যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনার লোনের ইন্টারেস্ট রেট অব্যাহতভাবে বেড়েই চলেছে। ব্যাংকের ইন্টারেস্ট রেট এখন ৭.১২ বাড়ি কেনায় ব্যাংকের শতাংশ। তবে লোনের ইন্টারেস্ট রেট বাড়লেও বাজারে বাড়ি ও বাসা কেনার ক্রেতার অভাব নেই। কিন্তু মার্কেটে বাড়ি ও বাসাবাড়ি নেই পর্যাপ্ত। ফলে একটি বাড়ি বা বাসা মার্কেটে আসার পর এর পেছনে ক্রেতা থাকছেন অন্তত ৫০ জন। এর মধ্যে কোয়ালিফায়েড বায়ার আছেন ১০ জন। এতে করে একেকটি বাড়ি যে দামে বিক্রি করার জন্য চাওয়া হয়, তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। ফলে অনেকেই বাড়ি কিনতে পারছেন না।
যুক্তরাষ্ট্রে, বিশেষ করে নিউইয়র্কে প্রতিনিয়ত বাসা ভাড়া বাড়ছে। নিউইয়র্ক সিটিতে ভাড়াটিয়াদের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। তারা যা আয় করেন, সেই আয়ের প্রায় ৭৫ শতাংশ কিংবা এরও বেশি চলে যাচ্ছে বাসা ভাড়ায়। এতে অন্যান্য খরচ বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় ইন্টারেস্ট রেট বাড়ায় মার্কেটে বাড়িও তুলনামূলক কম।
নিউইয়র্কের আইরি কমের মর্টগেজ বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ ফাহিম জান বলেন, এখনো ব্যাংকের ইন্টারেস্ট রেট অনেক বেশি, ৭.১২ থেকে ৭.২৫। আমরা তুলনামূলকভাবে কিছুটা কম ইন্টারেস্টে লোন দিচ্ছি। এর পরিমাণ ৬.৭৫ থেকে ৬.৮৫ শতাংশ। বিগত তিন মাস ধরে একই রেট আছে। ইন্টারেস্ট রেট বাড়ছেই। এখনো কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। আগামী এক-দেড় বছর পর কমতে পারে। তখন এটি নেমে আসতে পারে ৫ শতাংশে কিংবা তার একটু বেশি। তবে যেটি বলে রাখা প্রয়োজন, তা হলো এখন যে বাড়ির দাম আছে ছয় লাখ ডলার, তখন ওই বাড়ির দাম হবে সাড়ে ছয় থেকে পৌনে সাত লাখ ডলার। ইন্টারেস্ট রেট কমলে বাড়ির দাম বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, যারা ডব্লিউটুতে ইনকাম করেন, আমরা তাদের লোন দিচ্ছি। পাশাপাশি নো ইনকাম চেকেও লোন দিচ্ছি। সে ক্ষেত্রে ইন্টারেস্ট রেট হবে সাধারণ লোনের চেয়ে ১ থেকে ২ শতাংশ বেশি। কারণ, তাদের কোনো ডকুমেন্ট চেক করা হয় না। তারা যে গ্রস ইনকাম দেখান, সেটিও কেবল দেখা হয়। একজন ড্রাইভার হয়তো আয় করেন ১ লাখ ২০ হাজার ডলার। সব খরচ বাদে তার হাতে অবশিষ্ট থাকে হয়তো ২০ হাজার ডলার। এ রকমই হিসাব দেখান অনেকেই। ওই ব্যক্তিদের নো ইনকাম চেকে বেশি রেটে লোন নিয়ে বাড়ি কেনার সুযোগ রয়েছে। মোহাম্মদ ফাহিম জান বলেন, এখন মার্কেটে বাড়ি কম হওয়ার আরও কারণ আছে। তা হলো এখন মার্কেটে বাড়ি ফোর ক্লোজার হচ্ছে না। এর কারণ মার্কেটে যেসব বাড়ি আছে, বেশির ভাগ মানুষ সেসব বাড়ির মর্টগেজ দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এ কারণে বাড়ি ফোর ক্লোজার অনেক কমে গেছে। মানুষ মর্টগেজ দিতে না পারলে মাকের্টে আরও বেশি বাড়ি আসত। তাই এখন যাদের হাতে ডাউন পেমেন্ট দেওয়ার মতো অর্থ আছে, তাদের বাড়ি কিনে ফেলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
