চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন। তিনি বলেছেন, ‘চীন কাউকে ভয় পায় না।’ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম সিসটিভিতে শি বলেন, ‘৭০ বছরের বেশি সময় ধরে চীনের উন্নয়ন আত্মনির্ভরতা এবং কঠোর পরিশ্রমের ফল। অন্যদের অনুদানে এই উন্নয়ন হয়নি। চীন কোনো অন্যায্য দমন-পীড়নকে ভয় পায় না।’
শি জিনপিং বলেছেন, ‘বাহ্যিক পরিবেশ যতই পরিবর্তিত হোক না কেন, চীন আত্মবিশ্বাসী থাকবে, মনোযোগী থাকবে এবং নিজস্ব বিষয়গুলো সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার দিকে মনোনিবেশ করবে।’
এর আগে গত শুক্রবার বেইজিংয়ে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজের সঙ্গে বৈঠকের সময়ে শি জিনপিং বলেছিলেন, ‘বাণিজ্যযুদ্ধে কেউ জয়ী হয় না। আর বিশ্বের বিরুদ্ধে যাওয়ার চেষ্টা কেবল ঠেলে দেবে আত্মবিচ্ছিন্নতার দিকে।’
সম্প্রতি চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর পরিপ্রেক্ষিতে চীনও মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এই পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপের খেলা কয়েক দিন ধরে চললেও এ ব্যাপারে টুঁ শব্দটি করেননি শি জিনপিং। অবশেষে তিনি মুখ খুললেন।
মার্কিন পণ্যের ওপর চীনের নতুন ঘোষিত শুল্ক শনিবার (১২ এপ্রিল) থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপ করলেও শি ইঙ্গিত দিয়েছেন, ১২৫ শতাংশের বেশি শল্ক বাড়ানোর ইচ্ছা চীনের নেই।
চলতি বছর মার্চে প্রথমবার চীনের সব ধরনের পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। পরে ২ এপ্রিল এটিকে বাড়িয়ে ৩৪ শতাংশে উন্নীত করা হয়। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে তার পরের দিনই মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে বেইজিং।
চীনের এমন পদক্ষেপে ব্যাপক ক্ষুব্ধ হন ট্রাম্প এবং তিনি বলেন, ৮ এপ্রিলের মধ্যে এই শুল্ক প্রত্যাহার না করলে চীনা পণ্যের ওপর রপ্তানি শুল্ক আরও ৫০ শতাংশ বাড়ানো হবে এবং ৯ এপ্রিল থেকে তা কার্যকর হবে।
চীন এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ৮৪ শতাংশে উন্নীত করে। বেইজিংয়ের এমন পদক্ষেপের পর ট্রাম্প বুধ ও বৃহস্পতি দুই দফায় চীনের ওপর ধার্যকৃত শুল্ক বৃদ্ধি করে ১৪৫ শতাংশ করেন। বেইজিং এর পরই মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক বাড়ানোর পদক্ষেপ নিল।
ঠিকানা/এনআই
শি জিনপিং বলেছেন, ‘বাহ্যিক পরিবেশ যতই পরিবর্তিত হোক না কেন, চীন আত্মবিশ্বাসী থাকবে, মনোযোগী থাকবে এবং নিজস্ব বিষয়গুলো সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার দিকে মনোনিবেশ করবে।’
এর আগে গত শুক্রবার বেইজিংয়ে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজের সঙ্গে বৈঠকের সময়ে শি জিনপিং বলেছিলেন, ‘বাণিজ্যযুদ্ধে কেউ জয়ী হয় না। আর বিশ্বের বিরুদ্ধে যাওয়ার চেষ্টা কেবল ঠেলে দেবে আত্মবিচ্ছিন্নতার দিকে।’
সম্প্রতি চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর পরিপ্রেক্ষিতে চীনও মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এই পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপের খেলা কয়েক দিন ধরে চললেও এ ব্যাপারে টুঁ শব্দটি করেননি শি জিনপিং। অবশেষে তিনি মুখ খুললেন।
মার্কিন পণ্যের ওপর চীনের নতুন ঘোষিত শুল্ক শনিবার (১২ এপ্রিল) থেকে কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপ করলেও শি ইঙ্গিত দিয়েছেন, ১২৫ শতাংশের বেশি শল্ক বাড়ানোর ইচ্ছা চীনের নেই।
চলতি বছর মার্চে প্রথমবার চীনের সব ধরনের পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। পরে ২ এপ্রিল এটিকে বাড়িয়ে ৩৪ শতাংশে উন্নীত করা হয়। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে তার পরের দিনই মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে বেইজিং।
চীনের এমন পদক্ষেপে ব্যাপক ক্ষুব্ধ হন ট্রাম্প এবং তিনি বলেন, ৮ এপ্রিলের মধ্যে এই শুল্ক প্রত্যাহার না করলে চীনা পণ্যের ওপর রপ্তানি শুল্ক আরও ৫০ শতাংশ বাড়ানো হবে এবং ৯ এপ্রিল থেকে তা কার্যকর হবে।
চীন এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ৮৪ শতাংশে উন্নীত করে। বেইজিংয়ের এমন পদক্ষেপের পর ট্রাম্প বুধ ও বৃহস্পতি দুই দফায় চীনের ওপর ধার্যকৃত শুল্ক বৃদ্ধি করে ১৪৫ শতাংশ করেন। বেইজিং এর পরই মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক বাড়ানোর পদক্ষেপ নিল।
ঠিকানা/এনআই