
মাল্টি মেম্বার এলএলসি এবং এস করপোরেশনের ট্যাক্স ফাইল করার শেষ সময় ১৭ মার্চ। এই সময়ের মধ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান ট্যাক্স ফাইল করবে না, তাদেরকে জরিমানা দিতে হবে। যদি কোনো মাল্টি মেম্বারের এলএলসি হয়, তারা ১৭ মার্চের মধ্যে ফাইল জমা না দিলে এলএলসিতে যতজন মেম্বার থাকবেন, তাদের জনপ্রতি প্রতি মাসের জন্য আড়াইশ ডলার করে জরিমানা হবে। যারা জরিমানা এড়াতে চান, তাদেরকে ফাইল জমা দিতে হবে আগামী ১৭ মার্চের মধ্যে। এদিকে যারা সিঙ্গেল মেম্বার এলএলসি, তাদেরকে ট্যাক্স ফাইল করতে হবে ১৫ এপ্রিলের মধ্যে পার্সোনাল ট্যাক্স ফাইলের সঙ্গে। সেখানে ক্যাজুয়েল সিতে রিপোর্ট করতে হবে। এসব কথা বলছিলেন সিপিএ জাকির চৌধুরী।
তিনি বলেন, সিঙ্গেল মেম্বার এলএলসি হলে কারও প্রতিষ্ঠান যদি অপারেশনে থাকে, তাহলে তিনি তার আয়-ব্যয়সহ সবকিছু উল্লেখ করে তার পার্সোনাল ট্যাক্স ফাইলের সঙ্গে ক্যাজুয়াল সিতে তার সব তথ্য উল্লেখ করবেন। সেখানে তার করপোরেশনের নাম ও ঠিকানা ইআইএন নাম্বার থাকবে। কিন্তু কারও সিঙ্গেল মেম্বার এলএলসি যদি নতুন করে থাকেন, কখনো অপারেশনে যাননি, অফিস খুলতে পারেননি, আয় হয়নি এমন হয়, সে ক্ষেত্রেও জিরো ডলার ইনকাম হলেও ক্যাজুয়াল সিতে আয়ের কথা উল্লেখ করতে হবে। যদি কোনো ইনকাম না থাকে, তাহলে সেটি জিরো ডলার ইনকাম হিসেবে দেখাতে হবে। কেউ যদি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করে থাকেন, তাহলে সেই খরচ তিনি দেখাতে পারবেন।
সিপিএ জাকির চৌধুরী আরও বলেন, কেউ যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে প্রজেক্ট বেইজড কাজ করেন, সেখান থেকে যদি তার ইনকরপোরেশনের নামে ১০৯৯ ইস্যু হয়, তাহলে তিনি সেই আয় করপোরেশনে দেখাবেন। কিন্তু যদি পার্সোনাল নামে হয়, সে ক্ষেত্রে তিনি ক্যাজুয়েল সিতে আলাদা করে ১০৯৯ এর ইনকাম দেখাবেন। একজন মানুষের সকল আয় হিসাব করার পর যে ট্যাক্স আসবে, সেটি তাকে দিতে হবে। কোনো ট্যাক্স না হলে তিনি রিফান্ড পাওয়ার যোগ্য হলে রিফান্ড পাবেন।
তিনি বলেন, একজন ব্যক্তি যখন ১০৯৯-এ ইনকাম করেন, সেখানে তার কোনো খরচ থাকলে অফিসের কাজের জন্য কিছু কিনলে সেই অর্থ বাদ দিতে পারবেন। সেই সঙ্গে তিনি যদি ফোন বিল ও যাতায়াতের খরচ দিয়ে থাকেন, সেটাও বাদ দিতে পারবেন। সেগুলো বাদ দিয়ে যে অর্থ থাকবে, সেটি হবে তার ও তার পরিবারের ইনকাম। সেই হিসাবেই ফাইল করবেন। নিয়ম হলো সিঙ্গেল মেম্বার এলএলসি করলে অবশ্যই ব্যক্তিগত ফাইলে রিপোর্ট করতে হবে, তা অপারেশন করেন বা না করেন। আর অপারেশন করলেও পুরোপুরি হিসাব দিয়ে ফাইল করতে হবে।
তিনি বলেন, সিঙ্গেল মেম্বার এলএলসি হলে কারও প্রতিষ্ঠান যদি অপারেশনে থাকে, তাহলে তিনি তার আয়-ব্যয়সহ সবকিছু উল্লেখ করে তার পার্সোনাল ট্যাক্স ফাইলের সঙ্গে ক্যাজুয়াল সিতে তার সব তথ্য উল্লেখ করবেন। সেখানে তার করপোরেশনের নাম ও ঠিকানা ইআইএন নাম্বার থাকবে। কিন্তু কারও সিঙ্গেল মেম্বার এলএলসি যদি নতুন করে থাকেন, কখনো অপারেশনে যাননি, অফিস খুলতে পারেননি, আয় হয়নি এমন হয়, সে ক্ষেত্রেও জিরো ডলার ইনকাম হলেও ক্যাজুয়াল সিতে আয়ের কথা উল্লেখ করতে হবে। যদি কোনো ইনকাম না থাকে, তাহলে সেটি জিরো ডলার ইনকাম হিসেবে দেখাতে হবে। কেউ যদি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করে থাকেন, তাহলে সেই খরচ তিনি দেখাতে পারবেন।
সিপিএ জাকির চৌধুরী আরও বলেন, কেউ যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে প্রজেক্ট বেইজড কাজ করেন, সেখান থেকে যদি তার ইনকরপোরেশনের নামে ১০৯৯ ইস্যু হয়, তাহলে তিনি সেই আয় করপোরেশনে দেখাবেন। কিন্তু যদি পার্সোনাল নামে হয়, সে ক্ষেত্রে তিনি ক্যাজুয়েল সিতে আলাদা করে ১০৯৯ এর ইনকাম দেখাবেন। একজন মানুষের সকল আয় হিসাব করার পর যে ট্যাক্স আসবে, সেটি তাকে দিতে হবে। কোনো ট্যাক্স না হলে তিনি রিফান্ড পাওয়ার যোগ্য হলে রিফান্ড পাবেন।
তিনি বলেন, একজন ব্যক্তি যখন ১০৯৯-এ ইনকাম করেন, সেখানে তার কোনো খরচ থাকলে অফিসের কাজের জন্য কিছু কিনলে সেই অর্থ বাদ দিতে পারবেন। সেই সঙ্গে তিনি যদি ফোন বিল ও যাতায়াতের খরচ দিয়ে থাকেন, সেটাও বাদ দিতে পারবেন। সেগুলো বাদ দিয়ে যে অর্থ থাকবে, সেটি হবে তার ও তার পরিবারের ইনকাম। সেই হিসাবেই ফাইল করবেন। নিয়ম হলো সিঙ্গেল মেম্বার এলএলসি করলে অবশ্যই ব্যক্তিগত ফাইলে রিপোর্ট করতে হবে, তা অপারেশন করেন বা না করেন। আর অপারেশন করলেও পুরোপুরি হিসাব দিয়ে ফাইল করতে হবে।