প্রকৃতিতে এখন শ্রাবণ মাস। সেই হিসেব অনুযায়ী সিলেটে ক’দিন থেকে অবিরাম গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি চলছেই। এতে একদিকে বিঘ্নিত জনজীবন, অন্যদিকে বেড়েছে ডেঙ্গু আতংক। বৃষ্টির পানি আটকে আছে নগরজুড়ে অবহেলায় থাকা খানা-খন্দে। বাসা-বাড়ির ছাঁদে, টবেও জমেছে বৃষ্টির পানি। আর এসব স্থানেই এডিস মশার আবাস। ফলে আতংক বেড়ে চলছে নগরবাসীর মনে। ইতোমধ্যে সিলেট নগরীর ৪২ টি ওয়ার্ডেই এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাওয়ার খবর বেরিয়েছে। নগরবাসীর অভিযোগ, নিয়মিত পরিষ্কার হয় না আবর্জনাও।
সম্প্রতি জানা গেছে, সিলেট নগরের ৪২টি ওয়ার্ডে মশার উৎপাত বেড়েছে। দিনরাত সমানতালে মশা কামড়াচ্ছে। জেলায় এ পর্যন্ত প্রায় ৩শ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। নগরবাসীর অভিযোগ, নগরের নালা-নর্দমা ও সড়ক আশপাশ নিয়মিত পরিষ্কার না করায় মশা বংশবিস্তার করছে। নগরে মশক নিধন করতেও সে রকম কোনো কার্যক্রম দেখছেন না তারা।
তবে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম দাবি করেছেন, মশকনিধনে নগরে ব্যাপকভাবে ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। ১২ জন স্বেচ্ছাসেবী প্রতিদিন নগরের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে মশার লার্ভা অনুসন্ধান করছেন। এ ছাড়া দৈনিক ৪০ জন কর্মী নগরের বিভিন্ন এলাকায় ওষুধ ছিটাচ্ছেন।
এদিকে, সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন আগে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কমে গিয়েছিল। তবে গত ক’দিন থেকে আবার বাড়তে শুরু করেছে। এখন উপজেলা পর্যায়ে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা শাখার প্রধান হানিফুর রহমান জানিয়েছেন, ৭০০ জনের চাহিদা থাকলেও সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী রয়েছে ৪৭৬ জন। প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল লোকবল থাকলেও নিয়মিত ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা হচ্ছে। তবে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম আরও জোরদার করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
এছাড়াও সিলেট সিটি করপোরেশন বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে নিয়মিত।
অন্যদিকে, সিলেটে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে ‘সিলেট এসএসসি মিলেনিয়াম ব্যাচ’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তারা শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিযুক্ত করেছে। পাইলট প্রকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে নগরীর ২০ নম্বর ওয়ার্ডকে।
আবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চলতি আগস্ট ও আগামী সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সম্প্রতি জানা গেছে, সিলেট নগরের ৪২টি ওয়ার্ডে মশার উৎপাত বেড়েছে। দিনরাত সমানতালে মশা কামড়াচ্ছে। জেলায় এ পর্যন্ত প্রায় ৩শ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। নগরবাসীর অভিযোগ, নগরের নালা-নর্দমা ও সড়ক আশপাশ নিয়মিত পরিষ্কার না করায় মশা বংশবিস্তার করছে। নগরে মশক নিধন করতেও সে রকম কোনো কার্যক্রম দেখছেন না তারা।
তবে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম দাবি করেছেন, মশকনিধনে নগরে ব্যাপকভাবে ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। ১২ জন স্বেচ্ছাসেবী প্রতিদিন নগরের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে মশার লার্ভা অনুসন্ধান করছেন। এ ছাড়া দৈনিক ৪০ জন কর্মী নগরের বিভিন্ন এলাকায় ওষুধ ছিটাচ্ছেন।
এদিকে, সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন আগে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কমে গিয়েছিল। তবে গত ক’দিন থেকে আবার বাড়তে শুরু করেছে। এখন উপজেলা পর্যায়ে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা শাখার প্রধান হানিফুর রহমান জানিয়েছেন, ৭০০ জনের চাহিদা থাকলেও সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী রয়েছে ৪৭৬ জন। প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল লোকবল থাকলেও নিয়মিত ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা হচ্ছে। তবে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম আরও জোরদার করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
এছাড়াও সিলেট সিটি করপোরেশন বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে নিয়মিত।
অন্যদিকে, সিলেটে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে ‘সিলেট এসএসসি মিলেনিয়াম ব্যাচ’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তারা শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিযুক্ত করেছে। পাইলট প্রকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে নগরীর ২০ নম্বর ওয়ার্ডকে।
আবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চলতি আগস্ট ও আগামী সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।