
যারাই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক এগিয়ে নেবে চীন। প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন চীন সফর পারস্পরিক বোঝাপড়া জোরদার করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। ১১ মার্চ (মঙ্গলবার) বাংলাদেশে অবস্থিত চীনা দূতাবাসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, কোনো নির্দিষ্ট সরকারের সাথে চীনের সম্পর্ক না; দুই দেশের জনগণের লাভ ও স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে আমাদের সম্পর্ক। আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ যত পরিবর্তনই হোক না কেন, বাংলাদেশ বিষয়ে চীনের নীতিতে কোনও পরিবর্তন আসবে না। এসময় সব দলের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকার কথাও জানান তিনি।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই সংকটের একমাত্র সমাধান, আর এ কাজে মিয়ানমারের সাথে আলোচনা চালিয়ে যাবে চীন। তবে এক্ষেত্রে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমন্বিত পদক্ষেপের ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যা করা দরকার চীন তাই করবে; আমরা স্থিতিশীল ও উন্নত বাংলাদেশ চাই।
ইয়াও ওয়েন বলেন, আমরা আর্মি ও রাখাইন মিলিটারির সাথে কাজ করছি যাতে একটা রাজনৈতিক সমাধান হয়। তবে আসিয়ান, ইউএন’র মত আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তাও দরকার, না হলে সংকট তৈরি হতে পারে। এজন্য সব অংশীজনদের একসাথে কাজ করার আহ্বানও জানান তিনি।
ঠিকানা/এএস
তিনি বলেন, কোনো নির্দিষ্ট সরকারের সাথে চীনের সম্পর্ক না; দুই দেশের জনগণের লাভ ও স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে আমাদের সম্পর্ক। আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ যত পরিবর্তনই হোক না কেন, বাংলাদেশ বিষয়ে চীনের নীতিতে কোনও পরিবর্তন আসবে না। এসময় সব দলের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকার কথাও জানান তিনি।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই সংকটের একমাত্র সমাধান, আর এ কাজে মিয়ানমারের সাথে আলোচনা চালিয়ে যাবে চীন। তবে এক্ষেত্রে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমন্বিত পদক্ষেপের ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যা করা দরকার চীন তাই করবে; আমরা স্থিতিশীল ও উন্নত বাংলাদেশ চাই।
ইয়াও ওয়েন বলেন, আমরা আর্মি ও রাখাইন মিলিটারির সাথে কাজ করছি যাতে একটা রাজনৈতিক সমাধান হয়। তবে আসিয়ান, ইউএন’র মত আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তাও দরকার, না হলে সংকট তৈরি হতে পারে। এজন্য সব অংশীজনদের একসাথে কাজ করার আহ্বানও জানান তিনি।
ঠিকানা/এএস