
জলি আহমেদ : নিউইয়র্কে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে আয়োজ করা হয় ঈদ পুনর্মিলনী ও পিঠা উৎসব। ওয়ার্ল্ড বাংলা মিউজিক-এর উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানটি প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের মিলনমেলা হিসেবে পরিণত হয়। সংগীত, নৃত্য, পিঠার স্বাদ ও প্রবাসীদের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে রঙিন হয়ে ওঠে পুরো আয়োজন।
গত ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জ্যামাইকার হিলসাইডের আল-আকসা পার্টি হলে এই বর্ণিল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়।
আয়োজক সংগঠন ‘ওয়ার্ল্ড বাংলা মিউজিক’-এর কর্ণধার এমএন জামান বলেন, ‘ প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে সুদূর প্রবাসে থেকেও আমরা চেষ্টা করি আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে। এটি শুধু একটি সাংস্কৃতিক আয়োজন নয়, এটি প্রবাসীদের মধ্যে বন্ধন ও সম্প্রীতির সেতুবন্ধন তৈরি করে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের আয়োজন অব্যাহত থাকবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাপ্তাহিক ‘ঠিকানা’-এর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, রাজনীতিক ও কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব গিয়াস আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক, কাজী আজম, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া এবং নাইম টুটুল।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন সোনিয়া ও প্রফেসর সৈয়দ আজাদ।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এম এম শাহীন বলেন, ‘ দেশ ছেড়ে প্রবাসে থাকলেই মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম তীব্র হয়। তাদের মধ্যে দেশের জন্য, মানুষের জন্য প্রতিনিয়ত একটা হাহাকারবোধ কাজ করে। তাই আমি মনে করি, এমন প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে আমাদের ঐতিহ্যকে পৌঁছে দেবে। আয়োজকদের এমন মহতী উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানাই।’
গিয়াস আহমেদ বলেন, ‘সংস্কৃতির শক্তি মানুষকে একত্রিত করে। প্রবাসেও বাংলা সংস্কৃতিকে এমন মর্যাদায় তুলে ধরা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।’
ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক বলেন, ‘এমন আয়োজন শুধু বিনোদনই নয়, এটি প্রবাসী সমাজের ঐক্য ও সম্প্রীতির প্রতীক। এখানে প্রজন্ম একসাথে মিলেমিশে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়।’
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ডেমোক্র্যাট দলীয় মূলধারার রাজনীতিক অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, আকাশ হোম কেয়ার-এর কর্ণধার ইঞ্জিনিয়ার আকাশ রহমান ও এশা রহমান, বিশিষ্ট রাজনীতিক রিটা রহমান, খলিল বিরিয়ানী হাউজের কর্ণধার ও অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শেফ খলিলুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার এমএ খালেক, অ্যাঙ্কর ট্রাভেলস’র কর্ণধার এএসএম মাইন উদ্দিন পিন্টু, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট ইশতিয়াক রুমি, তরিকুল ইসলাম মিঠু, লিটন চৌধুরী ও সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকী।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন জনপ্রিয় শিল্পী নাজু আকন্দ, বিন্দু কণা, অংকন ইয়াসমিন, রাজীব ভট্টাচার্য ও শাহ মাহবুব। তাদের কণ্ঠে সুরে মুখরিত হয় অনুষ্ঠানস্থল।
নৃত্য ও ফ্যাশন পরিবেশন করেন জনপ্রিয় মডেল ও পারফর্মাররা। ব্যতিক্রমধর্মী ব্যান্ড পারফর্মেন্স উপস্থাপন করে ‘মাটি ব্যান্ড’ ও ‘মোবারক ঢুলি’র দল। সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ছিলেন সাঈম বাই সাউন্ড গিয়ার।
অনুষ্ঠানে ভাঁপা, পাটি শাপটা, তেলের পিঠা, পাকন পিঠা, নারিকেল পিঠা সহ হরেক রকমের দেশিয় পিঠার পাশাপাশি ছিলো সিঙ্গারা আর ঝাল-মুড়ি।
