ফুটবলের ইতিহাসে যারা আলো ছড়িয়েছেন, তাদের মাঝে এক চিরকালীন বিতর্ক—কে সেরা? পেলে, ম্যারাডোনা, না মেসি? এবার সেই বিতর্কে নতুন মোড় আনল ফুটবল ইতিহাস ও পরিসংখ্যানের আন্তর্জাতিক ফেডারেশন আইএফএফএস। এই আন্তর্জাতিক সংস্থাটি লিওনেল মেসিকে ইতিহাসের সেরা ফুটবলার হিসেবে ঘোষণা করেছে।
শীর্ষ তিন ফুটবলার
১. লিওনেল মেসি, আর্জেন্টিনা
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই প্রতিটি ম্যাচে জাদু ছড়িয়েছেন। জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা জিতেছেন, ক্লাব ফুটবলে বার্সেলোনার জার্সিতে গড়েছেন একের পর এক রেকর্ড। মেসির ফুটবল শুধু পরিসংখ্যান নয়—এটা শিল্প, এটা আবেগ।
২. পেলে, ব্রাজিল
তিনটি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র খেলোয়াড়, ব্রাজিলের কিংবদন্তি। তার সময়কার ফুটবলে আধুনিক প্রযুক্তি ছিল না, কিন্তু পেলের প্রভাব ছিল সর্বগ্রাসী। ফুটবলকে বিশ্বের সর্বজনীন খেলায় পরিণত করার পেছনে তার অবদান অনস্বীকার্য।
৩. ডিয়েগো ম্যারাডোনা, আর্জেন্টিনা
‘হ্যান্ড অব গড’ থেকে শুরু করে একক নৈপুণ্যে গোল করা—ম্যারাডোনা ছিলেন আবেগ, ছিলেন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে তার নেতৃত্বে আর্জেন্টিনার জয় ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় অধ্যায়গুলোর একটি।
শীর্ষ দশে আরও যারা
৪. ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, পর্তুগাল
আধুনিক ফুটবলের আরেক কিংবদন্তি, যিনি অসংখ্য গোল করে নিজেকে ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ইউরো কাপ জয় ও পাঁচটি ব্যালন ডি’অর জয় করে বিশ্ব ফুটবলে অমর হয়ে আছেন।
৫. ইয়োহান ক্রুইফ, নেদারল্যান্ডস
‘টোটাল ফুটবল’-এর জনক হিসেবে তিনি পুরো খেলাটার দর্শন পাল্টে দিয়েছিলেন। মাঠে যেমন দক্ষ, তেমনি ছিলেন একজন দূরদর্শী ফুটবল মস্তিষ্ক।
৬. রোনালদো নাজারিও, ব্রাজিল
‘ফেনোমেনন’ নামে পরিচিত এই তারকা গতি, ড্রিবল ও ফিনিশিংয়ে ছিলেন অতুলনীয়। বিশ্বকাপের মঞ্চেও নিজের দক্ষতার ছাপ রেখে গেছেন।
৭. জিনেদিন জিদান, ফ্রান্স
মাঠে বল পায়ে ছিলেন শিল্পীর মতো, ফুটবলের ছন্দের নাম ছিলেন জিদান। জাতীয় দল ও ক্লাব—উভয় জায়গায় নেতৃত্ব দিয়েছেন সফলভাবে। বিশ্বকাপ জয়ী।
৮. ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার, জার্মানি
ডিফেন্সে থেকেও খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করার বিরল ক্ষমতা ছিল তার। ‘লিবারো’ পজিশনের ধারণা ফুটবলে তিনিই এনেছিলেন। বিশ্বকাপ জয়ী।
৯. আলফ্রেডো ডি স্তেফানো, স্পেন
রিয়াল মাদ্রিদের সোনালি যুগের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন তিনি। খেলতেন মাঠের প্রায় সব পজিশনে, যার মাধ্যমে হয়ে উঠেছিলেন সম্পূর্ণ খেলোয়াড়।
১০. রোনালদিনহো, ব্রাজিল
