
যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ এখন থেকে আর স্যাংচুয়ারি সিটিতে নাগরিকত্ব অনুষ্ঠানে অংশ নেবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সেবা (ইউএসসিআইএস)-এর নেতৃত্ব ৩১ মার্চ সোমবার প্রতিটি ফিল্ড অফিসে পাঠানো এক ইমেইলে কর্মীদের জানিয়েছে, তারা এখন থেকে এ ধরনের অনুষ্ঠানে আর অংশ নেবে না।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ‘ইউএসসিআইএস এখন থেকে স্যাংচুয়ারি অঙ্গরাজ্য বা স্থানীয় সংস্থার সঙ্গে প্রশাসনিক নাগরিকত্ব অনুষ্ঠানে অংশ নেবে না এবং পরিবর্তে এই অনুষ্ঠানগুলো নিজেদের অফিস, ব্যক্তিমালিকানাধীন স্থান বা ফেডারেল মালিকানাধীন/চালিত স্থানে অনুষ্ঠিত হবে। কোনো প্রতিষ্ঠান যদি স্যাংচুয়ারি সিটিতে অবস্থিত হয় এবং অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুরোধ করে, তাহলে বিনয়ের সঙ্গে সেই আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করতে হবে।’
উদাহরণস্বরূপ, যদি ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস শহর কোনো লাইব্রেরি, জাদুঘর বা স্কুলে নাগরিকত্ব অনুষ্ঠান আয়োজন করতে চায়, তাহলে ইউএসসিআইএস তাতে অংশ নেবে না, ফলে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা সম্ভব হবে না। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করেন এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ফক্স নিউজকে জানান, স্যাঙ্কুয়ারি নীতিমালা জনসাধারণ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
তিনি বলেন, ‘স্যাংচুয়ারি নীতিমালা আমাদের সংবিধানের অবমাননা, এটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সব স্তরের জন্য হুমকিস্বরূপ এবং দেশের আইন মেনে চলা নাগরিকদের হিংস্র ও বিপজ্জনক অপরাধী অভিবাসীদের হাতে ছেড়ে দেয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমেরিকা এখনো সাদরে গ্রহণ করে যাঁরা বৈধভাবে এখানে আসেন এবং নাগরিকত্ব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন, তবে ইউএসসিআইএস শুধুমাত্র সেসব স্থানে অনুষ্ঠান করবে যেখানে এখনো আইনের শাসনের প্রতি সম্মান বজায় রয়েছে।’ তবে ইউএসসিআইএস জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত কারো নাগরিকত্ব পাওয়ার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করবে না।
ট্রাম্প প্রশাসন তার ব্যাপক নির্বাসন প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে সাংচুয়ারি শহরগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইস) সারা দেশে অভিবাসন আইন বাস্তবায়ন করে, তবে তারা প্রায়ই স্থানীয় পুলিশ ও শেরিফ অফিসের সহায়তা চায়, বিশেষ করে যেসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে নির্বাসনের আদেশ রয়েছে, তাদের সম্পর্কে অবহিত করতে।
এজেন্সিটি প্রায়ই স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে, যাতে অপরাধী অবৈধ অভিবাসীদের ফেডারেল অফিসারদের কাছে হস্তান্তর না করা পর্যন্ত আটক রাখা হয়। তবে কিছু কিছু এলাকায় এই অনুরোধ উপেক্ষা করা হয় এবং এসব অবৈধ অভিবাসীকে মুক্ত করে দেওয়া হয়।
ট্রাম্প প্রশাসন এমনকি এসব সাংচুয়ারি নীতি গ্রহণকারী শহরের ফেডারেল তহবিল কাটছাঁট করার প্রস্তাব দিয়েছে, যেন অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে নির্বাসন প্রচেষ্টায় সহযোগিতা আদায় করা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সেবা (ইউএসসিআইএস)-এর নেতৃত্ব ৩১ মার্চ সোমবার প্রতিটি ফিল্ড অফিসে পাঠানো এক ইমেইলে কর্মীদের জানিয়েছে, তারা এখন থেকে এ ধরনের অনুষ্ঠানে আর অংশ নেবে না।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ‘ইউএসসিআইএস এখন থেকে স্যাংচুয়ারি অঙ্গরাজ্য বা স্থানীয় সংস্থার সঙ্গে প্রশাসনিক নাগরিকত্ব অনুষ্ঠানে অংশ নেবে না এবং পরিবর্তে এই অনুষ্ঠানগুলো নিজেদের অফিস, ব্যক্তিমালিকানাধীন স্থান বা ফেডারেল মালিকানাধীন/চালিত স্থানে অনুষ্ঠিত হবে। কোনো প্রতিষ্ঠান যদি স্যাংচুয়ারি সিটিতে অবস্থিত হয় এবং অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুরোধ করে, তাহলে বিনয়ের সঙ্গে সেই আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করতে হবে।’
উদাহরণস্বরূপ, যদি ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস শহর কোনো লাইব্রেরি, জাদুঘর বা স্কুলে নাগরিকত্ব অনুষ্ঠান আয়োজন করতে চায়, তাহলে ইউএসসিআইএস তাতে অংশ নেবে না, ফলে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা সম্ভব হবে না। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করেন এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ফক্স নিউজকে জানান, স্যাঙ্কুয়ারি নীতিমালা জনসাধারণ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
তিনি বলেন, ‘স্যাংচুয়ারি নীতিমালা আমাদের সংবিধানের অবমাননা, এটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সব স্তরের জন্য হুমকিস্বরূপ এবং দেশের আইন মেনে চলা নাগরিকদের হিংস্র ও বিপজ্জনক অপরাধী অভিবাসীদের হাতে ছেড়ে দেয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমেরিকা এখনো সাদরে গ্রহণ করে যাঁরা বৈধভাবে এখানে আসেন এবং নাগরিকত্ব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন, তবে ইউএসসিআইএস শুধুমাত্র সেসব স্থানে অনুষ্ঠান করবে যেখানে এখনো আইনের শাসনের প্রতি সম্মান বজায় রয়েছে।’ তবে ইউএসসিআইএস জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত কারো নাগরিকত্ব পাওয়ার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করবে না।
ট্রাম্প প্রশাসন তার ব্যাপক নির্বাসন প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে সাংচুয়ারি শহরগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইস) সারা দেশে অভিবাসন আইন বাস্তবায়ন করে, তবে তারা প্রায়ই স্থানীয় পুলিশ ও শেরিফ অফিসের সহায়তা চায়, বিশেষ করে যেসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে নির্বাসনের আদেশ রয়েছে, তাদের সম্পর্কে অবহিত করতে।
এজেন্সিটি প্রায়ই স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে, যাতে অপরাধী অবৈধ অভিবাসীদের ফেডারেল অফিসারদের কাছে হস্তান্তর না করা পর্যন্ত আটক রাখা হয়। তবে কিছু কিছু এলাকায় এই অনুরোধ উপেক্ষা করা হয় এবং এসব অবৈধ অভিবাসীকে মুক্ত করে দেওয়া হয়।
ট্রাম্প প্রশাসন এমনকি এসব সাংচুয়ারি নীতি গ্রহণকারী শহরের ফেডারেল তহবিল কাটছাঁট করার প্রস্তাব দিয়েছে, যেন অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে নির্বাসন প্রচেষ্টায় সহযোগিতা আদায় করা যায়।