কক্সবাজারের চকরিয়ায় আল্লামা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে জামায়াত শিবির সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে গুলিতে এক জামায়াতকর্মী নিহত হয়েছেন। আর কমপক্ষে ১০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকালে পৌর শহরের বায়তুস শরফ সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
এই ঘটনায় নিহত জামায়াতকর্মীর নাম ফোরকান আহমদ (৬০)। তিনি চকরিয়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের আবুল ফজলের পুত্র। চকরিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. সৈয়দ ইফতেখারুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ একজনের মৃত্যুর বিষয়টি মানবজমিনকে নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় চকরিয়া হাইস্কুল মাঠে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজার ঘোষণা দিয়েছিল জামায়াত। তবে এতে পুলিশ বাধা দেয়ায় ৪ বার স্থান পরিবর্তন করে লামার চিরিঙ্গা মসজিদ চত্বরে গায়েবানা জানাজার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো জামায়াত। এ সময় পুলিশ-ছাত্রলীগ গুলি চালালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ঘটনায় আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনার জের ধরে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
বিক্ষুব্ধ জামায়াতকর্মী ও মুসল্লিরা এ সময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার গাড়ি ভাঙচুর করে। তাদের নিক্ষিপ্ত পাথরে পুলিশের কয়েকজন সদস্য আহত হয়।
ঠিকানা/এসআর
এই ঘটনায় নিহত জামায়াতকর্মীর নাম ফোরকান আহমদ (৬০)। তিনি চকরিয়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের আবুল ফজলের পুত্র। চকরিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. সৈয়দ ইফতেখারুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ একজনের মৃত্যুর বিষয়টি মানবজমিনকে নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় চকরিয়া হাইস্কুল মাঠে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজার ঘোষণা দিয়েছিল জামায়াত। তবে এতে পুলিশ বাধা দেয়ায় ৪ বার স্থান পরিবর্তন করে লামার চিরিঙ্গা মসজিদ চত্বরে গায়েবানা জানাজার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো জামায়াত। এ সময় পুলিশ-ছাত্রলীগ গুলি চালালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ঘটনায় আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনার জের ধরে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
বিক্ষুব্ধ জামায়াতকর্মী ও মুসল্লিরা এ সময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার গাড়ি ভাঙচুর করে। তাদের নিক্ষিপ্ত পাথরে পুলিশের কয়েকজন সদস্য আহত হয়।
ঠিকানা/এসআর