
জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের (জেএমসি) দ্বিতল ভবনটিকে চারতলা করা হবে। এ লক্ষ্যে তারা তহবিল সংগ্রহ করছে। এই কাজের নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে তিন মিলয়ন ডলার। তবে জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের (জেএমসি) দ্বিতল ভবনটিকে চারতলা করা হবে। এ লক্ষ্যে তারা তহবিল সংগ্রহ করছে। এই কাজের নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে তিন মিলয়ন ডলার। তবে এখন পর্যন্ত এক মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ হয়েছে। ওই এক মিলিয়ন ডলার দিয়েই জেএমসির ভবন সম্প্রসারণের কাজে হাত দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে একটি কোম্পানিকে এই কাজ দেওয়া হয়েছে। এ জন্য গত ১৪ এপ্রিল চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২৭ এপ্রিল ভবনটির সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। এদিন মসজিদে উপস্থিত থাকার জন্য সকলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মসজিদ পরিচালনা কমিটির নেতারা। সেই সঙ্গে মসজিদ ভবন সম্প্রসারণের জন্য অর্থায়ন করতে এলাকাবাসীসহ দানশীল ব্যক্তিদের সহায়তা কামনা করেছেন তারা।
জেএমসির পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই কাজ সম্পন্ন হলে তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় আরও ৫ হাজার ৬৫০ বর্গফুট আয়তন বাড়বে। ফলে বর্তমান ৯ হাজার ৮৪০ বর্গফুট মিলে মোট আয়তন দাঁড়াবে ১৫ হাজার ৪৩৪ বর্গফুট। তখন বর্তমান দ্বিতীয় তলা থেকে হিফজ স্কুল তৃতীয় তলায় সরানো হবে। সেটি হলে সেখানে অতিরিক্ত আরও ১৮০ জন মুসল্লির নামাজের স্থান সংকুলান হবে। এ ছাড়া প্রথম তলা থেকে অফিস স্টোরেজ সরালে আরও ৬০ জন মুসল্লির নামাজের জায়গা বাড়বে। বর্তমান ভবনের দুই রুমের মাঝের দেয়াল ভেঙে মিম্বর নিয়ে আসা হবে মাঝামাঝি স্থানে। ইমামের অফিস স্থানান্তর করা হবে চতুর্থ তলায়।
জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার পরিচালনা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আফতাব উদ্দিন মান্নান এক বার্তায় জানান, জেএমসি নিউইয়র্ক সিটিতে বাংলাদেশি মুসলিম কমিউনিটি পরিচালিত বৃহৎ একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। বহুমুখী এই প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে জ্যামাইকা এলাকায় বাংলাদেশিদের মাঝে গড়ে উঠেছে ভিন্নমাত্রিক এক বসতি। জেএমসিতে এ কারণে ক্রমাগতই বাড়ছে মুসলিমদের অংশগ্রহণ। সাম্প্রতিক সময়ে জুমার নামাজ এবং রমজানে তারাবিসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সময় স্থান সংকুলান হচ্ছে না মুসল্লিদের। ফলে জেএমসির মূল ভবনটির সম্প্রসারণ জরুরি হয়ে পড়েছে। সাধারণ মুসল্লিদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান পরিচালনা কমিটি গ্রহণ করেছে যুগান্তকারী একটি সিদ্ধান্ত। মুসল্লিদের সম্মতিক্রমে উদ্যোগ নিয়েছে ভবনটি সম্প্রসারণের। এই সম্প্রসারণ হলে বর্তমান দ্বিতল ভবনটি চার তলায় উন্নীত হবে। এ কাজ সম্পন্ন করতে ব্যয় হবে আনুমানিক তিন মিলিয়ন ডলার।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিনের কাক্সিক্ষত এই সম্প্রসারণ সম্পন্ন হলে মুসল্লিদের ধারণক্ষমতা যেমন বাড়বে, তেমনি হাফেজি স্কুল, উইকেন্ড ইসলামি শিক্ষা, মহিলা ও বয়স্কদের জন্য সৃষ্টি হবে অধিকতর সুবিধা।
এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের জন্য গত ১৪ এপ্রিল সকালে জেএমসি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে বড় একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের। এ সময় জেএমসি পরিচালনা কমিটি ও ট্রাস্টি বোর্ডের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রকল্পের প্রাথমিক কাজে আনুমানিক ৬ মাস এবং অঙ্গসজ্জাসহ পূর্ণাঙ্গ কাজ সম্পন্ন হতে আরও ৬ মাস লাগতে পারে বলে জানান জেএমসি পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি আফতাব মান্নান। সম্প্রসারণ কাজ চলাকালীন মুসল্লিগণ যাতে নির্বিঘ্নে নামাজ আদায় করতে পারেন, সে ব্যাপারে সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি। ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. নাজমূল এইচ খান মুসল্লিদেরকে সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধনীতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সকলের সহযোগিতায় জেএমসিকে আমরা একটি আদর্শ এবং অনুকরণীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই।
