বাংলাদেশি কারেকশন সোসাইটির বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান গত ১২ আগস্ট শনিবার নিউইয়র্কের দ্যা মিকেলে ইলাজিওতে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস। এছাড়াও অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিটি ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন কমিশনের লুইস এ মোলিনা, ব্রঙ্কস বরো প্রেসিডেন্ট ভেনেসা গিবসন, অ্যাসেম্বলিওমেন কমিশনের লুইস এ মোলিনা বাংলাদেশি কমুনিটির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, নিউইয়র্ক সিটির নিরাপত্তা সার্বিক বিষয়ে বাংলাদেশির অবদান অনেক।
এসময় আয়োজক সংগঠন বাংলাদেশ কারেকশন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট কাজী হাসান, চিফ অব বোর্ড অব ট্রাস্টিজ আবুল ভূঁইয়া, প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহাবুব সুজন, দ্বিতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট রুদ্র জাহাঙ্গীর, তৃ তীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট এমডি শিফুল্লাহ, জেনারেল সেক্রেটারি শফি- কুর খান, রেকর্ডিং সেক্রেটারি আব্দুল খালেক, ফিনান্সিয়াল সেক্রেটারি হেলাল সঞ্জীব, অর্গানাইজিং সেক্রেটারি বাংলাদেশি কারেকশন সোসাইটির অনুষ্ঠানে মেয়র এরিক অ্যাডামসের সাথে প্রিয়া ডায়াজসহ অন্যান্যরা। রাবিতা চৌধুরী, প্রোগ্রাম কো- অর্ডিনেটর মোজাহিদুল খান, সার্জেন্ট এট আর্মস মো. রানা, ট্রেজারার মোহাম্মদ হোসাইন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেনিফার রাজকুমার, মেয়র অফিসের চিফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার মীর বাসার, মেয়র অফিসের মুসলিম কমি- নিটির সিনিয়র লিয়াজন মোহাম্মেদ বাহে-সহ ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তারা। বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শাহনেওয়াজ, বিশিষ্ট রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী নুরুল আজিম, খলিল বিরিয়ানি হাউজের কর্ণধার খলিলুর রহমান প্রমুখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এসময় তিনি অধিবাসী। বাংলাদেশিদের মূলধারার রাজনীতিতে যোগ দেয়ার এবং সরকারি চাকরিতে আসার জন্য আহ্বান জানান। মেয়র নীতিতে ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নেন, তাহলে বাংলাদেশি-আমেরিকানদের যুক্তরাষ্ট্রে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি হবে।
বলেন, আপনারা যদি মূলধারার রাজ-অনুষ্ঠান শেষে মেয়র এরিক অ্যাডামস বাংলাদেশ কারেকশন সোসাইটিকে সম্মানসূচক প্ল্যাক উপহার দেন। এছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১০ জনকে সম্মানসূচক পুরস্কার দেয়া
মেয়র অফিসের চিফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ হয়। অফিসার মীর বাসারকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে অ্যাডামস বলেন, আমি আজ খুব খুশি এই অনুষ্ঠানে তার সাথে অংশ নিতে পেরে, যার সাথে আমি কাজ করি এবং তিনি আমার অনেক ভালো বন্ধু। মীর বাসার মেয়র অফিসে শীর্ষস্থানীয় পদে আছেন এবং সিটির সকল কর্মচারির কার্যক্রম তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত। আমি গর্বিত, তিনি এই কমিউনিটির একজন।
নির্বাচিত হওয়ার পর বাংলাদেশিদের সুযোগ সুবিধার কথা তুলে ধরে প্রধান অতিথি মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, আজ আপনাদের বলতে চাই আমি মেয়র হওয়ার আগে নিউইয়র্ক সিটির বোলিং গ্রীনে কেউ বাংলাদেশির পতাকা উড়াতে পারেননি। আপনারা কল্পনা করতে পারবেন না আপনারা কত গুরুত্বপূর্ণ নিউইয়র্ক সিটির সিটি ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রিয়া ডিয়াজের পরিচালনায় আয়োজন করা হয় সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কারেকশন সোসাইটি ও তাদের পরিবারের সদস্যরা একে-অপরের সাথে সৌহার্দ্য বিনিময় করেন।
