
আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি গোলরক্ষক ও জাতীয় দলের সাবেক তারকা হুগো ওরল্যান্ডো গাত্তি আর নেই। রবিবার (স্থানীয় সময়) ৮০ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবল কনফেডারেশন (কনমেবল) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। গত দুই মাস ধরে গাত্তি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
কোমরের হাড় ভেঙে যাওয়ার পর তাকে ভর্তি করা হয়, কিন্তু পরে তার নিউমোনিয়া, কিডনি ও হৃদযন্ত্রে জটিলতা দেখা দেয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তার পরিবার তাকে লাইফ সাপোর্ট থেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
গাত্তি তার চঞ্চল স্বভাব এবং ব্যতিক্রমী খেলার ধরণে জন্য ‘এল লোকো’ বা ‘পাগল’ নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি আর্জেন্টিনার শীর্ষ ফুটবল লিগে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডধারী—মোট ৭৬৫টি ম্যাচ।
১৯৬২ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৬ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারে তিনি ছিলেন এক অনন্য গোলরক্ষক।
গাত্তি ছিলেন স্পষ্টভাষী। তিনি অনেক সময় বিতর্কের জন্ম দিতেন। একবার তিনি দিয়েগো মারাডোনাকে ‘গর্ডিতো’ বা ‘মোটা’ বলে খ্যাপান, যার প্রতিশোধ মারাডোনা পরের ম্যাচে তার বিপক্ষে চার গোল করে।
বোকা জুনিয়র্সের হয়ে তিনি ১৯৭৭ সালে কোপা লিবার্তাদোরেস জিতেছিলেন। ১৯৭৮ সালের বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলের মূল গোলরক্ষক হওয়ার কথা থাকলেও হাঁটুর চোটের কারণে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ছিটকে পড়েন তিনি।
ঠিকানা/এএস
কোমরের হাড় ভেঙে যাওয়ার পর তাকে ভর্তি করা হয়, কিন্তু পরে তার নিউমোনিয়া, কিডনি ও হৃদযন্ত্রে জটিলতা দেখা দেয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তার পরিবার তাকে লাইফ সাপোর্ট থেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
গাত্তি তার চঞ্চল স্বভাব এবং ব্যতিক্রমী খেলার ধরণে জন্য ‘এল লোকো’ বা ‘পাগল’ নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি আর্জেন্টিনার শীর্ষ ফুটবল লিগে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডধারী—মোট ৭৬৫টি ম্যাচ।
১৯৬২ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৬ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারে তিনি ছিলেন এক অনন্য গোলরক্ষক।
গাত্তি ছিলেন স্পষ্টভাষী। তিনি অনেক সময় বিতর্কের জন্ম দিতেন। একবার তিনি দিয়েগো মারাডোনাকে ‘গর্ডিতো’ বা ‘মোটা’ বলে খ্যাপান, যার প্রতিশোধ মারাডোনা পরের ম্যাচে তার বিপক্ষে চার গোল করে।
বোকা জুনিয়র্সের হয়ে তিনি ১৯৭৭ সালে কোপা লিবার্তাদোরেস জিতেছিলেন। ১৯৭৮ সালের বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলের মূল গোলরক্ষক হওয়ার কথা থাকলেও হাঁটুর চোটের কারণে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ছিটকে পড়েন তিনি।
ঠিকানা/এএস