অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণের আগে সিনেটর পদ ছাড়লেন পাকিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাকার। সোমবার (১৪ আগস্ট) শপথ গ্রহণের আগে সংসদের উচ্চকক্ষ থেকে কাকারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন সিনেট চেয়ারম্যান সাদিক সানজারানি। এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ডন।
সোমবার (১৪ আগস্ট) সিনেট সচিবালয় থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে কাকারের পদত্যাগের কথা জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত হওয়ার পরপরই সিনেটর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। আজ শপথগ্রহণের আগে কাকারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন সিনেট চেয়ারম্যান সাদিক সানজারানি।
জিও নিউজের ভাষ্যমতে মতে, নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন বলেই কাকার তার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। যেহেতু অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা তার দায়িত্ব ছিল, যার জন্য তাকে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করতে হবে, তাই তিনি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এর আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং বিরোধীদলীয় নেতা রাজা রিয়াজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাকারকে নিয়োগের বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভির কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন। তারপর প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাকারকে নিয়োগের অনুমোদন দেন। সংবিধানের ২২৪-এ অনুচ্ছেদের অধীনে তিনি এ নিয়োগের অনুমোদন দেন।
৫ বছরের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার ৩ দিন আগে গত ৯ আগস্ট রাতে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি।
পাকিস্তানের সংবিধানে বলা আছে, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই যদি জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়া হয়, তাহলে ৯০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন করতে হবে। আর জাতীয় পরিষদ মেয়াদ পূর্ণ করলে ৬০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন হবে।
ঠিকানা/এসআর
সোমবার (১৪ আগস্ট) সিনেট সচিবালয় থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে কাকারের পদত্যাগের কথা জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত হওয়ার পরপরই সিনেটর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। আজ শপথগ্রহণের আগে কাকারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন সিনেট চেয়ারম্যান সাদিক সানজারানি।
জিও নিউজের ভাষ্যমতে মতে, নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন বলেই কাকার তার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। যেহেতু অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা তার দায়িত্ব ছিল, যার জন্য তাকে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করতে হবে, তাই তিনি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এর আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং বিরোধীদলীয় নেতা রাজা রিয়াজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাকারকে নিয়োগের বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভির কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন। তারপর প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাকারকে নিয়োগের অনুমোদন দেন। সংবিধানের ২২৪-এ অনুচ্ছেদের অধীনে তিনি এ নিয়োগের অনুমোদন দেন।
৫ বছরের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার ৩ দিন আগে গত ৯ আগস্ট রাতে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি।
পাকিস্তানের সংবিধানে বলা আছে, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই যদি জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়া হয়, তাহলে ৯০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন করতে হবে। আর জাতীয় পরিষদ মেয়াদ পূর্ণ করলে ৬০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন হবে।
ঠিকানা/এসআর