২০২৪ সালের ট্যাক্স ফাইল এখনো যারা করেননি এবং সরকার তাদের কাছে কর পাওনা রয়েছে কিন্তু পাওনা পরিশোধ করেননি, তারা চাইলে সময় বাড়াতে পারেন। তবে ফাইল করার সময় বাড়লেও কর দেওয়ার সময় বাড়বে না। কেউ যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কর পরিশোধ করতে না পারেন, তাহলে তারা আইআরএসের সঙ্গে কথা বলে ও ফর্ম পূরণ করে পেমেন্ট প্ল্যান করতে পারেন। এর মাধ্যমে তারা ১৫ এপ্রিলের পরও কিস্তিতে কর পরিশোধ করতে পারবেন।
৩ এপ্রিল আইআরএস বলছে, ২০২৪ সালের ফেডারেল রিটার্ন দাখিল করার জন্য ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না এবং যদি তারা বকেয়া টাকা সম্পূর্ণ পরিশোধ করতে অক্ষম হন, তাহলে তাদের কর পরিশোধে সহায়তা করার জন্য পেমেন্ট পরিকল্পনা রয়েছে। ২০২৪ সালের কর রিটার্ন ১৫ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে জমা দিতে হবে, দুর্যোগপূর্ণ এলাকা, যুদ্ধক্ষেত্র বা বিদেশে বসবাসকারী এবং কর্মরত করদাতাদের জন্য ব্যতিক্রম ছাড়া। সুদ এবং বিলম্বে পরিশোধের জরিমানা এড়াতে ১৫ এপ্রিল কর পরিশোধের সময়সীমাও রয়েছে।
যারা তাদের সম্পূর্ণ বকেয়া টাকা পরিশোধ করতে পারেন না, তাদের ১৫ এপ্রিল বা তার আগে যতটা সম্ভব ফাইল করতে এবং পরিশোধ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে। সময়মতো জমা দেওয়ার ফলে দেরিতে জমা দেওয়ার জরিমানা এড়ানো যায়, যা সাধারণত অপ্রকাশিত বকেয়া টাকা প্রতি মাসে ৫%। এ ছাড়া করদাতারা তাদের পাওনা অর্থের অন্তত কিছু অংশ সময়মতো পরিশোধ করে সুদ এবং বিলম্বে পরিশোধের জরিমানার পরিমাণ কমাতে পারেন, যা ১৫ এপ্রিলের পরে করা যেকোনো অর্থপ্রদানের সঙ্গে যোগ করা হবে। বর্তমানে সুদের হার প্রতি বছর ৭%, দৈনিক চক্রবৃদ্ধি হারে এবং জরিমানার হার সাধারণত প্রতি মাসে ০.৫% (এক শতাংশের অর্ধেক)।
অনলাইন পেমেন্ট পরিকল্পনার বিকল্প হিসেবে বলা হয়, বেশির ভাগ ব্যক্তিগত করদাতা একটি পেমেন্ট পরিকল্পনার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন। পেমেন্ট পরিকল্পনা সেটআপ করার দ্রুততম এবং সহজ উপায় হলো ওজঝ.মড়া-এ উপলব্ধ অনলাইন পেমেন্ট চুক্তির মাধ্যমে। সেটআপ ফি প্রযোজ্য হতে পারে। স্বল্পমেয়াদি পেমেন্ট পরিকল্পনা-কর, জরিমানা এবং সুদের সম্মিলিত মোট বকেয়া এক লাখের কম। এটি একজন করদাতাকে তাদের সম্পূর্ণ ব্যালেন্স পরিশোধ করতে ১৮০ দিন পর্যন্ত সময় দেয়।
দীর্ঘমেয়াদি পেমেন্ট পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন পেমেন্ট বিকল্প রয়েছে। যে কেউ অনলাইন পেমেন্ট পরিকল্পনার জন্য যোগ্য হতে না পারলে অন্যান্য বিকল্প অন্বেষণ করতে পারেন। করদাতারা আইআরএস.গভ-এ ট্যাক্স টপিক ২০২, ট্যাক্স পেমেন্ট বিকল্প পর্যালোচনা করে অথবা তাদের সাম্প্রতিক নোটিশে থাকা তথ্য ব্যবহার করে আইআরএসের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই বিকল্পগুলো এবং আরও অনেক কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন।
আইআরএস সতর্ক করে বলছে, তাৎক্ষণিক কর পরিশোধের দাবিতে আইআরএস সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কাউকে কল, টেক্সট বা যোগাযোগ করবে না। পরিবর্তে সংস্থাটি সাধারণত করদাতাদের সঙ্গে মেইলে বিল, চিঠি বা নোটিশের মাধ্যমে যোগাযোগ করে, যাতে তাদের পাওনা কী এবং কীভাবে কোনো বকেয়া পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন তোলা বা আপিল করা যায়, তা ব্যাখ্যা করা হয়। আইআরএস.গভ-এ স্ক্যাম সম্পর্কে তথ্য দেখতে পারেন। যেকোনো করদাতা যারা নিশ্চিত নন যে তাদের কোনো অনাদায়ী আইআরএস বিল আছে কি না, তারা আইআরএস.গভ-এ তাদের ব্যক্তিগত অনলাইন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে কর তথ্য দেখতে পারেন।
