিব। মহেশখালী মাতারবাড়ি প্রকল্পে বিশ্ববিখ্যাত পেট্রোনাস কম্পানি এলএমজি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলেও জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে প্রেসসচিব বলেন, তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জাপানে সফরে যাচ্ছেন। এটা আমাদের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ভিজিট।
জাপানের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের ব্যাপারে খুবই আগ্রহ রয়েছে। আড়াই হাজার জাপানিদের জন্য একটি ইকোনমিক জোন করা হয়েছে। সেই ইকোনমিক জোনে যাতে আরো বেশি জাপানি বিনিয়োগ আসে এবং তাদের আর কি কি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায় সে বিষয়ে তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) কথা বলবেন।
শফিকুল আলম বলেছেন, আমরা জাপানের কাছে ৫০০ থেকে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার বা ১ বিলিয়ন ডলারের মতো সাপোর্ট এক্সপেক্ট করছি। তার মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলার হবে বাজেট সাপোর্ট।
ঠিকানা/এএস
সরকারি চাকরিজীবীদের কোনো চাওয়া থাকলে তা সচিবদের কমিটির কাছে জানাতে পারেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। ২৭ মে (মঙ্গলবার) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মাতারবাড়ি ও মহেশখালীকে নিউ সিঙ্গাপুরে রূপান্তরিত করতে চান বলে জানিয়েছে তার প্রেসসচিব। মহেশখালী মাতারবাড়ি প্রকল্পে বিশ্ববিখ্যাত পেট্রোনাস কম্পানি এলএমজি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলেও জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফর গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে প্রেসসচিব বলেন, তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জাপানে সফরে যাচ্ছেন। এটা আমাদের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ভিজিট।
জাপানের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের ব্যাপারে খুবই আগ্রহ রয়েছে। আড়াই হাজার জাপানিদের জন্য একটি ইকোনমিক জোন করা হয়েছে। সেই ইকোনমিক জোনে যাতে আরো বেশি জাপানি বিনিয়োগ আসে এবং তাদের আর কি কি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায় সে বিষয়ে তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) কথা বলবেন।
শফিকুল আলম বলেছেন, আমরা জাপানের কাছে ৫০০ থেকে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার বা ১ বিলিয়ন ডলারের মতো সাপোর্ট এক্সপেক্ট করছি। তার মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলার হবে বাজেট সাপোর্ট।
ঠিকানা/এএস