বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পারফর্মিং আর্টসের (বিপা) উদ্যোগে জ্যামাইকায় দুই দিনব্যাপী বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। জ্যামাইকার পারফর্মিং আর্ট সেন্টারে ১০ ও ১১ মে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা থেকে অনুষ্ঠান শুরু হয়। শেষ হয় রাতে।
বিপার উদ্যোগে বিপা জমকালো আয়োজনে বিভিন্ন পর্বে ভাগ করে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন করে।
বিপার অন্যতম পরিচালক এ্যানি ফেরদৌস দ্বিতীয় দিনের নৃতানুষ্ঠানে অংশ নেন। তার এই উপস্থিতি দর্শক শ্রোতাদের বিমোহিত করে। তিনি বলেন, আমরা বিপাসহ সবার সহযোগিতায় একটি সফল অনুষ্ঠান করতে পেরেছি। তিনি এই আয়োজনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে ধন্যবাদ জানান।
দুই দিনের অনুষ্ঠানে শতাধিক নৃত্যশিল্পী অংশ নেন। শিল্পীদের নান্দনিক ও শৈল্পিক পরিবেশনা সকল দর্শক শ্রোতাকে মুগ্ধ করেছে। মোটকথা সবার জন্য অনুষ্ঠানটি একটি অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা পর্বের প্রাধান্য না থাকায় সবাই অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ করেছেন। বক্তা পর্ব অনেক সময় শিশুশিল্পী ও দর্শকদের বিরক্তির উদ্রেক করে। বিপার অনুষ্ঠানে এটি থাকে না। এবারও ছিল না। ফলে যারাই এসেছেন, তারা নির্মল আনন্দ নিয়ে বাড়ি ফিরতে পেরেছেন। আর একটির পর একটি নৃত্য পরিবেশনা, আবৃত্তি সবকিছু খুবই গোছালোভাবে ছিল। যে কারণে সময়মতো একটির পর একটি গ্রুপ মঞ্চে আসতে পেরেছে।
এবারের অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল বিপা বৈশাখী ১৪৩২ পেজেন্ট ‘বরষা ঐ এলো বরষা’। এটি অনুষ্ঠিত হয় ১০ মে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। এই অনুষ্ঠানের জন্য টিকিট মূল্য ছিল ১০ ডলার। এক টিকিট দিয়ে দুই দিনের অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সুযোগ ছিল। বিপা বৈশাখী ১৪৩২ পেজেন্টের আরও একটি পর্ব ছিল ‘রবির রাগে সুর আর রং’। এটিও ১০ মে অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল কবিতার ছাত্রছাত্রীদের পরিবেশনা ‘শৈশবের হাতছানি’ শিরোনামে। ১১ মে রোববার সন্ধ্যায় এই অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠানের একটি পর্ব ছিল ‘ঠাগোর স্পেয়ার ওডেসি ডান্স’। ঐতিহ্য ও নান্দনিকতায় বৈশাখী আয়োজনের একটি পর্ব ছিল ইন্টারন্যাশনাল ডান্স ডে। ছিল আবৃত্তির অনুষ্ঠানও। সব মিলিয়ে বিপার এই আয়োজন অত্যন্ত সুন্দর ও গোছালোভাবে সম্পন্ন হয়। প্রতিটি পর্বে দর্শকরা বিমোহিত হন। বিপার অনুষ্ঠানের মূল আয়োজক ছিলেন এ্যানি ফেরদৌস, সেলিনা আশরাফ ও নিলোফার জাহান। এ ছাড়া কমিউনিটির বিভিন্ন গণমান্য ব্যক্তি, শিল্পানুরাগী ও সংস্কৃতিপ্রেমীরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ডান্সিং এক্রস ফ্রন্টেয়ারস শিরোনামে আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস পালন করা হয়। এটি ছিল নৃত্যশিল্পী ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ নিউইয়র্ক চ্যাপ্টারের প্রোডাকশন। এটি পরিচালনা করেন নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান। সঙ্গে ছিল বিপার শিল্পীরা।
বিপার উদ্যোগে বিপা জমকালো আয়োজনে বিভিন্ন পর্বে ভাগ করে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন করে।
বিপার অন্যতম পরিচালক এ্যানি ফেরদৌস দ্বিতীয় দিনের নৃতানুষ্ঠানে অংশ নেন। তার এই উপস্থিতি দর্শক শ্রোতাদের বিমোহিত করে। তিনি বলেন, আমরা বিপাসহ সবার সহযোগিতায় একটি সফল অনুষ্ঠান করতে পেরেছি। তিনি এই আয়োজনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে ধন্যবাদ জানান।
দুই দিনের অনুষ্ঠানে শতাধিক নৃত্যশিল্পী অংশ নেন। শিল্পীদের নান্দনিক ও শৈল্পিক পরিবেশনা সকল দর্শক শ্রোতাকে মুগ্ধ করেছে। মোটকথা সবার জন্য অনুষ্ঠানটি একটি অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা পর্বের প্রাধান্য না থাকায় সবাই অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ করেছেন। বক্তা পর্ব অনেক সময় শিশুশিল্পী ও দর্শকদের বিরক্তির উদ্রেক করে। বিপার অনুষ্ঠানে এটি থাকে না। এবারও ছিল না। ফলে যারাই এসেছেন, তারা নির্মল আনন্দ নিয়ে বাড়ি ফিরতে পেরেছেন। আর একটির পর একটি নৃত্য পরিবেশনা, আবৃত্তি সবকিছু খুবই গোছালোভাবে ছিল। যে কারণে সময়মতো একটির পর একটি গ্রুপ মঞ্চে আসতে পেরেছে।
এবারের অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল বিপা বৈশাখী ১৪৩২ পেজেন্ট ‘বরষা ঐ এলো বরষা’। এটি অনুষ্ঠিত হয় ১০ মে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। এই অনুষ্ঠানের জন্য টিকিট মূল্য ছিল ১০ ডলার। এক টিকিট দিয়ে দুই দিনের অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সুযোগ ছিল। বিপা বৈশাখী ১৪৩২ পেজেন্টের আরও একটি পর্ব ছিল ‘রবির রাগে সুর আর রং’। এটিও ১০ মে অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল কবিতার ছাত্রছাত্রীদের পরিবেশনা ‘শৈশবের হাতছানি’ শিরোনামে। ১১ মে রোববার সন্ধ্যায় এই অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠানের একটি পর্ব ছিল ‘ঠাগোর স্পেয়ার ওডেসি ডান্স’। ঐতিহ্য ও নান্দনিকতায় বৈশাখী আয়োজনের একটি পর্ব ছিল ইন্টারন্যাশনাল ডান্স ডে। ছিল আবৃত্তির অনুষ্ঠানও। সব মিলিয়ে বিপার এই আয়োজন অত্যন্ত সুন্দর ও গোছালোভাবে সম্পন্ন হয়। প্রতিটি পর্বে দর্শকরা বিমোহিত হন। বিপার অনুষ্ঠানের মূল আয়োজক ছিলেন এ্যানি ফেরদৌস, সেলিনা আশরাফ ও নিলোফার জাহান। এ ছাড়া কমিউনিটির বিভিন্ন গণমান্য ব্যক্তি, শিল্পানুরাগী ও সংস্কৃতিপ্রেমীরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ডান্সিং এক্রস ফ্রন্টেয়ারস শিরোনামে আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস পালন করা হয়। এটি ছিল নৃত্যশিল্পী ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ নিউইয়র্ক চ্যাপ্টারের প্রোডাকশন। এটি পরিচালনা করেন নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান। সঙ্গে ছিল বিপার শিল্পীরা।