ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি : ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা বাজারে মহাশশ্মানের নির্মাণাধীন মন্দির ভাংচুর ও জায়গা দখল করে গরু হাট নির্মাণ করার অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানববন্ধন বিক্ষোভ মিছিল এবং সড়ক অবরোধ করেছেন সনাতন ধর্ম্মাবলম্বীরা। আজ ২৭ এপ্রিল (রবিবার) উপজেলা সদরের ময়মনসিংহ কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে মুক্তিযোদ্ধা চত্তরের মোড় এলাকায় শতাধিক জনতা বিক্ষোভ মানববন্ধন অবরোধ কর্মসূচি পালন করে।
বিক্ষোভকারীরা জানায়, প্রায় দু’শ বছরের পুরাতন মহাশশ্মানের জায়গা-জমি দখলের উদ্দেশ্যে সরকারের দেয়া এলজিইজির দপ্তরের আওতায় জিএসআইডিপি-২ প্রকল্পের উন্নয়ন কাজের জন্য ৩ লাখ ৩৯ টাকা বরাদ্দে শশ্মানে মন্দির নির্মাণ কাজ করছিলো মের্সাস এম.এ এন্টারপ্রাইজ। ওই মন্দির নির্মাণ কাজের পিলারগুলো ভেকু দিয়ে ভেঙে মাটির নিচে ফেলে দেয়। এতে স্থানীয় শশ্মান কমিটির লোকজন প্রতিবাদ করলেও তা আমলে নেয়া হয়নি উপজেলা প্রশাসন। পরে শশ্মান কমিটির লোকজন উপজেলার সনাতন ধর্ম্মাবলম্বী নেতাদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে তীব্র প্রতিবাদ জানান। তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এরশাদুল আহমেদের দ্রুত অপসারণ চেয়ে বিক্ষোভ মিছিল এবং ২ ঘণ্টা ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে মানবন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন। এতে রাস্তায় তীব্র যানজট ও গরমে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন, উচাখিলা শশ্মান কমিটির সভাপতি, পরেশ চন্দ্র সাহা, উপজেলা কালীবাড়ি মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক অলক ঘোষ ছোটন, ঈশ্বরগঞ্জ শশ্মান কমিটির সাধারণ সম্পাদক পিন্টু চৌধুরী, রাজিবপুর পুজা উদযাপন কমিটির সভাপতি রনি সাহা প্রমুখ।
পরে সহকারী কমিশনার ভূমি ইকবাল হোসাইন, ওসি ওবায়েদুর রহমানের হস্তক্ষেপে অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন।
শশ্মানের নির্মাণাধীন মন্দির ভাংচুর করার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এরশাদুল আহমেদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, প্রশাসনের উদ্যোগে রাজস্ব তহবিল থেকে উচাখিলা গরু হাটের মাটি ভরাটের কাজ করছিলো। এ সময় ভেকু চালক কী কারণে এ কাজটি করেছে তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঠিকানা/এসআর
বিক্ষোভকারীরা জানায়, প্রায় দু’শ বছরের পুরাতন মহাশশ্মানের জায়গা-জমি দখলের উদ্দেশ্যে সরকারের দেয়া এলজিইজির দপ্তরের আওতায় জিএসআইডিপি-২ প্রকল্পের উন্নয়ন কাজের জন্য ৩ লাখ ৩৯ টাকা বরাদ্দে শশ্মানে মন্দির নির্মাণ কাজ করছিলো মের্সাস এম.এ এন্টারপ্রাইজ। ওই মন্দির নির্মাণ কাজের পিলারগুলো ভেকু দিয়ে ভেঙে মাটির নিচে ফেলে দেয়। এতে স্থানীয় শশ্মান কমিটির লোকজন প্রতিবাদ করলেও তা আমলে নেয়া হয়নি উপজেলা প্রশাসন। পরে শশ্মান কমিটির লোকজন উপজেলার সনাতন ধর্ম্মাবলম্বী নেতাদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে তীব্র প্রতিবাদ জানান। তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এরশাদুল আহমেদের দ্রুত অপসারণ চেয়ে বিক্ষোভ মিছিল এবং ২ ঘণ্টা ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে মানবন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন। এতে রাস্তায় তীব্র যানজট ও গরমে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন, উচাখিলা শশ্মান কমিটির সভাপতি, পরেশ চন্দ্র সাহা, উপজেলা কালীবাড়ি মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক অলক ঘোষ ছোটন, ঈশ্বরগঞ্জ শশ্মান কমিটির সাধারণ সম্পাদক পিন্টু চৌধুরী, রাজিবপুর পুজা উদযাপন কমিটির সভাপতি রনি সাহা প্রমুখ।
পরে সহকারী কমিশনার ভূমি ইকবাল হোসাইন, ওসি ওবায়েদুর রহমানের হস্তক্ষেপে অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন।
শশ্মানের নির্মাণাধীন মন্দির ভাংচুর করার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এরশাদুল আহমেদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, প্রশাসনের উদ্যোগে রাজস্ব তহবিল থেকে উচাখিলা গরু হাটের মাটি ভরাটের কাজ করছিলো। এ সময় ভেকু চালক কী কারণে এ কাজটি করেছে তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঠিকানা/এসআর