সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে আফগানিস্তানের বর্তমান সরকার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এর মাধ্যমে দেশটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে গণতন্ত্রের ‘মৃত্যু’ ঘোষণা করা হলো। আফগান সরকার বলছে, শরিয়াহ আইনে গণতন্ত্রের কোনো স্থান নেই। রাজনীতির সঙ্গে কোনো জাতীয় স্বার্থও জড়িত নয়। আর দেশবাসী তাদের পছন্দও করে না। একারণে দেশে কোনো রাজনৈতিক দল দরকার নেই।
আফগানিস্তানের ন্যায়বিচার বিষয়ক অন্তর্বর্তীকালীন মন্ত্রী শাইখ মৌলবি আবদুল হাকিম শারি কাবুলে তার মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপনের সময় বলেন, দেশে সব রাজনৈতিক দলের সব ধরনের কর্মকাণ্ড পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে শরিয়াহ আইন অনুযায়ী। দেশ একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
এই নিষেধাজ্ঞা এদিন থেকেই কার্যকর হয়েছে কি না, তা পরিষ্কার করে বলা হয়নি। তারা এমন এক সময় এই ঘোষণা দিল—যখন পশ্চিমা দেশগুলো কাবুলকে রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড চালানোর ব্যাপারে চাপ দিয়ে আসছিল। পশ্চিমাদের এসব আহ্বান তালেবান বরাবরই উপেক্ষা করে আসছে।
দুই দশকের যুদ্ধ শেষে ২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো জোট তাদের সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার পর বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্যে ক্ষমতা দখল করে তালেবান। এখন পর্যন্ত কোনো দেশই তালেবান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়নি। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসার দ্বিতীয় বার্ষিকী উদযাপনের ঠিক পর দিন এমন ঘোষণা দিয়েছে তালেবান সরকার।
ক্ষমতায় এসেই প্রচলিত নানা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনে তালেবান। বিধিনিষেধ আরোপ করা হয় নারীদের শিক্ষা ও একাকী চলাফেরায়, এনজিও কার্যক্রমে। সম্প্রতি নারীদের বিউটি পার্লার বন্ধেরও নির্দেশ দিয়েছে তালেবান।
ঠিকানা/এসআর
আফগানিস্তানের ন্যায়বিচার বিষয়ক অন্তর্বর্তীকালীন মন্ত্রী শাইখ মৌলবি আবদুল হাকিম শারি কাবুলে তার মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপনের সময় বলেন, দেশে সব রাজনৈতিক দলের সব ধরনের কর্মকাণ্ড পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে শরিয়াহ আইন অনুযায়ী। দেশ একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
এই নিষেধাজ্ঞা এদিন থেকেই কার্যকর হয়েছে কি না, তা পরিষ্কার করে বলা হয়নি। তারা এমন এক সময় এই ঘোষণা দিল—যখন পশ্চিমা দেশগুলো কাবুলকে রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড চালানোর ব্যাপারে চাপ দিয়ে আসছিল। পশ্চিমাদের এসব আহ্বান তালেবান বরাবরই উপেক্ষা করে আসছে।
দুই দশকের যুদ্ধ শেষে ২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো জোট তাদের সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার পর বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্যে ক্ষমতা দখল করে তালেবান। এখন পর্যন্ত কোনো দেশই তালেবান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়নি। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসার দ্বিতীয় বার্ষিকী উদযাপনের ঠিক পর দিন এমন ঘোষণা দিয়েছে তালেবান সরকার।
ক্ষমতায় এসেই প্রচলিত নানা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনে তালেবান। বিধিনিষেধ আরোপ করা হয় নারীদের শিক্ষা ও একাকী চলাফেরায়, এনজিও কার্যক্রমে। সম্প্রতি নারীদের বিউটি পার্লার বন্ধেরও নির্দেশ দিয়েছে তালেবান।
ঠিকানা/এসআর