
আমেরিকায় যারা স্ট্যাটাসহীন, তারা যাতে আগামী দিনে সরকারের কোনো সুবিধা নিতে না পারে, সে জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি, ইউএসসিআইএস ডজ এনটাইটেলমেন্ট ডাটাবেসের জন্য সিস্টেমেটিক এলিয়েন ভেরিফিকেশন পুনর্বিবেচনা করেছে। ২২ এপ্রিল হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি ক্রিস্টি নোয়েম, ইউএসসিআইএস এবং ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির সাথে দেশব্যাপী অ-নাগরিকদের অবস্থা যাচাইয়ের জন্য একটি একক, নির্ভরযোগ্য উৎস নিশ্চিত করার জন্য সিস্টেমেটিক এলিয়েন ভেরিফিকেশন ফর এনটাইটেলমেন্টস (সেভ) ডাটাবেসের একটি ব্যাপক অপ্টিমাইজেশন ঘোষণা করেছেন।
এই পুনর্বিবেচনা ডাটাবেস অনুসন্ধানের জন্য ফি বাদ দেয়, সঠিক ফলাফলের জন্য সাইলো ভেঙে দেয়, গণস্ট্যাটাস চেকগুলোকে সহজ করে তোলে এবং অপরাধমূলক রেকর্ড, অভিবাসন সময়সীমা এবং ঠিকানা সবকিছুকে একীভূত করে। ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির একজন মুখপাত্র বলেছেন, অবৈধ এলিয়েনরা বা নথিপত্রহীন ব্যক্তিরা আমেরিকানদের প্রতারণা করতে এবং নির্বাচনকে কলঙ্কিত করতে পুরোনো সিস্টেমগুলোকে কাজে লাগিয়েছে। আন্ডার সেক্রেটারি নোয়েমের নেতৃত্বে এই পুনর্গঠিত এসএভিই সিস্টেম নিশ্চিত করবে যে সরকারি কর্মকর্তারা দ্রুত আইনি অবস্থা যাচাই করতে পারবেন। এনটাইটেলমেন্ট এবং ভোটার জালিয়াতি বন্ধ করতে পারবেন। সেভ অপ্টিমাইজেশন পরিকল্পনার অগ্রগতির সাথে সাথে ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি স্টেকহোল্ডারদের চলমান আপডেট প্রদান করবে। ফলে কোনো ব্যক্তির ইমিগ্রেশন স্ট্যাটাস যাচাইসহ সবকিছু যাচাই করা যাবে একটি জায়গা থেকে।
এ বিষয়ে একজন অ্যাটর্নি বলেন, যারা এ দেশে অবৈধভাবে বসবাস করেন, তারা সরকারের কোনো সুবিধা পাবেন না। আবার অনেকে এ দেশ থেকে ডিপোর্ট হওয়ার পর কোনো লিগ্যাল স্ট্যাটাস না থাকার পরও সোশ্যাল সিকিউরিটি বেনিফিট নেন। এগুলো তো নীতিগতভাবে ঠিক নয়। কারণ যার এ দেশে কোনো স্ট্যাটাস নেই, যাকে ডিপোর্ট করে দেওয়া হয়েছে, তিনি সরকারের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য নন। যারা অবৈধভাবে সুবিধা নিয়ে যাচ্ছিলেন, নতুন নিয়মে ভেরিফিকেশন করার মাধ্যমে তারা আর সুবিধা নাও পেতে পারেন।
এই পুনর্বিবেচনা ডাটাবেস অনুসন্ধানের জন্য ফি বাদ দেয়, সঠিক ফলাফলের জন্য সাইলো ভেঙে দেয়, গণস্ট্যাটাস চেকগুলোকে সহজ করে তোলে এবং অপরাধমূলক রেকর্ড, অভিবাসন সময়সীমা এবং ঠিকানা সবকিছুকে একীভূত করে। ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির একজন মুখপাত্র বলেছেন, অবৈধ এলিয়েনরা বা নথিপত্রহীন ব্যক্তিরা আমেরিকানদের প্রতারণা করতে এবং নির্বাচনকে কলঙ্কিত করতে পুরোনো সিস্টেমগুলোকে কাজে লাগিয়েছে। আন্ডার সেক্রেটারি নোয়েমের নেতৃত্বে এই পুনর্গঠিত এসএভিই সিস্টেম নিশ্চিত করবে যে সরকারি কর্মকর্তারা দ্রুত আইনি অবস্থা যাচাই করতে পারবেন। এনটাইটেলমেন্ট এবং ভোটার জালিয়াতি বন্ধ করতে পারবেন। সেভ অপ্টিমাইজেশন পরিকল্পনার অগ্রগতির সাথে সাথে ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি স্টেকহোল্ডারদের চলমান আপডেট প্রদান করবে। ফলে কোনো ব্যক্তির ইমিগ্রেশন স্ট্যাটাস যাচাইসহ সবকিছু যাচাই করা যাবে একটি জায়গা থেকে।
এ বিষয়ে একজন অ্যাটর্নি বলেন, যারা এ দেশে অবৈধভাবে বসবাস করেন, তারা সরকারের কোনো সুবিধা পাবেন না। আবার অনেকে এ দেশ থেকে ডিপোর্ট হওয়ার পর কোনো লিগ্যাল স্ট্যাটাস না থাকার পরও সোশ্যাল সিকিউরিটি বেনিফিট নেন। এগুলো তো নীতিগতভাবে ঠিক নয়। কারণ যার এ দেশে কোনো স্ট্যাটাস নেই, যাকে ডিপোর্ট করে দেওয়া হয়েছে, তিনি সরকারের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য নন। যারা অবৈধভাবে সুবিধা নিয়ে যাচ্ছিলেন, নতুন নিয়মে ভেরিফিকেশন করার মাধ্যমে তারা আর সুবিধা নাও পেতে পারেন।