হাসিমুখে খেলা এক জাদুকর, যার পায়ের কারুকাজে মুগ্ধ হয়েছে গোটা বিশ্ব। আনন্দ আর দক্ষতার একসঙ্গে বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন মাঠজুড়ে। বিশ্বকাপ জয়ী।
ঠিকানা/এনআই
শীর্ষ তিন ফুটবলার
১. লিওনেল মেসি, আর্জেন্টিনা
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই প্রতিটি ম্যাচে জাদু ছড়িয়েছেন। জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা জিতেছেন, ক্লাব ফুটবলে বার্সেলোনার জার্সিতে গড়েছেন একের পর এক রেকর্ড। মেসির ফুটবল শুধু পরিসংখ্যান নয়—এটা শিল্প, এটা আবেগ।
২. পেলে, ব্রাজিল
তিনটি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র খেলোয়াড়, ব্রাজিলের কিংবদন্তি। তার সময়কার ফুটবলে আধুনিক প্রযুক্তি ছিল না, কিন্তু পেলের প্রভাব ছিল সর্বগ্রাসী। ফুটবলকে বিশ্বের সর্বজনীন খেলায় পরিণত করার পেছনে তার অবদান অনস্বীকার্য।
৩. ডিয়েগো ম্যারাডোনা, আর্জেন্টিনা
‘হ্যান্ড অব গড’ থেকে শুরু করে একক নৈপুণ্যে গোল করা—ম্যারাডোনা ছিলেন আবেগ, ছিলেন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে তার নেতৃত্বে আর্জেন্টিনার জয় ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় অধ্যায়গুলোর একটি।
শীর্ষ দশে আরও যারা
৪. ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, পর্তুগাল
আধুনিক ফুটবলের আরেক কিংবদন্তি, যিনি অসংখ্য গোল করে নিজেকে ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ইউরো কাপ জয় ও পাঁচটি ব্যালন ডি’অর জয় করে বিশ্ব ফুটবলে অমর হয়ে আছেন।
৫. ইয়োহান ক্রুইফ, নেদারল্যান্ডস
‘টোটাল ফুটবল’-এর জনক হিসেবে তিনি পুরো খেলাটার দর্শন পাল্টে দিয়েছিলেন। মাঠে যেমন দক্ষ, তেমনি ছিলেন একজন দূরদর্শী ফুটবল মস্তিষ্ক।
৬. রোনালদো নাজারিও, ব্রাজিল
‘ফেনোমেনন’ নামে পরিচিত এই তারকা গতি, ড্রিবল ও ফিনিশিংয়ে ছিলেন অতুলনীয়। বিশ্বকাপের মঞ্চেও নিজের দক্ষতার ছাপ রেখে গেছেন।
৭. জিনেদিন জিদান, ফ্রান্স
মাঠে বল পায়ে ছিলেন শিল্পীর মতো, ফুটবলের ছন্দের নাম ছিলেন জিদান। জাতীয় দল ও ক্লাব—উভয় জায়গায় নেতৃত্ব দিয়েছেন সফলভাবে। বিশ্বকাপ জয়ী।
৮. ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার, জার্মানি
ডিফেন্সে থেকেও খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করার বিরল ক্ষমতা ছিল তার। ‘লিবারো’ পজিশনের ধারণা ফুটবলে তিনিই এনেছিলেন। বিশ্বকাপ জয়ী।
৯. আলফ্রেডো ডি স্তেফানো, স্পেন
রিয়াল মাদ্রিদের সোনালি যুগের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন তিনি। খেলতেন মাঠের প্রায় সব পজিশনে, যার মাধ্যমে হয়ে উঠেছিলেন সম্পূর্ণ খেলোয়াড়।
১০. রোনালদিনহো, ব্রাজিল
হাসিমুখে খেলা এক জাদুকর, যার পায়ের কারুকাজে মুগ্ধ হয়েছে গোটা বিশ্ব। আনন্দ আর দক্ষতার একসঙ্গে বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন মাঠজুড়ে। বিশ্বকাপ জয়ী।
ঠিকানা/এনআই