যুক্তরাষ্ট্রে, বিশেষ করে নিউইয়র্কে প্রতিনিয়ত বাসা ভাড়া বাড়ছে। নিউইয়র্ক সিটিতে ভাড়াটিয়াদের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। তারা যা আয় করেন, সেই আয়ের প্রায় ৭৫ শতাংশ কিংবা এরও বেশি চলে যাচ্ছে বাসা ভাড়ায়। এতে অন্যান্য খরচ বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় ইন্টারেস্ট রেট বাড়ায় মার্কেটে বাড়িও তুলনামূলক কম।
নিউইয়র্কের আইরি কমের মর্টগেজ বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ ফাহিম জান বলেন, এখনো ব্যাংকের ইন্টারেস্ট রেট অনেক বেশি, ৭.১২ থেকে ৭.২৫। আমরা তুলনামূলকভাবে কিছুটা কম ইন্টারেস্টে লোন দিচ্ছি। এর পরিমাণ ৬.৭৫ থেকে ৬.৮৫ শতাংশ। বিগত তিন মাস ধরে একই রেট আছে। ইন্টারেস্ট রেট বাড়ছেই। এখনো কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। আগামী এক-দেড় বছর পর কমতে পারে। তখন এটি নেমে আসতে পারে ৫ শতাংশে কিংবা তার একটু বেশি। তবে যেটি বলে রাখা প্রয়োজন, তা হলো এখন যে বাড়ির দাম আছে ছয় লাখ ডলার, তখন ওই বাড়ির দাম হবে সাড়ে ছয় থেকে পৌনে সাত লাখ ডলার। ইন্টারেস্ট রেট কমলে বাড়ির দাম বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, যারা ডব্লিউটুতে ইনকাম করেন, আমরা তাদের লোন দিচ্ছি। পাশাপাশি নো ইনকাম চেকেও লোন দিচ্ছি। সে ক্ষেত্রে ইন্টারেস্ট রেট হবে সাধারণ লোনের চেয়ে ১ থেকে ২ শতাংশ বেশি। কারণ, তাদের কোনো ডকুমেন্ট চেক করা হয় না। তারা যে গ্রস ইনকাম দেখান, সেটিও কেবল দেখা হয়। একজন ড্রাইভার হয়তো আয় করেন ১ লাখ ২০ হাজার ডলার। সব খরচ বাদে তার হাতে অবশিষ্ট থাকে হয়তো ২০ হাজার ডলার। এ রকমই হিসাব দেখান অনেকেই। ওই ব্যক্তিদের নো ইনকাম চেকে বেশি রেটে লোন নিয়ে বাড়ি কেনার সুযোগ রয়েছে। মোহাম্মদ ফাহিম জান বলেন, এখন মার্কেটে বাড়ি কম হওয়ার আরও কারণ আছে। তা হলো এখন মার্কেটে বাড়ি ফোর ক্লোজার হচ্ছে না। এর কারণ মার্কেটে যেসব বাড়ি আছে, বেশির ভাগ মানুষ সেসব বাড়ির মর্টগেজ দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এ কারণে বাড়ি ফোর ক্লোজার অনেক কমে গেছে। মানুষ মর্টগেজ দিতে না পারলে মাকের্টে আরও বেশি বাড়ি আসত। তাই এখন যাদের হাতে ডাউন পেমেন্ট দেওয়ার মতো অর্থ আছে, তাদের বাড়ি কিনে ফেলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।