৩ এপ্রিল আইআরএস বলছে, ২০২৪ সালের ফেডারেল রিটার্ন দাখিল করার জন্য ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না এবং যদি তারা বকেয়া টাকা সম্পূর্ণ পরিশোধ করতে অক্ষম হন, তাহলে তাদের কর পরিশোধে সহায়তা করার জন্য পেমেন্ট পরিকল্পনা রয়েছে। ২০২৪ সালের কর রিটার্ন ১৫ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে জমা দিতে হবে, দুর্যোগপূর্ণ এলাকা, যুদ্ধক্ষেত্র বা বিদেশে বসবাসকারী এবং কর্মরত করদাতাদের জন্য ব্যতিক্রম ছাড়া। সুদ এবং বিলম্বে পরিশোধের জরিমানা এড়াতে ১৫ এপ্রিল কর পরিশোধের সময়সীমাও রয়েছে।
যারা তাদের সম্পূর্ণ বকেয়া টাকা পরিশোধ করতে পারেন না, তাদের ১৫ এপ্রিল বা তার আগে যতটা সম্ভব ফাইল করতে এবং পরিশোধ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে। সময়মতো জমা দেওয়ার ফলে দেরিতে জমা দেওয়ার জরিমানা এড়ানো যায়, যা সাধারণত অপ্রকাশিত বকেয়া টাকা প্রতি মাসে ৫%। এ ছাড়া করদাতারা তাদের পাওনা অর্থের অন্তত কিছু অংশ সময়মতো পরিশোধ করে সুদ এবং বিলম্বে পরিশোধের জরিমানার পরিমাণ কমাতে পারেন, যা ১৫ এপ্রিলের পরে করা যেকোনো অর্থপ্রদানের সঙ্গে যোগ করা হবে। বর্তমানে সুদের হার প্রতি বছর ৭%, দৈনিক চক্রবৃদ্ধি হারে এবং জরিমানার হার সাধারণত প্রতি মাসে ০.৫% (এক শতাংশের অর্ধেক)।
অনলাইন পেমেন্ট পরিকল্পনার বিকল্প হিসেবে বলা হয়, বেশির ভাগ ব্যক্তিগত করদাতা একটি পেমেন্ট পরিকল্পনার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন। পেমেন্ট পরিকল্পনা সেটআপ করার দ্রুততম এবং সহজ উপায় হলো ওজঝ.মড়া-এ উপলব্ধ অনলাইন পেমেন্ট চুক্তির মাধ্যমে। সেটআপ ফি প্রযোজ্য হতে পারে। স্বল্পমেয়াদি পেমেন্ট পরিকল্পনা-কর, জরিমানা এবং সুদের সম্মিলিত মোট বকেয়া এক লাখের কম। এটি একজন করদাতাকে তাদের সম্পূর্ণ ব্যালেন্স পরিশোধ করতে ১৮০ দিন পর্যন্ত সময় দেয়।
দীর্ঘমেয়াদি পেমেন্ট পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন পেমেন্ট বিকল্প রয়েছে। যে কেউ অনলাইন পেমেন্ট পরিকল্পনার জন্য যোগ্য হতে না পারলে অন্যান্য বিকল্প অন্বেষণ করতে পারেন। করদাতারা আইআরএস.গভ-এ ট্যাক্স টপিক ২০২, ট্যাক্স পেমেন্ট বিকল্প পর্যালোচনা করে অথবা তাদের সাম্প্রতিক নোটিশে থাকা তথ্য ব্যবহার করে আইআরএসের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই বিকল্পগুলো এবং আরও অনেক কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন।
আইআরএস সতর্ক করে বলছে, তাৎক্ষণিক কর পরিশোধের দাবিতে আইআরএস সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কাউকে কল, টেক্সট বা যোগাযোগ করবে না। পরিবর্তে সংস্থাটি সাধারণত করদাতাদের সঙ্গে মেইলে বিল, চিঠি বা নোটিশের মাধ্যমে যোগাযোগ করে, যাতে তাদের পাওনা কী এবং কীভাবে কোনো বকেয়া পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন তোলা বা আপিল করা যায়, তা ব্যাখ্যা করা হয়। আইআরএস.গভ-এ স্ক্যাম সম্পর্কে তথ্য দেখতে পারেন। যেকোনো করদাতা যারা নিশ্চিত নন যে তাদের কোনো অনাদায়ী আইআরএস বিল আছে কি না, তারা আইআরএস.গভ-এ তাদের ব্যক্তিগত অনলাইন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে কর তথ্য দেখতে পারেন।