বিপাশা হায়াত। নব্বইয়ের দশকের বাংলাদেশের টেলিভিশন পর্দায় এক অপরিহার্য নাম। প্রায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি শিল্পের চর্চা করে চলেছেন স্বমহিমায়। একজন নাট্যকার ও নাট্য নির্মাতা হিসেবেও প্রশংসিত হয়েছেন। বর্তমানে নিজেকে একজন চিত্রশিল্পী হিসেবেও পরিচিত করতে আনন্দ বোধ করেন। আর নিপুণ হাতে সামলে চলেছেন সংসার, সন্তানও।
গত ২৩ মার্চ ছিলো বিপাশা হায়াতের জন্মদিন। এই ক্ষণে ৫২ বছরে পা রাখলেন। এদিনে পরিবার-পরিজন ও বন্ধু-স্বজনদের শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্তরাও শুভেচ্ছা জানাতে ভুলছেন না।
বিপাশা হায়াত ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের পর থেকেই পেয়েছেন সাংস্কৃতিক পরিবার ও পরিবেশ। বাবা আবুল হায়াত একজন গুণী অভিনেতা। তাই অভিনয়ের সঙ্গে বিপাশার পরিচয় সেই ছোটবেলা থেকেই। ১৯৯০ সাল থেকেই শিল্পকলার জগতে তার বিচরণ। ১৯৯৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে মাস্টার্স করেছেন এই গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী।
পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয় করে দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছেন। এক সময় টিভি নাটকে তৌকীর-বিপাশা জুটি খুব জনপ্রিয় ছিল। অভিনয় করেছেন চলচ্চিত্রেও।
নব্বইয়ের দশকে বিপাশা হায়াতের উত্থান টিভি নাটকের মধ্য দিয়ে। ক্যারিয়ারে নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করে অনেক চরিত্রকেই তিনি জীবন্ত করে তুলেছেন। তার অর্জনের ঝুলিতে আছে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও। হুমায়ূন আহমেদের ‘আগুনের পরশমণি’তে অভিনয় করে এই পুরস্কার জয় করে নেন তিনি।
অভিনেতা ও নির্মাতা তৌকীর আহমেদের সঙ্গে বিয়ের পর অভিনয় ছেড়ে সংসারে মনোযোগী হয়ে পড়েন বিপাশা। এই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে। বড়টি মেয়ে আরিশা আহমেদ, ছোট ছেলে আরিব। সংসার সামলানোর পাশাপাশি বর্তমানে ছবি আঁকা ও চিত্রনাট্য লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। জয়নুল গ্যালারি, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের ডিভাইন আর্ট গ্যালারিসহ দেশে-বিদেশে বহু স্থানে বিপাশার আঁকা ছবির প্রদর্শনী হয়েছে।
গত ২৩ মার্চ ছিলো বিপাশা হায়াতের জন্মদিন। এই ক্ষণে ৫২ বছরে পা রাখলেন। এদিনে পরিবার-পরিজন ও বন্ধু-স্বজনদের শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্তরাও শুভেচ্ছা জানাতে ভুলছেন না।
বিপাশা হায়াত ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের পর থেকেই পেয়েছেন সাংস্কৃতিক পরিবার ও পরিবেশ। বাবা আবুল হায়াত একজন গুণী অভিনেতা। তাই অভিনয়ের সঙ্গে বিপাশার পরিচয় সেই ছোটবেলা থেকেই। ১৯৯০ সাল থেকেই শিল্পকলার জগতে তার বিচরণ। ১৯৯৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে মাস্টার্স করেছেন এই গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী।
পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয় করে দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছেন। এক সময় টিভি নাটকে তৌকীর-বিপাশা জুটি খুব জনপ্রিয় ছিল। অভিনয় করেছেন চলচ্চিত্রেও।
নব্বইয়ের দশকে বিপাশা হায়াতের উত্থান টিভি নাটকের মধ্য দিয়ে। ক্যারিয়ারে নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করে অনেক চরিত্রকেই তিনি জীবন্ত করে তুলেছেন। তার অর্জনের ঝুলিতে আছে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও। হুমায়ূন আহমেদের ‘আগুনের পরশমণি’তে অভিনয় করে এই পুরস্কার জয় করে নেন তিনি।
অভিনেতা ও নির্মাতা তৌকীর আহমেদের সঙ্গে বিয়ের পর অভিনয় ছেড়ে সংসারে মনোযোগী হয়ে পড়েন বিপাশা। এই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে। বড়টি মেয়ে আরিশা আহমেদ, ছোট ছেলে আরিব। সংসার সামলানোর পাশাপাশি বর্তমানে ছবি আঁকা ও চিত্রনাট্য লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। জয়নুল গ্যালারি, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের ডিভাইন আর্ট গ্যালারিসহ দেশে-বিদেশে বহু স্থানে বিপাশার আঁকা ছবির প্রদর্শনী হয়েছে।