
চলতি নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে একের পর এক সুযোগের সামনে দাঁড়িয়ে ব্যর্থ হচ্ছে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটাররা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে জানুয়ারির সিরিজ হারার পর সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার আশাও ভেস্তে যায়। বাধ্য হয়ে নামতে হয় বাছাই পর্বে।
পাকিস্তানে সেই বাছাই পর্বে দারুণ সূচনার পর আবারও ব্যর্থতার মুখ দেখতে হলো নারী দলকে। টানা তিন জয় তুলে নেওয়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ ছিল বিশ্বকাপে খেলার টিকিট নিশ্চিত করার সুবর্ণ সুযোগ। কিন্তু সেই ম্যাচে হেরে সুযোগ হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। ১৯ এপ্রিল (শনিবার) পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমে আবারও একই পরিস্থিতি—বিশ্বকাপ খেলার আরেকটি সুযোগ। কিন্তু এবারও হতাশ করলেন নারী ক্রিকেটাররা। লাহোরে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ৭ উইকেটে হেরে যেতে হয় পাকিস্তানের কাছে।
তবুও এখনই শেষ হয়ে যায়নি বিশ্বকাপের আশা। আজ বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় শুরু হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও থাইল্যান্ডের ম্যাচের দিকেই এখন চোখ বাংলাদেশের। যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজ বড় ব্যবধানে না জেতে, তাহলে এখনও নেট রান রেটের দিক দিয়ে এগিয়ে থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট পেতে পারে বাংলাদেশ।
ম্যাচের আগে বাংলাদেশের নেট রান রেট যা ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে হারার পর কমে দাঁড়িয়েছে +০.৬৩৯-এ। অন্যদিকে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের নেট রান রেট ছিল –০.২৮৩। সেক্ষেত্রে থাইল্যান্ডকে কত ওভারে হারাতে হবে তা নির্ভর করছে তাদের ইনিংসের উপর।
এদিন লাহোর সিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ডে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৭৮ রান করে বাংলাদেশ। রিতু মনি ৪৮ রান করেন, অপর প্রান্তে অপরাজিত থেকে ফাহিমা খাতুন করেন ৪৪ রান। তাদের দুজনের দায়িত্বশীল ব্যাটিং ছাড়া স্কোরবোর্ডে সম্মানজনক রান উঠতো না।
বোলিংয়ে বাংলাদেশ শুরুটা ভালোই করেছিল। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই মারুফা আক্তার এলবিডব্লিউ করেন পাকিস্তানের শাওয়াল জুলফিকারকে। কিন্তু এরপর সিদরা আমিন ও মুনিবা আলীর ৮০ রানের জুটি ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
রাবেয়া খাতুন সিদরাকে আউট করলেও পরের জুটি আরও বড় ক্ষতি করে। মুনিবার ৬৯ রানের ইনিংসের পাশাপাশি আলিয়া রিয়াজ খেলেন ৫২ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস। নাতালিয়া পারভেইজকে সঙ্গে নিয়ে ৩৯.৪ ওভারেই পাকিস্তান পৌঁছে যায় লক্ষ্যে, জয় নিশ্চিত করে ৭ উইকেট হাতে রেখে।
এখন সব নজর ওয়েস্ট ইন্ডিজ-থাইল্যান্ড ম্যাচে। বড় ব্যবধানে থাইল্যান্ড হেরে না গেলে বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন পূরণ হবে টাইগ্রেসদের।
ঠিকানা/এএস
পাকিস্তানে সেই বাছাই পর্বে দারুণ সূচনার পর আবারও ব্যর্থতার মুখ দেখতে হলো নারী দলকে। টানা তিন জয় তুলে নেওয়ার পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ ছিল বিশ্বকাপে খেলার টিকিট নিশ্চিত করার সুবর্ণ সুযোগ। কিন্তু সেই ম্যাচে হেরে সুযোগ হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। ১৯ এপ্রিল (শনিবার) পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমে আবারও একই পরিস্থিতি—বিশ্বকাপ খেলার আরেকটি সুযোগ। কিন্তু এবারও হতাশ করলেন নারী ক্রিকেটাররা। লাহোরে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ৭ উইকেটে হেরে যেতে হয় পাকিস্তানের কাছে।
তবুও এখনই শেষ হয়ে যায়নি বিশ্বকাপের আশা। আজ বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় শুরু হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও থাইল্যান্ডের ম্যাচের দিকেই এখন চোখ বাংলাদেশের। যদি ওয়েস্ট ইন্ডিজ বড় ব্যবধানে না জেতে, তাহলে এখনও নেট রান রেটের দিক দিয়ে এগিয়ে থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট পেতে পারে বাংলাদেশ।
ম্যাচের আগে বাংলাদেশের নেট রান রেট যা ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে হারার পর কমে দাঁড়িয়েছে +০.৬৩৯-এ। অন্যদিকে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের নেট রান রেট ছিল –০.২৮৩। সেক্ষেত্রে থাইল্যান্ডকে কত ওভারে হারাতে হবে তা নির্ভর করছে তাদের ইনিংসের উপর।
এদিন লাহোর সিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ডে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৭৮ রান করে বাংলাদেশ। রিতু মনি ৪৮ রান করেন, অপর প্রান্তে অপরাজিত থেকে ফাহিমা খাতুন করেন ৪৪ রান। তাদের দুজনের দায়িত্বশীল ব্যাটিং ছাড়া স্কোরবোর্ডে সম্মানজনক রান উঠতো না।
বোলিংয়ে বাংলাদেশ শুরুটা ভালোই করেছিল। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই মারুফা আক্তার এলবিডব্লিউ করেন পাকিস্তানের শাওয়াল জুলফিকারকে। কিন্তু এরপর সিদরা আমিন ও মুনিবা আলীর ৮০ রানের জুটি ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
রাবেয়া খাতুন সিদরাকে আউট করলেও পরের জুটি আরও বড় ক্ষতি করে। মুনিবার ৬৯ রানের ইনিংসের পাশাপাশি আলিয়া রিয়াজ খেলেন ৫২ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস। নাতালিয়া পারভেইজকে সঙ্গে নিয়ে ৩৯.৪ ওভারেই পাকিস্তান পৌঁছে যায় লক্ষ্যে, জয় নিশ্চিত করে ৭ উইকেট হাতে রেখে।
এখন সব নজর ওয়েস্ট ইন্ডিজ-থাইল্যান্ড ম্যাচে। বড় ব্যবধানে থাইল্যান্ড হেরে না গেলে বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন পূরণ হবে টাইগ্রেসদের।
ঠিকানা/এএস