পাকিস্তানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে একসঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রগুলোতে অব্যাহতভাবে পাকিস্তানের সঙ্গে অংশীদারিত্ব বজায় রাখবে। এর মধ্যে আছে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, সমৃদ্ধি, নিরাপত্তা। পাশাপাশি আছে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রিন্সিপাল ডেপুটি মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, কয়েক মাসের মধ্যে পাকিস্তানে একটি নির্বাচন হতে চলেছে। সেখানে আনোয়ারুল হক কাকারের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে সামনের দিনগুলোতে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
মঙ্গলবারের ওই ব্রিফিংয়ে তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানে জোট সরকারের বিলুপ্তি এবং নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আনোয়ারুল হক কাকারকে নিয়োগের বিষয়ে অবহিত যুক্তরাষ্ট্র। অন্তর্বর্তী সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করবে বলে আশা করছে দেশটির সদ্য বিদায়ী সরকার এবং বিরোধী পক্ষ। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হিসেবে কাকারের নিয়োগকে স্বাগত জানিয়েছে।
বিজ্ঞাপন
তার এখন প্রথম কাজ হবে রাজনীতি ও অর্থনীতিতে কয়েক মাস ধরে অস্থিতিশীল পাকিস্তানে একটি মন্ত্রিপরিষদ বেছে নেয়া, যাদেরকে নিয়ে তিনি নির্বাচন সম্পন্ন করবেন।
গত সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী এর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু এ মাসে প্রকাশিত সর্বশেষ শুমারির ডাটা এবং বিদায়ী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টের আসন পুনর্বিন্যাস করা প্রয়োজন। এ জন্য নির্বাচন কমিশনের সময় প্রয়োজন। ফলে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে।
ঠিকানা/এসআর
মঙ্গলবারের ওই ব্রিফিংয়ে তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানে জোট সরকারের বিলুপ্তি এবং নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আনোয়ারুল হক কাকারকে নিয়োগের বিষয়ে অবহিত যুক্তরাষ্ট্র। অন্তর্বর্তী সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করবে বলে আশা করছে দেশটির সদ্য বিদায়ী সরকার এবং বিরোধী পক্ষ। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হিসেবে কাকারের নিয়োগকে স্বাগত জানিয়েছে।
বিজ্ঞাপন
তার এখন প্রথম কাজ হবে রাজনীতি ও অর্থনীতিতে কয়েক মাস ধরে অস্থিতিশীল পাকিস্তানে একটি মন্ত্রিপরিষদ বেছে নেয়া, যাদেরকে নিয়ে তিনি নির্বাচন সম্পন্ন করবেন।
গত সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী এর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু এ মাসে প্রকাশিত সর্বশেষ শুমারির ডাটা এবং বিদায়ী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টের আসন পুনর্বিন্যাস করা প্রয়োজন। এ জন্য নির্বাচন কমিশনের সময় প্রয়োজন। ফলে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে।
ঠিকানা/এসআর