
কানাডার ২৪তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন মার্ক কার্নি। শুক্রবার (১৪ মার্চ) আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব বুঝে নেন মার্ক কার্নি। এর মাধ্যমে দেশটিতে জাস্টিন ট্রুডো অধ্যায়ের অবসান হলো।
মার্ক কার্নি এমন সময় কানাডার প্রধানমন্ত্রী হলেন, যখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির ‘বাণিজ্য যুদ্ধ’ শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পরই কার্নি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নিয়ে কথা বলেন। কানাডিয়ান পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপকে ‘নিজেদের জীবনের সবচেয়ে বড় সংকট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন কার্নি। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই (বাণিজ্য) লড়াই চাইনি। কিন্তু কানাডিয়ানরা সব সময় প্রস্তুত থাকে, যখন কেউ তার হাতের গ্লাভস ফেলে দেয়। তো মার্কিনিদের, কোনো ভুল করা উচিত নয়। হকি খেলার মতো বাণিজ্য লড়াইয়েও কানাডা জিতবে।’
এর আগে শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় জাস্টিন ট্রুডো গভর্নর জেনারেল মেরি সাইমনের সঙ্গে দেখা করেন এবং আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন। বেলা ১১টার দিকে রিডো হলে কার্নির শপথের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এর আগে শপথ নেন তার নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা।
পেশায় অর্থনীতিবিদ কার্নি চলতি বছরের শেষের দিকে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে লিবারেল পার্টিকে নেতৃত্ব দেওয়াসহ দেশের সামনে থাকা অসংখ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নিচ্ছেন।
গত জানুয়ারিতে পদত্যাগের ঘোষণা দেন ট্রুডো। জনমত জরিপে দলের বাজে অবস্থা উঠে আসার পর দায়িত্ব ছাড়তে চাপে ছিলেন তিনি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ট্রুডোর ক্ষমতা আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। পদত্যাগের জন্য বিরোধীদের পাশাপাশি নিজ দলের মধ্য থেকে চাপ বাড়তে শুরু করে তার ওপর।
গত রোববার সদস্যদের ভোটে লিবারেল পার্টির নতুন নেতা বাছাই করা হয়। এতে মার্ক কার্নি ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
শপথ গ্রহণের পর এক সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রতিবেশীর সঙ্গে কানাডার ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা নিয়ে কার্নি বলেন, ‘আমরা কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হব না। আমেরিকা কানাডা নয়।’
এ বছরের শুরুতে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে ট্রাম্প বারবার কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
ঠিকানা/এনআই
মার্ক কার্নি এমন সময় কানাডার প্রধানমন্ত্রী হলেন, যখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির ‘বাণিজ্য যুদ্ধ’ শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পরই কার্নি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নিয়ে কথা বলেন। কানাডিয়ান পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপকে ‘নিজেদের জীবনের সবচেয়ে বড় সংকট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন কার্নি। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই (বাণিজ্য) লড়াই চাইনি। কিন্তু কানাডিয়ানরা সব সময় প্রস্তুত থাকে, যখন কেউ তার হাতের গ্লাভস ফেলে দেয়। তো মার্কিনিদের, কোনো ভুল করা উচিত নয়। হকি খেলার মতো বাণিজ্য লড়াইয়েও কানাডা জিতবে।’
এর আগে শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় জাস্টিন ট্রুডো গভর্নর জেনারেল মেরি সাইমনের সঙ্গে দেখা করেন এবং আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন। বেলা ১১টার দিকে রিডো হলে কার্নির শপথের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এর আগে শপথ নেন তার নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা।
পেশায় অর্থনীতিবিদ কার্নি চলতি বছরের শেষের দিকে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে লিবারেল পার্টিকে নেতৃত্ব দেওয়াসহ দেশের সামনে থাকা অসংখ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নিচ্ছেন।
গত জানুয়ারিতে পদত্যাগের ঘোষণা দেন ট্রুডো। জনমত জরিপে দলের বাজে অবস্থা উঠে আসার পর দায়িত্ব ছাড়তে চাপে ছিলেন তিনি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ট্রুডোর ক্ষমতা আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। পদত্যাগের জন্য বিরোধীদের পাশাপাশি নিজ দলের মধ্য থেকে চাপ বাড়তে শুরু করে তার ওপর।
গত রোববার সদস্যদের ভোটে লিবারেল পার্টির নতুন নেতা বাছাই করা হয়। এতে মার্ক কার্নি ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
শপথ গ্রহণের পর এক সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রতিবেশীর সঙ্গে কানাডার ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা নিয়ে কার্নি বলেন, ‘আমরা কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হব না। আমেরিকা কানাডা নয়।’
এ বছরের শুরুতে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে ট্রাম্প বারবার কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
ঠিকানা/এনআই