১৯৯২ সালে বর্তমান ঠিকানার প্রাইভেট বাড়িটি ভেঙে জেএমসির নতুন ভবন নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জেএমসির নতুন ভবন। ১৯৯৭ সালের জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জেএমসি ভবন তথা আল মামুর মসজিদ ভবনের ঘোষণা দেওয়া হয়। ভবনটি নির্মাণে প্রায় এক মিলিয়ন ডলার খরচ হয়। পরবর্তীতে ভবনটি দ্বিতল করা এবং পাশাপাশি আরও একটি প্রাইভেট হাউস ক্রয় করে মসজিদ ভবনটির পরিধি বাড়ানো হয়। জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে- আল মামুর স্কুল, জামিয়া কোরানিয়া একাডেমি, উইকেন্ড ইসলামিক স্কুল, জেএমসি লাইব্রেরি, জেএমসি পরিচালনা কমিটি।
জেএমসির পরিচালনা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই কাজ সম্পন্ন হলে তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় আরও ৫ হাজার ৬৫০ বর্গফুট আয়তন বাড়বে। ফলে বর্তমান ৯ হাজার ৮৪০ বর্গফুট মিলে মোট আয়তন দাঁড়াবে ১৫ হাজার ৪৩৪ বর্গফুট। তখন বর্তমান দ্বিতীয় তলা থেকে হিফজ স্কুল তৃতীয় তলায় সরানো হবে। সেটি হলে সেখানে অতিরিক্ত আরও ১৮০ জন মুসল্লির নামাজের স্থান সংকুলান হবে। এ ছাড়া প্রথম তলা থেকে অফিস স্টোরেজ সরালে আরও ৬০ জন মুসল্লির নামাজের জায়গা বাড়বে। বর্তমান ভবনের দুই রুমের মাঝের দেয়াল ভেঙে মিম্বর নিয়ে আসা হবে মাঝামাঝি স্থানে। ইমামের অফিস স্থানান্তর করা হবে চতুর্থ তলায়।
জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার পরিচালনা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আফতাব উদ্দিন মান্নান এক বার্তায় জানান, জেএমসি নিউইয়র্ক সিটিতে বাংলাদেশি মুসলিম কমিউনিটি পরিচালিত বৃহৎ একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। বহুমুখী এই প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে জ্যামাইকা এলাকায় বাংলাদেশিদের মাঝে গড়ে উঠেছে ভিন্নমাত্রিক এক বসতি। জেএমসিতে এ কারণে ক্রমাগতই বাড়ছে মুসলিমদের অংশগ্রহণ। সাম্প্রতিক সময়ে জুমার নামাজ এবং রমজানে তারাবিসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সময় স্থান সংকুলান হচ্ছে না মুসল্লিদের। ফলে জেএমসির মূল ভবনটির সম্প্রসারণ জরুরি হয়ে পড়েছে। সাধারণ মুসল্লিদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান পরিচালনা কমিটি গ্রহণ করেছে যুগান্তকারী একটি সিদ্ধান্ত। মুসল্লিদের সম্মতিক্রমে উদ্যোগ নিয়েছে ভবনটি সম্প্রসারণের। এই সম্প্রসারণ হলে বর্তমান দ্বিতল ভবনটি চার তলায় উন্নীত হবে। এ কাজ সম্পন্ন করতে ব্যয় হবে আনুমানিক তিন মিলিয়ন ডলার।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিনের কাক্সিক্ষত এই সম্প্রসারণ সম্পন্ন হলে মুসল্লিদের ধারণক্ষমতা যেমন বাড়বে, তেমনি হাফেজি স্কুল, উইকেন্ড ইসলামি শিক্ষা, মহিলা ও বয়স্কদের জন্য সৃষ্টি হবে অধিকতর সুবিধা।
এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের জন্য গত ১৪ এপ্রিল সকালে জেএমসি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে বড় একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের। এ সময় জেএমসি পরিচালনা কমিটি ও ট্রাস্টি বোর্ডের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রকল্পের প্রাথমিক কাজে আনুমানিক ৬ মাস এবং অঙ্গসজ্জাসহ পূর্ণাঙ্গ কাজ সম্পন্ন হতে আরও ৬ মাস লাগতে পারে বলে জানান জেএমসি পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি আফতাব মান্নান। সম্প্রসারণ কাজ চলাকালীন মুসল্লিগণ যাতে নির্বিঘ্নে নামাজ আদায় করতে পারেন, সে ব্যাপারে সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি। ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. নাজমূল এইচ খান মুসল্লিদেরকে সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধনীতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সকলের সহযোগিতায় জেএমসিকে আমরা একটি আদর্শ এবং অনুকরণীয় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই।
১৯৯২ সালে বর্তমান ঠিকানার প্রাইভেট বাড়িটি ভেঙে জেএমসির নতুন ভবন নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জেএমসির নতুন ভবন। ১৯৯৭ সালের জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জেএমসি ভবন তথা আল মামুর মসজিদ ভবনের ঘোষণা দেওয়া হয়। ভবনটি নির্মাণে প্রায় এক মিলিয়ন ডলার খরচ হয়। পরবর্তীতে ভবনটি দ্বিতল করা এবং পাশাপাশি আরও একটি প্রাইভেট হাউস ক্রয় করে মসজিদ ভবনটির পরিধি বাড়ানো হয়। জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে- আল মামুর স্কুল, জামিয়া কোরানিয়া একাডেমি, উইকেন্ড ইসলামিক স্কুল, জেএমসি লাইব্রেরি, জেএমসি পরিচালনা কমিটি।