
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জায়ান্ট মেটা কোম্পানির গোপন তথ্য ফাঁসের অভিযোগে ‘প্রায় ২০ জন’ কর্মীকে বরখাস্ত করেছে। এ অভিযোগে কোম্পানিটি আরও কর্মীকে বরখাস্ত করতে পারে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
মেটার একজন মুখপাত্র বলেছেন, কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার সময়ই আমরা কর্মীদের বলি ও ধারাবাহিকভাবে তাদের মনে করিয়েও দেই যে, উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন কোম্পানির অভ্যন্তরীণ তথ্য ফাঁস করা আমাদের নীতিমালার বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে সম্প্রতি আমরা একটি তদন্ত চালিয়েছি, যার ফলে কোম্পানির বাইরে গোপন তথ্য শেয়ার করার কারণে প্রায় ২০ জন কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সামনে আরও অনেক কিছু ঘটবে বলে আমরা আশা করছি। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি ও তথ্য ফাঁস শনাক্ত করার পর ব্যবস্থা নেওয়াও অব্যাহত রাখব।
বরখাস্তকৃত এ কর্মীরা কারা বা তারা কোম্পানির কোন বিভাগে কাজ করতেন বা তাদেরকে কীভাবে খুঁজে বের করা হলো সে সম্পর্কে ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রামের প্রধান কিছুই বলেননি বলে প্রতিবেদনে লিখেছে নিউ ইয়র্ক পোস্ট।
এসব কর্মী বরখাস্ত হয়েছেন অভ্যন্তরীণ বৈঠকের সময় জাকারবার্গ ও অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের মন্তব্য বা কোম্পানির মেমোতে পাঠানো বেশ কয়েকটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে।
জানুয়ারিতে মেটা কর্মীদের সঙ্গে কোম্পানির সাম্প্রতিক দিক পরিবর্তন সম্পর্কে এক প্রশ্নোত্তর পর্বে জাকারবার্গ এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছিলেন, এ বৈঠকে তার করা মন্তব্য সম্ভবত মিডিয়াতে প্রকাশ হয়ে যাবে।
জাকারবার্গের মন্তব্য আসলেই মিডিয়াতে ফাঁস হয়ে যায়, যার ফলে কোম্পানিজুড়ে এক নির্দেশনা জারি করে মেটা, যেখানে কর্মীদের সতর্ক করে বলা হয়, তথ্য ফাঁসকারীদের বরখাস্ত করা হবে। এর আগে, এ মাসের শুরুতে ছাঁটাই হওয়া প্রায় চার হাজার কর্মীকে ‘লো পারফর্মার’ হিসেবে উল্লেখ করেছে কোম্পানিটি। ওই ছাঁটাইয়ের আকার কোম্পানির মোট কর্মী সংখ্যার প্রায় ৫ শতাংশ।
উল্লেখ্য, কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার সময়ই মেটা তার কর্মীদের সতর্ক করে যে উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন কোম্পানির অভ্যন্তরীণ তথ্য ফাঁস করা আমাদের নীতিমালার পরিপন্থী।
ঠিকানা/এসআর
মেটার একজন মুখপাত্র বলেছেন, কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার সময়ই আমরা কর্মীদের বলি ও ধারাবাহিকভাবে তাদের মনে করিয়েও দেই যে, উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন কোম্পানির অভ্যন্তরীণ তথ্য ফাঁস করা আমাদের নীতিমালার বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে সম্প্রতি আমরা একটি তদন্ত চালিয়েছি, যার ফলে কোম্পানির বাইরে গোপন তথ্য শেয়ার করার কারণে প্রায় ২০ জন কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সামনে আরও অনেক কিছু ঘটবে বলে আমরা আশা করছি। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি ও তথ্য ফাঁস শনাক্ত করার পর ব্যবস্থা নেওয়াও অব্যাহত রাখব।
বরখাস্তকৃত এ কর্মীরা কারা বা তারা কোম্পানির কোন বিভাগে কাজ করতেন বা তাদেরকে কীভাবে খুঁজে বের করা হলো সে সম্পর্কে ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রামের প্রধান কিছুই বলেননি বলে প্রতিবেদনে লিখেছে নিউ ইয়র্ক পোস্ট।
এসব কর্মী বরখাস্ত হয়েছেন অভ্যন্তরীণ বৈঠকের সময় জাকারবার্গ ও অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের মন্তব্য বা কোম্পানির মেমোতে পাঠানো বেশ কয়েকটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে।
জানুয়ারিতে মেটা কর্মীদের সঙ্গে কোম্পানির সাম্প্রতিক দিক পরিবর্তন সম্পর্কে এক প্রশ্নোত্তর পর্বে জাকারবার্গ এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছিলেন, এ বৈঠকে তার করা মন্তব্য সম্ভবত মিডিয়াতে প্রকাশ হয়ে যাবে।
জাকারবার্গের মন্তব্য আসলেই মিডিয়াতে ফাঁস হয়ে যায়, যার ফলে কোম্পানিজুড়ে এক নির্দেশনা জারি করে মেটা, যেখানে কর্মীদের সতর্ক করে বলা হয়, তথ্য ফাঁসকারীদের বরখাস্ত করা হবে। এর আগে, এ মাসের শুরুতে ছাঁটাই হওয়া প্রায় চার হাজার কর্মীকে ‘লো পারফর্মার’ হিসেবে উল্লেখ করেছে কোম্পানিটি। ওই ছাঁটাইয়ের আকার কোম্পানির মোট কর্মী সংখ্যার প্রায় ৫ শতাংশ।
উল্লেখ্য, কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার সময়ই মেটা তার কর্মীদের সতর্ক করে যে উদ্দেশ্য যাই হোক না কেন কোম্পানির অভ্যন্তরীণ তথ্য ফাঁস করা আমাদের নীতিমালার পরিপন্থী।
ঠিকানা/এসআর