
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু হওয়ার ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মধ্যে আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) মার্কিন ডলারের দামে বড় ধরনের পতন দেখা গেছে। একইসঙ্গে বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে বিবেচিত সম্পদ সুইস ফ্রাঙ্ক (সিএইচএফ) ও সোনার দিকে ঝুঁকছেন। খবর বিবিসির।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি সপ্তাহের শুরুতেও মার্কিন সরকারি বন্ডের দরপতন দেখা গিয়েছিল, তা ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে সুইস ফ্রাঙ্ক ও সোনার মতো সম্পদে বিনিয়োগ করছেন। এজন্য প্রথমবারের মতো প্রতি ট্রয় আউন্স (২.৬৭ ভরি) সোনার দাম ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা বাংলাদেশি ৩ লাখ ৮১ হাজার ৯৮ টাকা। অন্যদিকে, সুইস ফ্রাঙ্ক গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে শুল্ক যুদ্ধ আরও তীব্র হলে বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। এই আশঙ্কার জেরেই শেয়ারবাজার এবং মুদ্রাবাজারে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা এখন তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল ও নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছেন। এ কারণে সুইস ফ্রাঙ্ক ও সোনার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন ডলারের পতন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ঠিকানা/এসআর
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি সপ্তাহের শুরুতেও মার্কিন সরকারি বন্ডের দরপতন দেখা গিয়েছিল, তা ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে সুইস ফ্রাঙ্ক ও সোনার মতো সম্পদে বিনিয়োগ করছেন। এজন্য প্রথমবারের মতো প্রতি ট্রয় আউন্স (২.৬৭ ভরি) সোনার দাম ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা বাংলাদেশি ৩ লাখ ৮১ হাজার ৯৮ টাকা। অন্যদিকে, সুইস ফ্রাঙ্ক গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে।
বাজার বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে শুল্ক যুদ্ধ আরও তীব্র হলে বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। এই আশঙ্কার জেরেই শেয়ারবাজার এবং মুদ্রাবাজারে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা এখন তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল ও নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছেন। এ কারণে সুইস ফ্রাঙ্ক ও সোনার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন ডলারের পতন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ঠিকানা/এসআর