উৎসব ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। অতিথি, শিল্পী, আয়োজক, স্বেচ্ছাসেবক ও দর্শকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে নিউইয়র্কের এই ঈদ পুনর্মিলনী ও পিঠা উৎসব পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত মিলনমেলায়।
গত ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জ্যামাইকার হিলসাইডের আল-আকসা পার্টি হলে এই বর্ণিল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়।
আয়োজক সংগঠন ‘ওয়ার্ল্ড বাংলা মিউজিক’-এর কর্ণধার এমএন জামান বলেন, ‘ প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে সুদূর প্রবাসে থেকেও আমরা চেষ্টা করি আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে। এটি শুধু একটি সাংস্কৃতিক আয়োজন নয়, এটি প্রবাসীদের মধ্যে বন্ধন ও সম্প্রীতির সেতুবন্ধন তৈরি করে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের আয়োজন অব্যাহত থাকবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাপ্তাহিক ‘ঠিকানা’-এর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, রাজনীতিক ও কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব গিয়াস আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক, কাজী আজম, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া এবং নাইম টুটুল।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন সোনিয়া ও প্রফেসর সৈয়দ আজাদ।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এম এম শাহীন বলেন, ‘ দেশ ছেড়ে প্রবাসে থাকলেই মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম তীব্র হয়। তাদের মধ্যে দেশের জন্য, মানুষের জন্য প্রতিনিয়ত একটা হাহাকারবোধ কাজ করে। তাই আমি মনে করি, এমন প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে আমাদের ঐতিহ্যকে পৌঁছে দেবে। আয়োজকদের এমন মহতী উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানাই।’
গিয়াস আহমেদ বলেন, ‘সংস্কৃতির শক্তি মানুষকে একত্রিত করে। প্রবাসেও বাংলা সংস্কৃতিকে এমন মর্যাদায় তুলে ধরা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।’
ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক বলেন, ‘এমন আয়োজন শুধু বিনোদনই নয়, এটি প্রবাসী সমাজের ঐক্য ও সম্প্রীতির প্রতীক। এখানে প্রজন্ম একসাথে মিলেমিশে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়।’
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ডেমোক্র্যাট দলীয় মূলধারার রাজনীতিক অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, আকাশ হোম কেয়ার-এর কর্ণধার ইঞ্জিনিয়ার আকাশ রহমান ও এশা রহমান, বিশিষ্ট রাজনীতিক রিটা রহমান, খলিল বিরিয়ানী হাউজের কর্ণধার ও অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শেফ খলিলুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার এমএ খালেক, অ্যাঙ্কর ট্রাভেলস’র কর্ণধার এএসএম মাইন উদ্দিন পিন্টু, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট ইশতিয়াক রুমি, তরিকুল ইসলাম মিঠু, লিটন চৌধুরী ও সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকী।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন জনপ্রিয় শিল্পী নাজু আকন্দ, বিন্দু কণা, অংকন ইয়াসমিন, রাজীব ভট্টাচার্য ও শাহ মাহবুব। তাদের কণ্ঠে সুরে মুখরিত হয় অনুষ্ঠানস্থল।
নৃত্য ও ফ্যাশন পরিবেশন করেন জনপ্রিয় মডেল ও পারফর্মাররা। ব্যতিক্রমধর্মী ব্যান্ড পারফর্মেন্স উপস্থাপন করে ‘মাটি ব্যান্ড’ ও ‘মোবারক ঢুলি’র দল। সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ছিলেন সাঈম বাই সাউন্ড গিয়ার।
অনুষ্ঠানে ভাঁপা, পাটি শাপটা, তেলের পিঠা, পাকন পিঠা, নারিকেল পিঠা সহ হরেক রকমের দেশিয় পিঠার পাশাপাশি ছিলো সিঙ্গারা আর ঝাল-মুড়ি।
উৎসব ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। অতিথি, শিল্পী, আয়োজক, স্বেচ্ছাসেবক ও দর্শকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে নিউইয়র্কের এই ঈদ পুনর্মিলনী ও পিঠা উৎসব পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত মিলনমেলায়।