
আইআরএসের বেলায় সুদের হারের ক্ষেত্রে ২০২৫ সালের দ্বিতীয় কোয়ার্টারে কোনো পরিবর্তন আসবে না বরং ২০২৫ সালের প্রথম কোয়ার্টারে সুদের যে হার ছিল, তা একই থাকবে।
আইআরএস ৬ মার্চ ঘোষণা করেছে, ১ এপ্রিল ২০২৫ থেকে শুরু হওয়া ক্যালেন্ডার ত্রৈমাসিকের জন্য সুদের হার একই থাকবে। অতিরিক্ত অর্থ প্রদান এবং কম অর্থ প্রদানের হার প্রতিবছর ৭ শতাংশ হবে, যা প্রতিদিন চক্রবৃদ্ধি করে।
আইআরএস নতুন হারের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, অতিরিক্ত অর্থ প্রদানের জন্য ৭ শতাংশ (পাওনা পরিমাণের বেশি অর্থ প্রদান), করপোরেশনের জন্য ৬ শতাংশ। ১০ হাজারের বেশি করপোরেট অতিরিক্ত অর্থ প্রদানের অংশের জন্য ৪.৫ শতাংশ। অল্প অর্থ প্রদানের জন্য ৭ শতাংশ (পাওনা কর কিন্তু সম্পূর্ণরূপে পরিশোধ করা হয়নি)। বড় করপোরেট কম অর্থ প্রদানের জন্য ৯ শতাংশ হারে আইআরএস জরিমানা আদায় করবে।
আইআরএস থেকে আরও বলা হয়, সাধারণত একটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে, কম পরিশোধের হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ৩ শতাংশ পয়েন্ট এবং অতিরিক্ত পরিশোধের হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ২ শতাংশ পয়েন্ট হিসাবে ধরা হয়। বৃহৎ করপোরেট কম পরিশোধের হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ৫ শতাংশ পয়েন্ট হারে। করযোগ্য সময়ের জন্য ১০ হাজারের বেশি কর প্রদানের অংশের ওপর হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ১ শতাংশ পয়েন্টের অর্ধেক (০.৫) হারে নির্ধারিত হবে। এ জন্য বিশেষজ্ঞরা সব সময় বলেন, সময়মতো ট্যাক্স ফাইল করুন ও কর দিন, জরিমানা পরিহার করুন।
এ বিষয়ে সিপিএ জাকির চৌধুরী বলেন, আমরা সব সময় বলি, আপনারা সব আয়ের রিপোর্ট করুন এবং কোনো আয়কর বকেয়া থাকলে তা পরিশোধ করুন। তাই যারা ট্যাক্স ফাইল করবেন, যথাযথভাবে তথ্য দিয়ে আইআরএসের কাছে ফাইল করুন। যদি কোনো কারণে ট্যাক্স গণনা করতে ভুল হয় ও কম অর্থ দিয়ে থাকেন এবং আইআরএস আপনার কাছে অর্থ পাওনা থাকে, তাহলে জরিমানা দিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায়, কেউ কেউ একাধিক জায়গায় কাজ করেছেন কিন্তু সব আয়ের রিপোর্ট করতে পারেননি, কোনো একটি বাদ পড়ে গেছে। তখন কিন্তু আইআরএস সঙ্গে সঙ্গে ধরতে না পারলেও পরে তা ধরবে এবং ওই ইনকামের সঙ্গে মিলিয়ে ট্যাক্স নির্ধারণ করবে। এ জন্য ওই কর পরিশোধ করার পাশাপাশি জরিমানাও দিতে হবে। তাই সময়মতো কর পরিশোধ করা খুবই জরুরি। এতে করে ঝামেলামুক্ত থাকা যায়।
আইআরএস ৬ মার্চ ঘোষণা করেছে, ১ এপ্রিল ২০২৫ থেকে শুরু হওয়া ক্যালেন্ডার ত্রৈমাসিকের জন্য সুদের হার একই থাকবে। অতিরিক্ত অর্থ প্রদান এবং কম অর্থ প্রদানের হার প্রতিবছর ৭ শতাংশ হবে, যা প্রতিদিন চক্রবৃদ্ধি করে।
আইআরএস নতুন হারের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, অতিরিক্ত অর্থ প্রদানের জন্য ৭ শতাংশ (পাওনা পরিমাণের বেশি অর্থ প্রদান), করপোরেশনের জন্য ৬ শতাংশ। ১০ হাজারের বেশি করপোরেট অতিরিক্ত অর্থ প্রদানের অংশের জন্য ৪.৫ শতাংশ। অল্প অর্থ প্রদানের জন্য ৭ শতাংশ (পাওনা কর কিন্তু সম্পূর্ণরূপে পরিশোধ করা হয়নি)। বড় করপোরেট কম অর্থ প্রদানের জন্য ৯ শতাংশ হারে আইআরএস জরিমানা আদায় করবে।
আইআরএস থেকে আরও বলা হয়, সাধারণত একটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে, কম পরিশোধের হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ৩ শতাংশ পয়েন্ট এবং অতিরিক্ত পরিশোধের হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ২ শতাংশ পয়েন্ট হিসাবে ধরা হয়। বৃহৎ করপোরেট কম পরিশোধের হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ৫ শতাংশ পয়েন্ট হারে। করযোগ্য সময়ের জন্য ১০ হাজারের বেশি কর প্রদানের অংশের ওপর হার হলো ফেডারেল স্বল্পমেয়াদি হার প্লাস ১ শতাংশ পয়েন্টের অর্ধেক (০.৫) হারে নির্ধারিত হবে। এ জন্য বিশেষজ্ঞরা সব সময় বলেন, সময়মতো ট্যাক্স ফাইল করুন ও কর দিন, জরিমানা পরিহার করুন।
এ বিষয়ে সিপিএ জাকির চৌধুরী বলেন, আমরা সব সময় বলি, আপনারা সব আয়ের রিপোর্ট করুন এবং কোনো আয়কর বকেয়া থাকলে তা পরিশোধ করুন। তাই যারা ট্যাক্স ফাইল করবেন, যথাযথভাবে তথ্য দিয়ে আইআরএসের কাছে ফাইল করুন। যদি কোনো কারণে ট্যাক্স গণনা করতে ভুল হয় ও কম অর্থ দিয়ে থাকেন এবং আইআরএস আপনার কাছে অর্থ পাওনা থাকে, তাহলে জরিমানা দিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায়, কেউ কেউ একাধিক জায়গায় কাজ করেছেন কিন্তু সব আয়ের রিপোর্ট করতে পারেননি, কোনো একটি বাদ পড়ে গেছে। তখন কিন্তু আইআরএস সঙ্গে সঙ্গে ধরতে না পারলেও পরে তা ধরবে এবং ওই ইনকামের সঙ্গে মিলিয়ে ট্যাক্স নির্ধারণ করবে। এ জন্য ওই কর পরিশোধ করার পাশাপাশি জরিমানাও দিতে হবে। তাই সময়মতো কর পরিশোধ করা খুবই জরুরি। এতে করে ঝামেলামুক্ত থাকা যায়।