উল্লেখ্য যে, আমেরিকায় বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সহায়তার পাশাপাশি বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও মানুষের অধিকার নিশ্চয়তায় সংগঠনটি কাজ করে যাচ্ছে।
এসময় আয়োজক সংগঠন বাংলাদেশ কারেকশন সোসাইটির প্রেসিডেন্ট কাজী হাসান, চিফ অব বোর্ড অব ট্রাস্টিজ আবুল ভূঁইয়া, প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহাবুব সুজন, দ্বিতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট রুদ্র জাহাঙ্গীর, তৃ তীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট এমডি শিফুল্লাহ, জেনারেল সেক্রেটারি শফি- কুর খান, রেকর্ডিং সেক্রেটারি আব্দুল খালেক, ফিনান্সিয়াল সেক্রেটারি হেলাল সঞ্জীব, অর্গানাইজিং সেক্রেটারি বাংলাদেশি কারেকশন সোসাইটির অনুষ্ঠানে মেয়র এরিক অ্যাডামসের সাথে প্রিয়া ডায়াজসহ অন্যান্যরা। রাবিতা চৌধুরী, প্রোগ্রাম কো- অর্ডিনেটর মোজাহিদুল খান, সার্জেন্ট এট আর্মস মো. রানা, ট্রেজারার মোহাম্মদ হোসাইন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জেনিফার রাজকুমার, মেয়র অফিসের চিফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার মীর বাসার, মেয়র অফিসের মুসলিম কমি- নিটির সিনিয়র লিয়াজন মোহাম্মেদ বাহে-সহ ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তারা। বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শাহনেওয়াজ, বিশিষ্ট রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী নুরুল আজিম, খলিল বিরিয়ানি হাউজের কর্ণধার খলিলুর রহমান প্রমুখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এসময় তিনি অধিবাসী। বাংলাদেশিদের মূলধারার রাজনীতিতে যোগ দেয়ার এবং সরকারি চাকরিতে আসার জন্য আহ্বান জানান। মেয়র নীতিতে ঐক্যবদ্ধভাবে অংশ নেন, তাহলে বাংলাদেশি-আমেরিকানদের যুক্তরাষ্ট্রে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি হবে।
বলেন, আপনারা যদি মূলধারার রাজ-অনুষ্ঠান শেষে মেয়র এরিক অ্যাডামস বাংলাদেশ কারেকশন সোসাইটিকে সম্মানসূচক প্ল্যাক উপহার দেন। এছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১০ জনকে সম্মানসূচক পুরস্কার দেয়া
মেয়র অফিসের চিফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ হয়। অফিসার মীর বাসারকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে অ্যাডামস বলেন, আমি আজ খুব খুশি এই অনুষ্ঠানে তার সাথে অংশ নিতে পেরে, যার সাথে আমি কাজ করি এবং তিনি আমার অনেক ভালো বন্ধু। মীর বাসার মেয়র অফিসে শীর্ষস্থানীয় পদে আছেন এবং সিটির সকল কর্মচারির কার্যক্রম তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত। আমি গর্বিত, তিনি এই কমিউনিটির একজন।
নির্বাচিত হওয়ার পর বাংলাদেশিদের সুযোগ সুবিধার কথা তুলে ধরে প্রধান অতিথি মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, আজ আপনাদের বলতে চাই আমি মেয়র হওয়ার আগে নিউইয়র্ক সিটির বোলিং গ্রীনে কেউ বাংলাদেশির পতাকা উড়াতে পারেননি। আপনারা কল্পনা করতে পারবেন না আপনারা কত গুরুত্বপূর্ণ নিউইয়র্ক সিটির সিটি ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রিয়া ডিয়াজের পরিচালনায় আয়োজন করা হয় সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কারেকশন সোসাইটি ও তাদের পরিবারের সদস্যরা একে-অপরের সাথে সৌহার্দ্য বিনিময় করেন।
উল্লেখ্য যে, আমেরিকায় বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সহায়তার পাশাপাশি বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও মানুষের অধিকার নিশ্চয়তায় সংগঠনটি কাজ করে যাচ্ছে।