
ছাত্রীদের শোবার ঘরে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের অভিযোগ তদন্তের পর যশোরের শার্শার নাভারণ এলাকার ফাতিমাতুজোহারা নামে সেই কওমি মাদ্রাসা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের নেতাদের উপস্থিতিতে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যশোরের পুলিশ সুপারের কাছে এক অভিভাবকের অভিযোগের পর বৃহস্পতিবার ওই মাদ্রাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে ১৬টি সিসিটিভি ক্যামেরা, মনিটর এবং সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাজিব হাসান বলেন, আজকের মধ্যে ১০০ থেকে ১৫০ জন ছাত্রীকে তাদের পরিবারের কাছে ফিরে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মাদ্রাসার ভবিষ্যৎ বিষয়ে বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে।
বৈঠকে ওই মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা তরিকুল ইসলাম সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের কথা স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেন। ইউএনও বলেন, বোর্ড নেতারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, দেশের কোনো নারী কওমি মাদ্রাসায় আর সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে না।
ঠিকানা/এনআই
শনিবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের নেতাদের উপস্থিতিতে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যশোরের পুলিশ সুপারের কাছে এক অভিভাবকের অভিযোগের পর বৃহস্পতিবার ওই মাদ্রাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে ১৬টি সিসিটিভি ক্যামেরা, মনিটর এবং সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী নাজিব হাসান বলেন, আজকের মধ্যে ১০০ থেকে ১৫০ জন ছাত্রীকে তাদের পরিবারের কাছে ফিরে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মাদ্রাসার ভবিষ্যৎ বিষয়ে বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে।
বৈঠকে ওই মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা তরিকুল ইসলাম সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের কথা স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেন। ইউএনও বলেন, বোর্ড নেতারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, দেশের কোনো নারী কওমি মাদ্রাসায় আর সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে না।
ঠিকানা/এনআই