
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের দিন। তৎকালীন রমনার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) দেওয়া ভাষণকে বাঙালির স্বাধীনতা-মুক্তি ও জাতীয়তাবোধ জাগরণের মহাকাব্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
১৯৭১ সালের এই দিনের পড়ন্ত বিকেলে বঙ্গবন্ধু সমবেত লাখো মানুষকে সামনে রেখে বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ মাত্র ১৮ মিনিটের ভাষণে সেদিন বঙ্গবন্ধু যেমন বাঙালির দীর্ঘ সংগ্রাম ও আন্দোলনের পটভূমি তুলে ধরেছেন, তেমনি দেশবাসীর করণীয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এককথায় বলা যায়, এটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল।
বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ যুদ্ধদিনে মুক্তিসেনাদের প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। বঙ্গবন্ধুর সেই অমর ভাষণকে ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো।
শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২০২০ সালে ৭ মার্চকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং প্রতি বছরই রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পালন করা হতো দিবসটি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ দিবসটি বাতিল করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের বিবৃতি : যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ এক বিবৃতিতে ৭ মার্চে নিজ নিজ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার করার আহবান জানিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে তারা বলেন, দেশ বিরোধীরা ৭ মার্চ উপলক্ষে কোন ধরণের অনুষ্ঠান করতে দেবে না। তাই যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারের জন্য বিশেষভাবে আবেদন জানাচ্ছি।
এছাড়া প্রগতিশীল ব্যক্তিত্ব সাগর লোহানী ৭ মার্চ বিকালে জুইস সেন্টারে ঐতিহাসিক ভাষণ দিবস পালনের কর্মসূচি দিয়েছেন।
১৯৭১ সালের এই দিনের পড়ন্ত বিকেলে বঙ্গবন্ধু সমবেত লাখো মানুষকে সামনে রেখে বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ মাত্র ১৮ মিনিটের ভাষণে সেদিন বঙ্গবন্ধু যেমন বাঙালির দীর্ঘ সংগ্রাম ও আন্দোলনের পটভূমি তুলে ধরেছেন, তেমনি দেশবাসীর করণীয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এককথায় বলা যায়, এটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল।
বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ যুদ্ধদিনে মুক্তিসেনাদের প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। বঙ্গবন্ধুর সেই অমর ভাষণকে ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো।
শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২০২০ সালে ৭ মার্চকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং প্রতি বছরই রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পালন করা হতো দিবসটি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ দিবসটি বাতিল করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের বিবৃতি : যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ এক বিবৃতিতে ৭ মার্চে নিজ নিজ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার করার আহবান জানিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে তারা বলেন, দেশ বিরোধীরা ৭ মার্চ উপলক্ষে কোন ধরণের অনুষ্ঠান করতে দেবে না। তাই যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারের জন্য বিশেষভাবে আবেদন জানাচ্ছি।
এছাড়া প্রগতিশীল ব্যক্তিত্ব সাগর লোহানী ৭ মার্চ বিকালে জুইস সেন্টারে ঐতিহাসিক ভাষণ দিবস পালনের কর্মসূচি দিয়েছেন।