ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রি কুলেবা। ইতালির গণমাধ্যম কুরিয়ার দেলা সেরাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। খবর: ইউক্রিনফর্মের।
টেলিফোনে দেয়া সাক্ষাৎকারে কুলেবা বলেছেন, পুতিন ‘এত বেশি বড় বড় অপরাধযজ্ঞ’ চালিয়েছেন যে তার সঙ্গে আলোচনায় বসা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, আমরা একথা স্পষ্ট করে বলতে পারি যে, আমরা কখনও পুতিন ও জেলেনস্কিকে একই আলোচনার টেবিলে দেখতে পাব না।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া যদি আমাদের ভূখণ্ড থেকে তার সেনা প্রত্যাহার করে নেয় তাহলেই তাদের সঙ্গে আমরা আলোচনায় বসতে পারি, তবে পুতিনের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না।
কিয়েভের এই অবস্থানের কারণে সংঘাতের বিস্তার ঘটবে কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে কুলেবা বলেন, সবচেয়ে খারাপ যা কিছু ঘটার ঘটে গেছে। আমাদেরকে আর কোনো ভয় নেই। শুরু থেকেই দু’দেশের মধ্যে ব্যাপকভিত্তিক সংঘাত চলছে বলে তিনি দাবি করেন।
দিমিত্রি কুলেবা বলেন, পাল্টা হামলায় আমরা অচিরেই বিজয় অর্জন করবো এবং আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাব। আমাদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে রাশিয়া। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোতে ইউক্রেনের অন্তর্ভুক্তি ঠেকাতে মূলত এ অভিযান শুরু করেছে মস্কো। গত প্রায় দেড় বছরে ইউক্রেনকে কয়েক হাজার কোটি ডলারের সমরাস্ত্র দিয়েছে আমেরিকা ও তার পশ্চিমা মিত্ররা। ইউক্রেন মূলত পশ্চিমা সহায়তা নিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে টিকে রয়েছে।
ঠিকানা/এম
টেলিফোনে দেয়া সাক্ষাৎকারে কুলেবা বলেছেন, পুতিন ‘এত বেশি বড় বড় অপরাধযজ্ঞ’ চালিয়েছেন যে তার সঙ্গে আলোচনায় বসা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, আমরা একথা স্পষ্ট করে বলতে পারি যে, আমরা কখনও পুতিন ও জেলেনস্কিকে একই আলোচনার টেবিলে দেখতে পাব না।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া যদি আমাদের ভূখণ্ড থেকে তার সেনা প্রত্যাহার করে নেয় তাহলেই তাদের সঙ্গে আমরা আলোচনায় বসতে পারি, তবে পুতিনের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না।
কিয়েভের এই অবস্থানের কারণে সংঘাতের বিস্তার ঘটবে কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে কুলেবা বলেন, সবচেয়ে খারাপ যা কিছু ঘটার ঘটে গেছে। আমাদেরকে আর কোনো ভয় নেই। শুরু থেকেই দু’দেশের মধ্যে ব্যাপকভিত্তিক সংঘাত চলছে বলে তিনি দাবি করেন।
দিমিত্রি কুলেবা বলেন, পাল্টা হামলায় আমরা অচিরেই বিজয় অর্জন করবো এবং আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাব। আমাদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে রাশিয়া। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোতে ইউক্রেনের অন্তর্ভুক্তি ঠেকাতে মূলত এ অভিযান শুরু করেছে মস্কো। গত প্রায় দেড় বছরে ইউক্রেনকে কয়েক হাজার কোটি ডলারের সমরাস্ত্র দিয়েছে আমেরিকা ও তার পশ্চিমা মিত্ররা। ইউক্রেন মূলত পশ্চিমা সহায়তা নিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে টিকে রয়েছে।
ঠিকানা/এম