
রমজান মাসে খাদ্যাভাসে আসে বড় পরিবর্তন। জীবন-যাপনও পাল্টে যায়। সেহেরি খাওয়া, ছোট্ট ঘুম, অফিস থেকে বাসা হয়ে ইফতার এরপর নামাজ আবার ঘুম—ব্যায়াম করার সময় কই? তবে স্বাস্থ্য সচেতন অনেকেই এই মাসটিকে ফিট হতে বেছে নেন।
নিয়ন্ত্রিত খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম করলে এই মাসে সুবিধা বেশি পাওয়া যায়। গবেষণায় বলা হয়, কোনো ব্যক্তি যদি টানা ৩০ দিন শারীরিক কার্যকলাপ বা ব্যায়াম ছাড়া কাটায়, তবে তার শক্তি ও শারীরিক সুস্থতা কমে আসে। তাই রমজানে ব্যায়াম করা জরুরি।
কথা হচ্ছে, ব্যায়াম কখন করবেন—ইফতারের আগে না পরে, নাকি সেহেরির আগে? একজন রোজাদারের জন্য কখন ব্যায়াম করা সবচেয়ে উপযোগী।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইফতারের আগে হতে পারে সবচেয়ে ভালো সময়। খিদে, ক্লান্তি এবং তৃষ্ণায় যখন মিইয়ে পড়বেন তখন অল্প সময়ের জন্য ব্যায়াম করে নিতে পারেন। এতে শরীরের চর্বি কেটে যাবে। কিন্তু ব্যায়ামের জন্য দুপুর এড়িয়ে চলাই বেশ ভালো।
অথবা, ইফতারের পর করতে পারেন শরীরের কসরত। সেক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে ভরা পেটে অর্থাৎ ইফতারের পর পর যেন ব্যায়াম না করা হয়। ইফতারের তিন ঘণ্টা পর ব্যায়াম করতে পারেন। এসময়ে চাইলে অনেকখানি ঘাম ঝড়িয়ে নিতে পারেন।
যেহেতু রমজানে স্বাভাবিক জীবনযাপনে ব্যহত হয়, তাই এই দুটি সময়ের যেকোনো একটিকে বেছে নিতে পারেন। তবে ব্যায়াম করা জরুরি। পর্যাপ্ত পানি এবং উৎকৃষ্ট খাবার আর ব্যায়ামে আপনাকে ফিট রাখবে সুস্থও থাকবেন রমজানে।
ঠিকানা/এএস
নিয়ন্ত্রিত খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম করলে এই মাসে সুবিধা বেশি পাওয়া যায়। গবেষণায় বলা হয়, কোনো ব্যক্তি যদি টানা ৩০ দিন শারীরিক কার্যকলাপ বা ব্যায়াম ছাড়া কাটায়, তবে তার শক্তি ও শারীরিক সুস্থতা কমে আসে। তাই রমজানে ব্যায়াম করা জরুরি।
কথা হচ্ছে, ব্যায়াম কখন করবেন—ইফতারের আগে না পরে, নাকি সেহেরির আগে? একজন রোজাদারের জন্য কখন ব্যায়াম করা সবচেয়ে উপযোগী।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইফতারের আগে হতে পারে সবচেয়ে ভালো সময়। খিদে, ক্লান্তি এবং তৃষ্ণায় যখন মিইয়ে পড়বেন তখন অল্প সময়ের জন্য ব্যায়াম করে নিতে পারেন। এতে শরীরের চর্বি কেটে যাবে। কিন্তু ব্যায়ামের জন্য দুপুর এড়িয়ে চলাই বেশ ভালো।
অথবা, ইফতারের পর করতে পারেন শরীরের কসরত। সেক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে ভরা পেটে অর্থাৎ ইফতারের পর পর যেন ব্যায়াম না করা হয়। ইফতারের তিন ঘণ্টা পর ব্যায়াম করতে পারেন। এসময়ে চাইলে অনেকখানি ঘাম ঝড়িয়ে নিতে পারেন।
যেহেতু রমজানে স্বাভাবিক জীবনযাপনে ব্যহত হয়, তাই এই দুটি সময়ের যেকোনো একটিকে বেছে নিতে পারেন। তবে ব্যায়াম করা জরুরি। পর্যাপ্ত পানি এবং উৎকৃষ্ট খাবার আর ব্যায়ামে আপনাকে ফিট রাখবে সুস্থও থাকবেন রমজানে।
ঠিকানা/এএস